প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

১০ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৪:৩৬ মিনিট


পোস্ট ফটো

প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাদের অবদান প্রধানত তিনটি ক্ষেত্রে লক্ষণীয়: বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন: প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ২৫%। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে প্রবাসীরা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি: প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে।

প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ দিয়ে গ্রামীণ এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি গড়ে উঠে। এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। অর্থনৈতিক উন্নয়ন: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি পায়, দারিদ্র্য বিমোচন হয়, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা উন্নত হয়। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে প্রবাসীদের অবদান প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ২৫%।

বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ বৃদ্ধি পেলে দেশের অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি পায়। আমদানি ব্যয় মেটাতে বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন হয়। বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ যত বেশি হবে, আমদানি ব্যয় মেটাতে তত কম বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে প্রবাসীদের অবদান প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ দিয়ে গ্রামীণ এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি গড়ে উঠে। এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রবাসীদের অবদান প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি পায়, দারিদ্র্য বিমোচন হয়, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা উন্নত হয়।

প্রবাসীদের অর্থনৈতিক অবদান বৃদ্ধির উপায় প্রবাসীদের অর্থনৈতিক অবদান বৃদ্ধির জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের সুষ্ঠু বিনিয়োগ নিশ্চিত করা। প্রবাসীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা। প্রবাসীদের জন্য আর্থিক সুবিধা বৃদ্ধি করা। প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা ও অধিকার নিশ্চিত করা। এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণের মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থনৈতিক অবদান আরও বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।

প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে বাণিজ্য, শিল্প, সেবা খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে নিজেদের ব্যবসা শুরু করে, বা অন্যের ব্যবসায় অংশীদার হয়, বা অন্যের জন্য কাজ করে। এতে দেশের বেকারত্বের হার কমাতে সাহায্য হয়। প্রযুক্তি ও দক্ষতা স্থানান্তর প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে নতুন প্রযুক্তি ও দক্ষতা নিয়ে আসে। প্রবাসীরা বিদেশে কাজ করার সময় নতুন প্রযুক্তি ও দক্ষতা অর্জন করে। এসব প্রযুক্তি ও দক্ষতা তারা তাদের দেশে ফিরে এসে কাজে লাগায়। এতে দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য হয়। বিস্তারিত কর্মসংস্থান সৃষ্টি প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে বাণিজ্য, শিল্প, সেবা খাতে বিভিন্ন ধরনের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। বাণিজ্য খাতে: প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে পণ্য আমদানি-রপ্তানি, খুচরা-পাইকারি বিক্রয়, আবাসন, পর্যটন ইত্যাদি ব্যবসায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে।

শিল্প খাতে: প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে পোশাক, চামড়া, জুতা, ইলেকট্রনিক্স, নির্মাণ, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ইত্যাদি শিল্পে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। সেবা খাতে: প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, তথ্যপ্রযুক্তি, বিনোদন ইত্যাদি সেবা খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। প্রযুক্তি ও দক্ষতা স্থানান্তর প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে নতুন প্রযুক্তি ও দক্ষতা নিয়ে আসে। এসব প্রযুক্তি ও দক্ষতা প্রধানত নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে রয়েছে: কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি: প্রবাসীরা বিদেশে কাজ করার সময় কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জন করে। এসব দক্ষতা তারা তাদের দেশে ফিরে এসে কাজে লাগায়। শিল্প প্রযুক্তি: প্রবাসীরা বিদেশে কাজ করার সময় বিভিন্ন শিল্প প্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জন করে। এসব দক্ষতা তারা তাদের দেশে ফিরে এসে কাজে লাগায়। ব্যবসায়িক দক্ষতা: প্রবাসীরা বিদেশে কাজ করার সময় ব্যবসায়িক দক্ষতা অর্জন করে। এসব দক্ষতা তারা তাদের দেশে ফিরে এসে কাজে লাগায়।

প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও প্রযুক্তি ও দক্ষতা স্থানান্তরের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি বৃদ্ধির জন্য প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি বৃদ্ধির জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে: প্রবাসীদের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ার সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা। প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন কর্মসূচি চালু করা। প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগ বৃদ্ধি করা। প্রবাসীদের প্রযুক্তি ও দক্ষতা স্থানান্তর বৃদ্ধির জন্য প্রবাসীদের প্রযুক্তি ও দক্ষতা স্থানান্তর বৃদ্ধির জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে: প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন কর্মসূচি চালু করা। প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য উৎসাহিত করা। প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে আসার পর কর্মসংস্থান ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা।

প্রবাসীদের সামাজিক অবদান: পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি করে। এটি পরিবারের শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য চাহিদা পূরণে সাহায্য করে। সামাজিক নিরাপত্তা: প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অবদান রাখে। সাংস্কৃতিক বিনিময়: প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে নতুন সংস্কৃতি ও রীতিনীতি নিয়ে আসে। এটি সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বোঝাপড়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

প্রবাসীরা তাদের দেশে থাকা পরিবারের জন্য অর্থ পাঠায়। এই অর্থ পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি করে। এটি পরিবারের শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য চাহিদা পূরণে সাহায্য করে। প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারে, ভালো স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে। এটি পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচনেও সাহায্য করে। সামাজিক নিরাপত্তা প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অবদান রাখে। তারা সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে অর্থায়ন করে। প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্তিশালী হয়। এটি দেশের সুস্থ ও টেকসই অর্থনীতি গড়ে তুলতে সাহায্য করে। সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে নতুন সংস্কৃতি ও রীতিনীতি নিয়ে আসে। এটি সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বোঝাপড়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। প্রবাসীরা বিদেশে থাকাকালীন বিভিন্ন সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়। তারা দেশে ফিরে এসে এই সংস্কৃতির জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অন্যদের সাথে শেয়ার করে। এটি দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে সমৃদ্ধ করে। বিস্তারিত পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা নিম্নলিখিত সুবিধা পায়: শিক্ষা: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সন্তানরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। এটি তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করে।

স্বাস্থ্যসেবা: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা ভালো স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারে। এটি তাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে এবং তাদের জীবনকাল বৃদ্ধি করে। জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে। তারা ভালো খাবার, ভালো বাসস্থান, ভালো পোশাক ইত্যাদির সুযোগ পায়। সামাজিক নিরাপত্তা প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নিম্নলিখিত সুবিধা পাওয়া যায়: কর্মসংস্থান বৃদ্ধি: প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে অর্থায়ন হয়। এটি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করে। দারিদ্র্য বিমোচন: প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে সহায়তা করা হয়।

সামাজিক স্থিতিশীলতা: প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা হয়। সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে নতুন সংস্কৃতি ও রীতিনীতি নিয়ে আসে। এর ফলে দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পায়। প্রবাসীরা বিদেশে থাকাকালীন বিভিন্ন সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়। তারা দেশে ফিরে এসে এই সংস্কৃতির জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অন্যদের সাথে শেয়ার করে। এটি দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বোঝাপড়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। উপসংহার প্রবাসীরা তাদের দেশে পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি, সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার শক্তিশালীকরণ এবং সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বোঝাপড়া বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রবাসীরা তাদের দেশে থাকা পরিবারের জন্য অর্থ পাঠায়। এই অর্থ পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি করে। এটি পরিবারের শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য চাহিদা পূরণে সাহায্য করে। প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারে, ভালো স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে। এটি পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচনেও সাহায্য করে। সামাজিক নিরাপত্তা প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অবদান রাখে। তারা সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে অর্থায়ন করে। প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্তিশালী হয়। এটি দেশের সুস্থ ও টেকসই অর্থনীতি গড়ে তুলতে সাহায্য করে। সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে নতুন সংস্কৃতি ও রীতিনীতি নিয়ে আসে। এটি সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বোঝাপড়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। প্রবাসীরা বিদেশে থাকাকালীন বিভিন্ন সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়। তারা দেশে ফিরে এসে এই সংস্কৃতির জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অন্যদের সাথে শেয়ার করে। এটি দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে সমৃদ্ধ করে।

বিস্তারিত পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা নিম্নলিখিত সুবিধা পায়: শিক্ষা: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সন্তানরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। এটি তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করে। স্বাস্থ্যসেবা: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা ভালো স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারে। এটি তাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে এবং তাদের জীবনকাল বৃদ্ধি করে। জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে। তারা ভালো খাবার, ভালো বাসস্থান, ভালো পোশাক ইত্যাদির সুযোগ পায়। সামাজিক নিরাপত্তা প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নিম্নলিখিত সুবিধা পাওয়া যায়: কর্মসংস্থান বৃদ্ধি: প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে অর্থায়ন হয়। এটি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করে। দারিদ্র্য বিমোচন: প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে সহায়তা করা হয়। সামাজিক স্থিতিশীলতা: প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা হয়। সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে নতুন সংস্কৃতি ও রীতিনীতি নিয়ে আসে। এর ফলে দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পায়। প্রবাসীরা বিদেশে থাকাকালীন বিভিন্ন সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়। তারা দেশে ফিরে এসে এই সংস্কৃতির জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অন্যদের সাথে শেয়ার করে। এটি দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বোঝাপড়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

প্রবাসীরা তাদের দেশে থাকা পরিবারের জন্য অর্থ পাঠায়। এই অর্থ পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি করে। এটি পরিবারের শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য চাহিদা পূরণে সাহায্য করে। প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারে, ভালো স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে। এটি পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচনেও সাহায্য করে। সামাজিক নিরাপত্তা প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অবদান রাখে। তারা সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে অর্থায়ন করে। প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্তিশালী হয়। এটি দেশের সুস্থ ও টেকসই অর্থনীতি গড়ে তুলতে সাহায্য করে। সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে নতুন সংস্কৃতি ও রীতিনীতি নিয়ে আসে। এটি সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বোঝাপড়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। প্রবাসীরা বিদেশে থাকাকালীন বিভিন্ন সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়। তারা দেশে ফিরে এসে এই সংস্কৃতির জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অন্যদের সাথে শেয়ার করে। এটি দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে সমৃদ্ধ করে।

বিস্তারিত পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা নিম্নলিখিত সুবিধা পায়: শিক্ষা: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সন্তানরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। এটি তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করে। স্বাস্থ্যসেবা: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা ভালো স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারে। এটি তাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে এবং তাদের জীবনকাল বৃদ্ধি করে। জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন: প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যরা তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে। তারা ভালো খাবার, ভালো বাসস্থান, ভালো পোশাক ইত্যাদির সুযোগ পায়। সামাজিক নিরাপত্তা প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নিম্নলিখিত সুবিধা পাওয়া যায়: কর্মসংস্থান বৃদ্ধি: প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে অর্থায়ন হয়। এটি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করে। দারিদ্র্য বিমোচন: প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে সহায়তা করা হয়। সামাজিক স্থিতিশীলতা: প্রবাসীদের অবদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা হয়। সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে নতুন সংস্কৃতি ও রীতিনীতি নিয়ে আসে। এর ফলে দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পায়। প্রবাসীরা বিদেশে থাকাকালীন বিভিন্ন সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়। তারা দেশে ফিরে এসে এই সংস্কৃতির জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অন্যদের সাথে শেয়ার করে। এটি দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বোঝাপড়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

                                                                                                                                                                                                   

Link copied