বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৫:৩২ মিনিট


পোস্ট ফটো

বাংলাদেশের পোশাক শিল্প দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড। এটি বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ শিল্প, যা দেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮০% এরও বেশি অবদান রাখে।

ইতিহাস ও বিকাশ:

ষাটের দশকে : পোশাক শিল্পের যাত্রা শুরু

সত্তরের দশকের শেষে: রপ্তানিমুখী শিল্প হিসেবে বিকাশ শুরু

বর্তমানে: বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারী দেশ


বৈশিষ্ট্য:

কর্মসংস্থান: ৪ মিলিয়নেরও বেশি কর্মী, যার মধ্যে ৮০% নারী

বিনিয়োগ: ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি

রপ্তানি বাজার: ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জাপান

উৎপাদিত পোশাক: টি-শার্ট, শার্ট, প্যান্ট, জ্যাকেট, সোয়েটার


অবদান:

অর্থনীতিতে: মোট রপ্তানি আয়ের ৮০%+, জিডিপিতে ১৬%

কর্মসংস্থান: ৪ মিলিয়নেরও বেশি কর্মী দারিদ্র্য হ্রাস: দারিদ্র্য হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

নারীর ক্ষমতায়ন: নারীদের আর্থিক স্বাধীনতা বৃদ্ধি


চ্যালেঞ্জ:

নিম্ন মজুরি: কর্মীদের মজুরি এখনও অনেক কম

কর্মপরিবেশ: কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার প্রয়োজন

টেকসই উৎপাদন: পরিবেশগত ও সামাজিকভাবে টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থা প্রয়োজন

দক্ষ কর্মী: দক্ষ কর্মীর অভাব


ভবিষ্যৎ:

বাজার সম্প্রসারণ: নতুন বাজারে রপ্তানি বৃদ্ধি

উচ্চমূল্যের পোশাক: উচ্চমূল্যের পোশাক উৎপাদনে মনোযোগ

টেকসই উৎপাদন: পরিবেশগত ও সামাজিকভাবে টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থা গড়ে তোলা

দক্ষ কর্মী: দক্ষ কর্মী তৈরির প্রশিক্ষণ

বাংলাদেশের পোশাক শিল্প দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড। প্রায় 4 মিলিয়ন শ্রমিক এই শিল্পে কর্মরত এবং দেশের মোট রপ্তানি আয়ের 80% এর বেশি এই শিল্প থেকে আসে।


ষাটের দশকে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের যাত্রা শুরু হয়। তখন থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত এই শিল্প অভাবনীয় উন্নতি লাভ করেছে এবং বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারী দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।


অর্থনীতিতে:

মোট রপ্তানি আয়ের 80%:

২০২২-২৩ অর্থবছরে ৪২.৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি আয়। পোশাক রপ্তানি থেকে আয় দেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮০%। জিডিপিতে  ১৬%: ২০২২-২৩ অর্থবছরে জিডিপিতে ৩৪.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবদান। পোশাক শিল্প জিডিপিতে ১৬% অবদান রাখে। বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ বৃদ্ধি: রপ্তানি আয়ের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ বৃদ্ধি পায়। পোশাক রপ্তানি থেকে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অবকাঠামো উন্নয়ন:

রপ্তানি আয়ের মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগ করা হয়। পোশাক রপ্তানি থেকে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগের জন্য ব্যবহৃত হয়।


কর্মসংস্থান:

৪ মিলিয়নেরও বেশি কর্মী:

পোশাক শিল্পে ৪ মিলিয়নেরও বেশি কর্মী কর্মরত। কর্মরতদের মধ্যে ৮০% নারী।


নারীর ক্ষমতায়ন:

নারীর ক্ষমতায়ন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে নারীরা তাদের জীবনের সকল দিক নিয়ন্ত্রণে নিতে পারেন এবং সমাজে তাদের সকল অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারেন।

পোশাক শিল্পে কর্মরত নারীদের আর্থিক স্বাধীনতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

পোশাক শিল্প নারীর ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রগুলো:

 সিদ্ধান্ত গ্রহণ: নারীদের জীবনের সকল সিদ্ধান্ত, ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক, স্বাধীনভাবে গ্রহণের ক্ষমতা।

শিক্ষা: নারীদের জন্য সকল স্তরের শিক্ষায় সমান সুযোগ ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।

স্বাস্থ্য: নারীদের জন্য উন্নত স্বাস্থ্যসেবা, প্রজনন স্বাস্থ্য ও পুষ্টির ব্যবস্থা করা। অর্থনৈতিক ক্ষেত্র: নারীদের কর্মসংস্থান, আয়ের সুযোগ, সম্পত্তির অধিকার ও আর্থিক স্বাধীনতা বৃদ্ধি করা।

রাজনৈতিক অংশগ্রহণ: নারীদের সকল স্তরের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সমান অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।

সামাজিক ন্যায়বিচার: নারীদের বিরুদ্ধে সকল প্রকার বৈষম্য ও নির্যাতন দূর করা এবং সমাজে তাদের সম্মান ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা।


নারীর ক্ষমতায়নের গুরুত্ব:

সামগ্রিক উন্নয়ন: নারীর ক্ষমতায়ন সমাজের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।

দারিদ্র্য বিমোচন: নারীর ক্ষমতায়ন দারিদ্র্য বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

শিশুদের উন্নয়ন: শিশুদের সুস্থ ও সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্য মায়েদের ক্ষমতায়ন অপরিহার্য।

মানবাধিকার: নারীর ক্ষমতায়ন মানবাধিকারের একটি মৌলিক নীতি।


নারীর ক্ষমতায়নের চ্যালেঞ্জ:

পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতা: সমাজে বিদ্যমান পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতা নারীর ক্ষমতায়নের পথে বড় বাধা।

শিক্ষার অভাব: নারীদের মধ্যে শিক্ষার অভাব তাদের ক্ষমতায়নের পথে বাধা সৃষ্টি করে।

দারিদ্র্য: দারিদ্র্য নারীদের ক্ষমতায়নের পথে অন্যতম বাধা।

সামাজিক রীতিনীতি: কিছু ক্ষতিকর সামাজিক রীতিনীতি নারীদের ক্ষমতায়নের পথে বাধা সৃষ্টি করে।

সহিংসতা: নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা তাদের ক্ষমতায়নের পথে বড় বাধা।


নারীর ক্ষমতায়নের জন্য করণীয়:

সচেতনতা বৃদ্ধি: নারীর ক্ষমতায়নের গুরুত্ব সম্পর্কে সমাজে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

শিক্ষার প্রসার: নারীদের মধ্যে শিক্ষার প্রসার ঘটানো।


দারিদ্র্য হ্রাস:

দারিদ্র্য হ্রাস হলো একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সমাজের দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমানো এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা হয়।

কর্মসংস্থানের মাধ্যমে দারিদ্র্য হ্রাস পেয়েছে।

পোশাক শিল্প দারিদ্র্য হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


দারিদ্র্যের কারণ:

বেকারত্ব: কর্মসংস্থানের অভাব দারিদ্র্যের অন্যতম প্রধান কারণ।

নিম্ন আয়: যেসব মানুষের আয় তাদের মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য যথেষ্ট নয়, তারা দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করে।

শিক্ষার অভাব: শিক্ষার অভাব মানুষকে ভালো কর্মসংস্থানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করে এবং দারিদ্র্যের মধ্যে ধরে রাখে।

স্বাস্থ্যসেবার অভাব: স্বাস্থ্যসেবার অভাব মানুষকে কাজ করতে অক্ষম করে ফেলে এবং দারিদ্র্যের মধ্যে ধরে রাখে।

সামাজিক বৈষম্য: সমাজে বিদ্যমান বৈষম্য দরিদ্র মানুষকে সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে এবং দারিদ্র্যের মধ্যে ধরে রাখে।


দারিদ্র্য হ্রাসের উপায়:

অর্থনৈতিক উন্নয়ন: অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং মানুষের আয় বৃদ্ধি করা।

শিক্ষার প্রসার: সকলের জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করা। স্বাস্থ্যসেবার প্রসার: সকলের জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা।

সামাজিক ন্যায়বিচার: সমাজে বিদ্যমান বৈষম্য দূর করা। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি: দরিদ্র মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি চালু করা।

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (SME) উন্নয়ন: SME-এর উন্নয়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা।

প্রযুক্তির ব্যবহার: দারিদ্র্য হ্রাসে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করা। সচেতনতা বৃদ্ধি: দারিদ্র্যের কারণ ও সমাধান সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা।

বাংলাদেশে দারিদ্র্য হ্রাসে গত কয়েক দশকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। ১৯৯০ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল ৪৯.৮%, যা ২০২২ সালে কমে ১৮.৭% তে এসেছে।


পোশাক শিল্পে সামাজিক অবদান

পোশাক শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড এবং এটি দেশের সামাজিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


কর্মসংস্থান:

পোশাক শিল্প বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানকারী শিল্প, যা প্রায় ৪.১ মিলিয়ন মানুষকে কর্মসংস্থান প্রদান করে। এর মধ্যে ৮০% এর বেশি নারী। পোশাক শিল্পে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে নারীরা আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে এবং তাদের পরিবার ও সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখছে।


দারিদ্র্য হ্রাস:

পোশাক শিল্প দারিদ্র্য হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। পোশাক শিল্পে কর্মরতদের আয় তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করেছে।


শিক্ষার প্রসার:

পোশাক শিল্পে কর্মরত অনেক শ্রমিক তাদের সন্তানদের শিক্ষিত করার সামর্থ্য অর্জন করেছে। পোশাক শিল্পের উন্নয়নের সাথে সাথে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে।


স্বাস্থ্যসেবার প্রসার:

পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পোশাক শিল্পের উন্নয়নের সাথে সাথে স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে।


বর্তমান বাজার:

বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারী দেশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি থেকে আয় করেছে ৪২.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। পোশাক শিল্প বাংলাদেশের মোট রপ্তানির ৮০% এর বেশি অংশের জন্য দায়ী।


বাজার প্রসারের সম্ভাবনা:

বিশ্ববাজারে চাহিদা বৃদ্ধি: পোশাকের বিশ্ববাজার ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

নতুন বাজার অনুসন্ধান: বাংলাদেশ নতুন নতুন বাজার অনুসন্ধান করছে।

উচ্চমূল্যের পোশাক রপ্তানি: বাংলাদেশ উচ্চমূল্যের পোশাক রপ্তানিতে মনোযোগ দিচ্ছে।

টেকসই পোশাকের চাহিদা বৃদ্ধি: পরিবেশবান্ধব পোশাকের চাহিদা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

অভ্যন্তরীণ বাজারের প্রসার: বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বাজার ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে।


বাজার প্রসারের জন্য করণীয়:

উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি: পোশাক শিল্পে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে হবে।

দক্ষতা বৃদ্ধি: পোশাক শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে।

প্রযুক্তি ব্যবহার: পোশাক শিল্পে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।

মান উন্নয়ন: পোশাকের মান উন্নত করতে হবে।

নকশার বৈচিত্র্য: পোশাকের নকশায় বৈচিত্র্য আনতে হবে।

ব্র্যান্ডিং: বাংলাদেশের পোশাকের ব্র্যান্ডিং করতে হবে।

অবকাঠামো উন্নয়ন: পোশাক শিল্পের জন্য অবকাঠামো উন্নয়ন করতে হবে।

নীতিমালা: পোশাক শিল্পের জন্য অনুকূল নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।


চ্যালেঞ্জ:

চীনের প্রতিযোগিতা: চীন পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিযোগী।

অন্যান্য দেশের প্রতিযোগিতা: ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ইত্যাদি দেশ পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের প্রতিযোগী হয়ে উঠছে।

কর্মক্ষেত্রের নিরাপত্তা: পোশাক শিল্পে কর্মক্ষেত্রের নিরাপত্তা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

বেতন: পোশাক শ্রমিকদের বেতন একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

পরিবেশ দূষণ: পোশাক শিল্প পরিবেশ দূষণের জন্য দায়ী।


বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাক শিল্পের অবদান

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তৈরি পোশাক শিল্প (RMG) অনবদ্য ভূমিকা পালন করে। রপ্তানি আয়ের ৮০%-এরও বেশি অংশ এ শিল্প থেকে আসে, যা দেশের মোট জিডিপির ১৬%-এরও বেশি।


অবদানের বিবরণ:

 রপ্তানি আয়: ২০২২-২৩ অর্থবছরে, পোশাক শিল্প থেকে রপ্তানি আয় ছিল ৪২.৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

 কর্মসংস্থান: পোশাক শিল্পে প্রায় ৪.১ মিলিয়ন শ্রমিক কাজ করে, যার মধ্যে ৮০% নারী।

দারিদ্র্য বিমোচন: পোশাক শিল্পে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে লাখো পরিবারের দারিদ্র্য দূরীভূত হয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়ন: পোশাক শিল্পে কর্মরত নারীরা আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে তাদের পরিবারে ও সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

অবকাঠামো উন্নয়ন: পোশাক শিল্পের প্রসারের সাথে সাথে দেশে ব্যাংকিং, বীমা, শিপিং, যোগাযোগ, এবং অন্যান্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন ঘটেছে।

আনুষাঙ্গিক শিল্পের প্রসার: পোশাক শিল্পের সাথে সম্পর্কিত অনেক আনুষাঙ্গিক শিল্পেরও ব্যাপক প্রসার ঘটেছে।


চ্যালেঞ্জ: 

নিম্ন মজুরি: পোশাক শ্রমিকদের মজুরি এখনও অনেক কম।

 কর্মপরিবেশ: কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

টেকসই উৎপাদন: পরিবেশবান্ধব ও টেকসই উৎপাদন পদ্ধতি প্রয়োগের প্রয়োজন।

দক্ষ শ্রমিকের অভাব: দক্ষ শ্রমিকের অভাব একটি বড় সমস্যা।

বাজারে প্রতিযোগিতা: বৈশ্বিক বাজারে ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতা মোকাবেলা করা একটি চ্যালেঞ্জ।




Link copied