খেলাধুলার মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

০২ মার্চ ২০২৪ ০৩:১০ মিনিট


পোস্ট ফটো

খেলাধুলা কেবল শারীরিক ও মানসিক বিকাশের হাতিয়ারই নয়, বরং দেশের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ক্রীড়া সাফল্য বিশ্বব্যাপী দেশটির ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরিতে সহায়তা করছে।


খেলাধুলার মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিংয়ের কিছু সুবিধা:

ইতিবাচক ভাবমূর্তি: ক্রীড়া সাফল্য দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরিতে সাহায্য করে। বিশ্বব্যাপী মানুষ বাংলাদেশকে একটি গতিশীল ও উদীয়মান দেশ হিসেবে দেখতে শুরু করে।

পর্যটন শিল্পে প্রভাব: ক্রীড়া প্রতিযোগিতা দেশে পর্যটকদের আকর্ষণ করতে পারে। বিশ্বব্যাপী খ্যাতি সম্পন্ন খেলোয়াড় ও দলগুলোর অংশগ্রহণ দেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বিনিয়োগ বৃদ্ধি: ক্রীড়া সাফল্য দেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীরা দেশটির প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠে।

সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন: খেলাধুলা দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্রীড়া সাফল্য দেশের মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও ঐক্যবোধ বৃদ্ধি করে।


বাংলাদেশের ক্রীড়া সাফল্য:

ক্রিকেট: বাংলাদেশ ক্রিকেটে বিশ্বের অন্যতম শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। টেস্ট ক্রিকেট খেলার সুযোগ পাওয়া দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।

ফুটবল: বাংলাদেশ ফুটবলেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করেছে। বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল ২০১৭ সালে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে উঠেছিল।

হকি: হকি বাংলাদেশের জাতীয় খেলা। বাংলাদেশ হকিতে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক সাফল্য অর্জন করেছে।

অন্যান্য খেলা: বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস, শ্যুটিং, গল্ফ, কাবাডি, ওয়াটার স্পোর্টস-এর মতো খেলায়ও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করেছে।


খেলাধুলা দেশের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ক্রীড়া সাফল্য বিশ্বব্যাপী দেশটির ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরিতে সহায়তা করছে।


খেলাধুলার মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিংয়ের কিছু উপায়:


১. ক্রীড়া পরিকাঠামো উন্নয়ন:

দেশের বিভিন্ন স্থানে আধুনিক ক্রীড়া পরিকাঠামো তৈরি করা প্রয়োজন।

এটি দেশের খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণের মান উন্নত করতে সাহায্য করবে।

আন্তর্জাতিক মানের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজনের সুযোগ তৈরি হবে।


২. ক্রীড়াবিদদের প্রশিক্ষণ:

দেশের ক্রীড়াবিদদের আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রয়োজন।

দক্ষ প্রশিক্ষক নিয়োগ এবং উন্নত প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম সরবরাহ করা গুরুত্বপূর্ণ।

ক্রীড়াবিদদের শারীরিক ও মানসিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।


৩. ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজন:

দেশে নিয়মিত আন্তর্জাতিক মানের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজন করা প্রয়োজন।

এটি দেশের খেলোয়াড়দের আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা অর্জনে সহায়তা করবে।

দেশের ব্র্যান্ডিং এবং পর্যটন শিল্পের বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।


৪. ক্রীড়াবিদদের পৃষ্ঠপোষকতা:

দেশের বড় বড় প্রতিষ্ঠানকে ক্রীড়াবিদদের পৃষ্ঠপোষকতা করতে উৎসাহিত করতে হবে।

এটি খেলোয়াড়দের আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে এবং তাদের খেলাধুলার প্রতি মনোযোগ দিতে সাহায্য করবে।


৫. ক্রীড়া বিষয়ক প্রচারণা:

দেশের ক্রীড়া সাফল্যের প্রচারণা বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরিতে সহায়তা করবে।

টেলিভিশন, রেডিও, ইন্টারনেট এবং অন্যান্য মাধ্যমে ক্রীড়া বিষয়ক প্রচারণা চালানো যেতে পারে।


৬. স্কুল ও কলেজে খেলাধুলার প্রসার:

স্কুল ও কলেজে খেলাধুলার প্রসার বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ক্রীড়াবিদদের তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

শিক্ষার্থীদের মধ্যে খেলাধুলার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে.



সর্বশেষ

পোস্টের ছবি

ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে থেকে তাদেরকে সাহায্য ও সহায়তা প্রদানের অনরোধ জানিয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট সার্ভিস এসোসিয়েশন

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। নং-বাসপ্রবাকস/দাবী/২০২৪-০৪ প্রেস রিলিজ তারিখ: ১৯-০৮-২০২৪ খ্রিঃ জাতীয় পে কমিশন বাস্তবায়নের পর নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রসহ সকল দ্রব্যের মূল্য ক্রমাগত বৃদ্ধির ফলে ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে যাওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ আজ দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আর্থিক দিক বিবেচনা করা হয়নি। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বর্তমান দূরবীস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার লক্ষ্যে দাবী বাস্তবায়নের দাবী জানান। সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব এসোসিয়েশনের পক্ষ হতে আহবায়ক জনাব মো: আবদুল খালেক, বাংলাদেশ সচিবালয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা এসোসিয়েশন পক্ষ হতে আহবায়ক মো: হান্নান সরদার এবং সদস্য সচিব মুহাম্মদ মাহে আলম এবং বাংলাদেশ সচিবালয় ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন পক্ষ হতে আহবায়ক মো: গোলাম রাজ্জাক এবং সদস্য সচিব মোহা: সালাহউদ্দীন সংগঠনের পক্ষ হতে ১০ দফা দাবী অর্থ সচিব এবং জনপ্রশাসন সচিবের নিকট পেশ করেন। দাবী পেশকালে উপস্থিত ছিলেন সর্বজনাব ১. মো: আবদুল খালেক ২. নাজমুল হক ৩. আ: মোতালেব ৪. নজরুল ইসলাম ৫. সুলতান আহমেদ ৬. কামাল হোসেন ৭. মো: হাছান সরদার ৮. মুহাম্মদ মাহে আলম ৯. মো: গোলাম রাজ্জাক ১০. মোহা: সালাহউদ্দীন ১১. গাজীউর রহমান ১২.মো: জসিম, ১৩. আফছার হোসেন ১৪. মাজহারুল হক ১৫. আ: হাই হাবিব ১৬. মোফাজ্জেল হোসেন ১৭. শামীম হোসেন ১৮. হাবিবুর রহমান ১৯. মো: বুলবুল আহমেদ ২০. জাহেদা খাতুনসহ আরো অনেকে। দাবিগুলো: (১) পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের দ্রুত পদোন্নতির ব্যবস্থা গ্রহণ; (২) সচিবালয় নিয়োগ বিধি মোতাবেক সহকারী সচিব পদে চাকরি ৫ বছর পূর্তিতে সিনিয়র সহকারী সচিব এবং সিনিয়র সহকারী সচিব পদে ৩ বছর পূর্তিতে উপসচিব পদে পদোন্নতি প্রহান; (৩) চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের চাকরিতে পুন: বহাল; (৪) সহকারী সচিব পদে পদোন্নতিপাওয়ার পর ৭৫% টাকার সুবিধা ও পে ফিক্সেশন বেনিফিট পূর্বের ন্যায় পুন: বহাল। (৫ ) জাতীয় পে স্কেল ঘোষণা ও বাস্তবায়ন করতে হবে; (৬) প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদেরকে উপ সহকারী সচিব পদ নাম প্রদান পূর্বক প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা পদে উন্নীতকরন; ৭) পেনশন ১০০% এবং পেনশন গ্র্যাচ্যুইটি ১.৫০০/- টাকা নির্ধারণ; ( (৮) পূর্বের ন্যায় টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পূন: বহাল করতে হবে; (৯) বেতন গ্রেড ২০ ভাগের পরিবর্তে ১০ ভাগে নির্ধারণ ও (১০) রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েট ন্যায় সচিবালয়ে কর্মরত সকল কর্মকর্তা ও কর্মরারীদের ২০% সচিবালয় ভাতা প্রদান করতে হবে

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ

পোস্টের ছবি

নারীকে গিলে খেলো কুমির, পেট কেটে বের হলো ছিন্নভিন্ন দেহ

পোস্টের ছবি

অরিজিতের হুঁশিয়ারিকে সমর্থন জানালেন রূপম

পোস্টের ছবি

‘লড়াই ব্যর্থ হলে মৃত্যু ছাড়া কোনো বিকল্প রাখতো না’

Link copied