বাংলাদেশ ক্রিকেটে অবকাঠামোগত উন্নয়নের গুরুত্ব

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

১৯ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৬:৫৬ মিনিট


পোস্ট ফটো

বাংলাদেশের ক্রিকেট দল সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। তারা টেস্ট, ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সব ফরম্যাটেই বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দলের মর্যাদা লাভ করেছে।এই সাফল্যের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল অবকাঠামোগত উন্নয়ন।

বাংলাদেশের ক্রিকেট দল সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। তারা টেস্ট, ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সব ফরম্যাটেই বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দলের মর্যাদা লাভ করেছে। এই সাফল্যের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল অবকাঠামোগত উন্নয়ন। অবকাঠামোগত উন্নয়নের গুরুত্ব: অবকাঠামোগত উন্নয়ন ক্রিকেটের সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য মানসম্পন্ন অবকাঠামো এবং ক্রিকেট খেলার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ ক্রিকেটারদের বিকাশ ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য অবকাঠামো: ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য মানসম্পন্ন অবকাঠামো থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এতে ক্রিকেটাররা প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও সুযোগ-সুবিধা পায়। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক বিনিয়োগ করেছে। বিকেএসপির অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিদেশী কোচদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান, এবং ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে বিসিবি ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করেছে। ক্রিকেট মাঠ ও স্টেডিয়াম: ক্রিকেট খেলার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এতে ক্রিকেটাররা আরও ভালো খেলার সুযোগ পায়। বিসিবি সারা দেশে নতুন নতুন ক্রিকেট মাঠ নির্মাণ, ক্রিকেট স্টেডিয়ামগুলোর উন্নয়ন, এবং ক্রিকেট সরঞ্জাম ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করে ক্রিকেট খেলার জন্য আরও উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করেছে। অবকাঠামোগত উন্নয়নের সুফল: অবকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে বাংলাদেশের ক্রিকেট দল উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। তারা টেস্ট, ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সব ফরম্যাটেই বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দলের মর্যাদা লাভ করেছে।

অবকাঠামোগত উন্নয়ন বাংলাদেশের ক্রিকেটের সাফল্যের অন্যতম মূল চাবিকাঠি। ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য মানসম্পন্ন অবকাঠামো এবং ক্রিকেট খেলার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ ক্রিকেটারদের বিকাশ ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অবকাঠামোগত উন্নয়নের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে ফিচারে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো আরও বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা যেতে পারে: ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়নের গুরুত্ব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও স্টেডিয়ামের অবকাঠামো প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি প্রশিক্ষণ কোচ ও প্রশিক্ষকদের দক্ষতা ক্রিকেট মাঠ ও স্টেডিয়ামের অবকাঠামোগত উন্নয়নের গুরুত্ব খেলার মাঠের মান স্টেডিয়ামের পরিবেশ স্টেডিয়ামের সুযোগ-সুবিধা

ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য মানসম্পন্ন অবকাঠামো থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এতে ক্রিকেটাররা প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও সুযোগ-সুবিধা পায়। প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও স্টেডিয়ামের অবকাঠামো: প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও স্টেডিয়ামের অবকাঠামো অবশ্যই মানসম্পন্ন হতে হবে। এতে ক্রিকেটাররা উন্নত পরিবেশে প্রশিক্ষণ নিতে পারে।

প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও স্টেডিয়ামে অবশ্যই নিম্নলিখিত সুযোগ-সুবিধা থাকা উচিত: আধুনিক খেলার মাঠ প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা সুবিধাজনক থাকার ব্যবস্থা প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি: প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতিও অবশ্যই মানসম্পন্ন হতে হবে। এতে ক্রিকেটাররা প্রয়োজনীয় কৌশল ও দক্ষতা শিখতে পারে। প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতির মধ্যে নিম্নলিখিত জিনিসগুলো অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে: ব্যাট, বল, গ্লাভস, হেলমেট, ইত্যাদি ফিল্ডিং সরঞ্জাম বোলিং মেশিন ট্র্যাকিং সিস্টেম প্রশিক্ষণ কোচ ও প্রশিক্ষকদের দক্ষতা: প্রশিক্ষণ কোচ ও প্রশিক্ষকদের দক্ষতাও অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। এরা ক্রিকেটারদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও নির্দেশনা দিতে সক্ষম হতে হবে। প্রশিক্ষণ কোচ ও প্রশিক্ষকদের অবশ্যই নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে দক্ষ হতে হবে: ক্রিকেটের তত্ত্ব ও কৌশল প্রশিক্ষণদানের পদ্ধতি ক্রিকেটারদের মনস্তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণ ক্রিকেট মাঠ ও স্টেডিয়ামের অবকাঠামোগত উন্নয়নের গুরুত্ব ক্রিকেট খেলার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এতে ক্রিকেটাররা আরও ভালো খেলার সুযোগ পায়। খেলার মাঠের মান: খেলার মাঠের মান অবশ্যই ভালো হতে হবে।

এতে ক্রিকেটাররা উন্নত পরিবেশে খেলতে পারে। খেলার মাঠের মান ভালো হলে নিম্নলিখিত সুবিধাগুলো পাওয়া যায়: বল ভালোভাবে গতি পায় ব্যাটসম্যানরা ভালোভাবে ব্যাটিং করতে পারে বোলাররা ভালোভাবে বোলিং করতে পারে স্টেডিয়ামের পরিবেশ: স্টেডিয়ামের পরিবেশও অবশ্যই ভালো হতে হবে। এতে দর্শকরা আরামদায়ক পরিবেশে খেলা উপভোগ করতে পারে। স্টেডিয়ামের পরিবেশ ভালো হলে নিম্নলিখিত সুবিধাগুলো পাওয়া যায়: দর্শকরা খেলা ভালোভাবে দেখতে পারে দর্শকরা খেলার উত্তেজনা উপভোগ করতে পারে দর্শকরা খেলার প্রতি আগ্রহী হতে পারে স্টেডিয়ামের সুযোগ-সুবিধা: স্টেডিয়ামের সুযোগ-সুবিধাও অবশ্যই ভালো হতে হবে। এতে দর্শকরা আরও ভালোভাবে খেলা উপভোগ করতে পারে। স্টেডিয়ামের সুযোগ-সুবিধাগুলোর মধ্যে নিম্নলিখিত জিনিসগুলো অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে: আধুনিক আসন ব্যবস্থা ভালো মানের লাইটিং সুবিধাজনক টয়লেট খাবার ও পানীয়ের সুবিধা।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক বিনিয়োগ করেছে। বিকেএসপির অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিদেশী কোচদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান, এবং ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে বিসিবি ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করেছে।

বিসিবি ক্রিকেটের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্যও ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সারা দেশে নতুন নতুন ক্রিকেট মাঠ নির্মাণ, ক্রিকেট স্টেডিয়ামগুলোর উন্নয়ন, এবং ক্রিকেট সরঞ্জাম ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করে বিসিবি ক্রিকেট খেলার জন্য আরও উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করেছে।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক বিনিয়োগ করেছে। বিকেএসপির অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিদেশী কোচদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান, এবং ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে বিসিবি ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করেছে। বিকেএসপির অবকাঠামোগত উন্নয়ন: বিকেএসপি বাংলাদেশের ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য একটি কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান। বিসিবি বিকেএসপির অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক বিনিয়োগ করেছে। বিকেএসপিতে এখন আধুনিক খেলার মাঠ, প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, সুবিধাজনক থাকার ব্যবস্থা, ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।

বিদেশী কোচদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান:

  • বিসিবি ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান উন্নত করার জন্য বিদেশী কোচদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
  • বিদেশী কোচরা ক্রিকেটের তত্ত্ব ও কৌশল সম্পর্কে উন্নত জ্ঞান ও দক্ষতা রাখেন।
  • তারা ক্রিকেটারদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও নির্দেশনা দিতে সক্ষম।

ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বৃত্তি প্রদান:

বিসিবি ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে ক্রিকেট প্রতিভাদের উন্নয়নে সহায়তা করছে।

বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পেতে পারে।

ক্রিকেটের অবকাঠামোগত উন্নয়ন:

  • বিসিবি ক্রিকেটের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্যও ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
  • সারা দেশে নতুন নতুন ক্রিকেট মাঠ নির্মাণ, ক্রিকেট স্টেডিয়ামগুলোর উন্নয়ন, এবং ক্রিকেট সরঞ্জাম ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করে বিসিবি ক্রিকেট খেলার জন্য আরও উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করেছে।

বিকেএসপির অবকাঠামোগত উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিসিবি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করেছে: বিকেএসপির খেলার মাঠগুলোর আকার ও মান বৃদ্ধি করা হয়েছে। বিকেএসপিতে নতুন নতুন প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি সংযোজন করা হয়েছে। বিকেএসপির শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা উন্নত করা হয়েছে। বিকেএসপিতে সুবিধাজনক থাকার ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হয়েছে। বিদেশী কোচদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদানের ক্ষেত্রে বিসিবি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করেছে: বিকেএসপিতে বিদেশী কোচদের নিয়োগ করা হয়েছে। বিসিবি বিদেশী কোচদের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করেছে। ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বৃত্তি প্রদানের ক্ষেত্রে বিসিবি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করেছে: বিসিবি প্রতি বছর ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বৃত্তি প্রদান করে।

বিসিবি বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পরীক্ষা ও মূল্যায়ন করে। ক্রিকেটের অবকাঠামোগত উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিসিবি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করেছে: সারা দেশে নতুন নতুন ক্রিকেট মাঠ নির্মাণ করা হয়েছে। ক্রিকেট স্টেডিয়ামগুলোর উন্নয়ন করা হয়েছে। ক্রিকেট সরঞ্জাম ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। এই পদক্ষেপগুলোর ফলে বাংলাদেশের ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে। এছাড়াও, বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলার জন্য আরও উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

অবকাঠামোগত উন্নয়ন বাংলাদেশের ক্রিকেটের সাফল্যের অন্যতম মূল চাবিকাঠি। ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য মানসম্পন্ন অবকাঠামো এবং ক্রিকেট খেলার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ ক্রিকেটারদের বিকাশ ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অবকাঠামোগত উন্নয়ন বাংলাদেশের ক্রিকেটের সাফল্যের জন্য নিম্নলিখিত উপায়ে ভূমিকা পালন করে: ক্রিকেটারদের বিকাশ ও উন্নয়নে সহায়তা করে: মানসম্পন্ন অবকাঠামো এবং উপযুক্ত পরিবেশ ক্রিকেটারদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে। এতে ক্রিকেটাররা তাদের দক্ষতা ও যোগ্যতা উন্নত করতে পারে। ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে: মানসম্পন্ন অবকাঠামো এবং উপযুক্ত পরিবেশ ক্রিকেটকে আরও আকর্ষণীয় ও উপভোগ্য করে তোলে।

এতে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। ক্রিকেটকে একটি পেশা হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করে: মানসম্পন্ন অবকাঠামো এবং উপযুক্ত পরিবেশ ক্রিকেটারদের জন্য একটি পেশা হিসেবে ক্রিকেটকে গ্রহণযোগ্য করে তোলে। এতে ক্রিকেটাররা ক্রিকেট থেকে জীবিকা নির্বাহ করতে পারে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক বিনিয়োগ করেছে। বিকেএসপির অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিদেশী কোচদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান, এবং ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে বিসিবি ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করেছে। এছাড়াও, সারা দেশে নতুন নতুন ক্রিকেট মাঠ নির্মাণ, ক্রিকেট স্টেডিয়ামগুলোর উন্নয়ন, এবং ক্রিকেট সরঞ্জাম ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করে বিসিবি ক্রিকেট খেলার জন্য আরও উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করেছে।

এই পদক্ষেপগুলোর ফলে বাংলাদেশের ক্রিকেট দল সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। তারা টেস্ট, ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সব ফরম্যাটেই বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দলের মর্যাদা লাভ করেছে। বাংলাদেশ ক্রিকেটকে আরও উন্নতির জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন অব্যাহত রাখা গুরুত্বপূর্ণ। বিসিবিকে এই ক্ষেত্রে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে হবে। এছাড়াও, ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান আরও উন্নত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

অবকাঠামোগত উন্নয়ন বাংলাদেশের ক্রিকেটের সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্রিকেটারদের বিকাশ ও উন্নয়নে, ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে, এবং ক্রিকেটকে একটি পেশা হিসেবে গড়ে তুলতে অবকাঠামোগত উন্নয়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্রিকেটারদের বিকাশ ও উন্নয়নে: মানসম্পন্ন অবকাঠামো এবং উপযুক্ত পরিবেশ ক্রিকেটারদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে। এতে ক্রিকেটাররা তাদের দক্ষতা ও যোগ্যতা উন্নত করতে পারে। ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য মানসম্পন্ন অবকাঠামো থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এতে ক্রিকেটাররা উন্নত পরিবেশে প্রশিক্ষণ নিতে পারে। প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও স্টেডিয়ামে অবশ্যই নিম্নলিখিত সুযোগ-সুবিধা থাকা উচিত: আধুনিক খেলার মাঠ প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা সুবিধাজনক থাকার ব্যবস্থা এই সুযোগ-সুবিধাগুলো ক্রিকেটারদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করে। ক্রিকেট খেলার জন্য উপযুক্ত পরিবেশও ক্রিকেটারদের বিকাশ ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। খেলার মাঠের মান ভালো হলে ক্রিকেটাররা আরও ভালো খেলার সুযোগ পায়।

স্টেডিয়ামের পরিবেশ ভালো হলে দর্শকরা আরামদায়ক পরিবেশে খেলা উপভোগ করতে পারে। ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে: মানসম্পন্ন অবকাঠামো এবং উপযুক্ত পরিবেশ ক্রিকেটকে আরও আকর্ষণীয় ও উপভোগ্য করে তোলে। এতে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। ক্রিকেট মাঠ ও স্টেডিয়ামগুলোর অবকাঠামোগত উন্নয়ন ক্রিকেটকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। আধুনিক অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা ক্রিকেটকে আরও উপভোগ্য করে তোলে। এতে দর্শকদের আগ্রহ বৃদ্ধি পায় এবং ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। ক্রিকেটকে একটি পেশা হিসেবে গড়ে তুলতে: মানসম্পন্ন অবকাঠামো এবং উপযুক্ত পরিবেশ ক্রিকেটারদের জন্য একটি পেশা হিসেবে ক্রিকেটকে গ্রহণযোগ্য করে তোলে। এতে ক্রিকেটাররা ক্রিকেট থেকে জীবিকা নির্বাহ করতে পারে। ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য মানসম্পন্ন অবকাঠামো ক্রিকেটারদের জন্য একটি পেশা হিসেবে ক্রিকেটকে গ্রহণযোগ্য করে তোলে। এই সুযোগ-সুবিধাগুলো ক্রিকেটারদের জন্য একটি স্থিতিশীল ক্যারিয়ার গড়ে তোলার সুযোগ করে দেয়। ক্রিকেট খেলার জন্য উপযুক্ত পরিবেশও ক্রিকেটারদের জন্য একটি পেশা হিসেবে ক্রিকেটকে গ্রহণযোগ্য করে তোলে। আধুনিক অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা ক্রিকেটারদের জন্য একটি লাভজনক ক্যারিয়ার গড়ে তোলার সুযোগ করে দেয়।

অবকাঠামোগত উন্নয়ন বাংলাদেশের ক্রিকেটের সাফল্যের অন্যতম মূল চাবিকাঠি। ক্রিকেটারদের বিকাশ ও উন্নয়নে, ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে, এবং ক্রিকেটকে একটি পেশা হিসেবে গড়ে তুলতে অবকাঠামোগত উন্নয়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশ ক্রিকেটকে আরও উন্নতির জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন অব্যাহত রাখা গুরুত্বপূর্ণ। বিসিবিকে এই ক্ষেত্রে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে হবে। এছাড়াও, ক্রিকেট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান আরও উন্নত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

আরো পড়ুন >> বাংলাদেশ ক্রিকেট দলগত ঐক্যের ছত্রে ছত্রে সাফল্য

আরো পড়ুন >> খেলা সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতির প্রচারক

সর্বশেষ

পোস্টের ছবি

ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে থেকে তাদেরকে সাহায্য ও সহায়তা প্রদানের অনরোধ জানিয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট সার্ভিস এসোসিয়েশন

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। নং-বাসপ্রবাকস/দাবী/২০২৪-০৪ প্রেস রিলিজ তারিখ: ১৯-০৮-২০২৪ খ্রিঃ জাতীয় পে কমিশন বাস্তবায়নের পর নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রসহ সকল দ্রব্যের মূল্য ক্রমাগত বৃদ্ধির ফলে ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে যাওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ আজ দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আর্থিক দিক বিবেচনা করা হয়নি। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বর্তমান দূরবীস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার লক্ষ্যে দাবী বাস্তবায়নের দাবী জানান। সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব এসোসিয়েশনের পক্ষ হতে আহবায়ক জনাব মো: আবদুল খালেক, বাংলাদেশ সচিবালয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা এসোসিয়েশন পক্ষ হতে আহবায়ক মো: হান্নান সরদার এবং সদস্য সচিব মুহাম্মদ মাহে আলম এবং বাংলাদেশ সচিবালয় ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন পক্ষ হতে আহবায়ক মো: গোলাম রাজ্জাক এবং সদস্য সচিব মোহা: সালাহউদ্দীন সংগঠনের পক্ষ হতে ১০ দফা দাবী অর্থ সচিব এবং জনপ্রশাসন সচিবের নিকট পেশ করেন। দাবী পেশকালে উপস্থিত ছিলেন সর্বজনাব ১. মো: আবদুল খালেক ২. নাজমুল হক ৩. আ: মোতালেব ৪. নজরুল ইসলাম ৫. সুলতান আহমেদ ৬. কামাল হোসেন ৭. মো: হাছান সরদার ৮. মুহাম্মদ মাহে আলম ৯. মো: গোলাম রাজ্জাক ১০. মোহা: সালাহউদ্দীন ১১. গাজীউর রহমান ১২.মো: জসিম, ১৩. আফছার হোসেন ১৪. মাজহারুল হক ১৫. আ: হাই হাবিব ১৬. মোফাজ্জেল হোসেন ১৭. শামীম হোসেন ১৮. হাবিবুর রহমান ১৯. মো: বুলবুল আহমেদ ২০. জাহেদা খাতুনসহ আরো অনেকে। দাবিগুলো: (১) পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের দ্রুত পদোন্নতির ব্যবস্থা গ্রহণ; (২) সচিবালয় নিয়োগ বিধি মোতাবেক সহকারী সচিব পদে চাকরি ৫ বছর পূর্তিতে সিনিয়র সহকারী সচিব এবং সিনিয়র সহকারী সচিব পদে ৩ বছর পূর্তিতে উপসচিব পদে পদোন্নতি প্রহান; (৩) চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের চাকরিতে পুন: বহাল; (৪) সহকারী সচিব পদে পদোন্নতিপাওয়ার পর ৭৫% টাকার সুবিধা ও পে ফিক্সেশন বেনিফিট পূর্বের ন্যায় পুন: বহাল। (৫ ) জাতীয় পে স্কেল ঘোষণা ও বাস্তবায়ন করতে হবে; (৬) প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদেরকে উপ সহকারী সচিব পদ নাম প্রদান পূর্বক প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা পদে উন্নীতকরন; ৭) পেনশন ১০০% এবং পেনশন গ্র্যাচ্যুইটি ১.৫০০/- টাকা নির্ধারণ; ( (৮) পূর্বের ন্যায় টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পূন: বহাল করতে হবে; (৯) বেতন গ্রেড ২০ ভাগের পরিবর্তে ১০ ভাগে নির্ধারণ ও (১০) রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েট ন্যায় সচিবালয়ে কর্মরত সকল কর্মকর্তা ও কর্মরারীদের ২০% সচিবালয় ভাতা প্রদান করতে হবে

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ

পোস্টের ছবি

নারীকে গিলে খেলো কুমির, পেট কেটে বের হলো ছিন্নভিন্ন দেহ

পোস্টের ছবি

অরিজিতের হুঁশিয়ারিকে সমর্থন জানালেন রূপম

পোস্টের ছবি

‘লড়াই ব্যর্থ হলে মৃত্যু ছাড়া কোনো বিকল্প রাখতো না’

Link copied