প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজন

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ১১:২৫ মিনিট


পোস্ট ফটো

বাংলাদেশ একটি অভিবাসীপ্রধান দেশ। প্রায় ১ কোটি বাংলাদেশী বিভিন্ন দেশে অভিবাসী হিসেবে বসবাস করছেন। তাদের মধ্যে অনেকেই দেশে ফিরে আসতে আগ্রহী। প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার প্রবণতা বৃদ্ধির বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নতি: বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নতির ফলে দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে প্রবাসীরা দেশে ফিরে আসার আগ্রহ বাড়ছে। বিদেশে জীবনযাত্রার খরচ বৃদ্ধি: বিদেশে জীবনযাত্রার খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার খরচ কমে যাচ্ছে।

পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর আকাঙ্ক্ষা: প্রবাসীরা পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে চান। এটি তাদের দেশে ফিরে আসার একটি বড় কারণ। প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর সামাজিক অভিযোজন একটি চ্যালেঞ্জ প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর সামাজিক অভিযোজন একটি চ্যালেঞ্জ। এর কারণ হলো, তারা দেশে থাকাকালীন বিদেশী সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিয়েছে। দেশে ফিরে এসে তারা আবারও স্থানীয় সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হয়। এটি অনেক ক্ষেত্রেই কঠিন হয়ে পড়ে। প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনের ক্ষেত্রে যেসব চ্যালেঞ্জ রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: পরিবার ও বন্ধুদের থেকে দূরে থাকা: প্রবাসীরা দেশে থাকাকালীন পরিবার ও বন্ধুদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে। দেশে ফিরে এসে তাদের সাথে আবারও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলা কঠিন হয়ে পড়ে।

বিদেশী সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে কষ্ট হওয়া: প্রবাসীরা দেশে থাকাকালীন বিদেশী সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিয়েছে। দেশে ফিরে এসে তারা আবারও স্থানীয় সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হয়। এটি অনেক ক্ষেত্রেই কঠিন হয়ে পড়ে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের সম্মুখীন হওয়া: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের সম্মুখীন হতে পারে। এতে তারা মানসিক ও সামাজিকভাবে হতাশ হতে পারে। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া দরকার প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর সামাজিক অভিযোজনের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: সরকারের পদক্ষেপ প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি: সরকার প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। এতে তারা সামাজিকভাবেও স্বীকৃতি পাবে। প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান: সরকার প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে তাদের দক্ষতা উন্নত করতে পারে। এতে তারা দেশে ফিরে এসে চাকরির সুযোগ পাবে।

সামাজিক অভিযোজনের প্রোগ্রাম পরিচালনা: সরকার সামাজিক অভিযোজনের প্রোগ্রাম পরিচালনার মাধ্যমে প্রবাসীদের দেশে খাপ খাইয়ে নিতে সহায়তা করতে পারে। বেসরকারি উদ্যোগ প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা: বেসরকারি সংস্থাগুলো প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনার মাধ্যমে তাদের দক্ষতা উন্নত করতে পারে। সামাজিক সহায়তা প্রদান: বেসরকারি সংস্থাগুলো প্রবাসীদের জন্য সামাজিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে তাদের মানসিক ও সামাজিকভাবে সহায়তা করতে পারে। এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণের মাধ্যমে প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর সামাজিক অভিযোজনের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করা সম্ভব হবে।

কর্মসংস্থান সৃষ্টি প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো কর্মসংস্থান। সরকার প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। এতে তারা সামাজিকভাবেও স্বীকৃতি পাবে। সরকার প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: প্রবাসীদের জন্য নতুন শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলা। প্রবাসীদের দেশে বিনিয়োগের সুযোগ বাড়ানো। প্রবাসীদের জন্য সরকারি চাকরির সুযোগ বাড়ানো। প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর তাদের দক্ষতা উন্নত করার জন্য সরকার প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করতে পারে। এতে তারা দেশে ফিরে এসে চাকরির সুযোগ পাবে। সরকার প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদানের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারে।

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: প্রবাসীদের জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা করা। প্রবাসীদের জন্য চাকরির খোঁজার সহায়তা প্রদান করা। সামাজিক অভিযোজনের প্রোগ্রাম পরিচালনা প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর তাদের সামাজিক অভিযোজনের জন্য সরকার সামাজিক অভিযোজনের প্রোগ্রাম পরিচালনা করতে পারে। এতে প্রবাসীরা দেশে খাপ খাইয়ে নিতে সহায়তা পাবে। সরকার সামাজিক অভিযোজনের প্রোগ্রাম পরিচালনার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: প্রবাসীদের জন্য সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা। প্রবাসীদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা। বেসরকারি উদ্যোগ প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর সামাজিক অভিযোজনের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় বেসরকারি সংস্থাগুলোও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। বেসরকারি সংস্থাগুলো প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা করতে পারে।

এছাড়াও, তারা প্রবাসীদের জন্য সামাজিক সহায়তা প্রদান করতে পারে। বেসরকারি সংস্থাগুলো প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা করা। প্রবাসীদের জন্য সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা। প্রবাসীদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা।

প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর সামাজিক অভিযোজনের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয়ে কাজ করা প্রয়োজন। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় সফল হলে, প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে দেশের অর্থনীতি ও সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে। আরও বিস্তারিত প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর সামাজিক অভিযোজনের ক্ষেত্রে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের ভূমিকা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে দেশে ফিরে আসা প্রবাসীরা অনেক ক্ষেত্রেই সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হতে পারেন।

এতে তাদের মানসিক ও সামাজিকভাবে হতাশ হতে পারে। এই সমস্যা মোকাবেলায় সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি সমাজের সকল স্তরের মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। সমাজের সকল স্তরের মানুষের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয়ের মাধ্যমে প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনকে সহজতর করা সম্ভব।

প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর সামাজিক অভিযোজন একটি চ্যালেঞ্জ। এর কারণ হলো, তারা দেশে থাকাকালীন বিদেশী সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিয়েছে। দেশে ফিরে এসে তারা আবারও স্থানীয় সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হয়। এটি অনেক ক্ষেত্রেই কঠিন হয়ে পড়ে। প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনের ক্ষেত্রে যেসব চ্যালেঞ্জ রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: পরিবার ও বন্ধুদের থেকে দূরে থাকা: প্রবাসীরা দেশে থাকাকালীন পরিবার ও বন্ধুদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে। দেশে ফিরে এসে তাদের সাথে আবারও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলা কঠিন হয়ে পড়ে। বিদেশী সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে কষ্ট হওয়া: প্রবাসীরা দেশে থাকাকালীন বিদেশী সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিয়েছে। দেশে ফিরে এসে তারা আবারও স্থানীয় সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হয়।

এটি অনেক ক্ষেত্রেই কঠিন হয়ে পড়ে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের সম্মুখীন হওয়া: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের সম্মুখীন হতে পারে। এতে তারা মানসিক ও সামাজিকভাবে হতাশ হতে পারে। পরিবার ও বন্ধুদের থেকে দূরে থাকা প্রবাসীরা দেশে থাকাকালীন পরিবার ও বন্ধুদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে। তারা একে অপরের সাথে সময় কাটায়, একে অপরের সাথে সহায়তা করে। দেশে ফিরে এসে তাদের সাথে আবারও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলা কঠিন হয়ে পড়ে। এর কারণ হলো: পরিবার ও বন্ধুরা প্রবাসীদের অনুপস্থিতিতে পরিবর্তিত হয়েছে। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের বন্ধুদের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে কষ্ট হয়। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের পরিবারের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে কষ্ট হয়। বিদেশী সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে কষ্ট হওয়া প্রবাসীরা দেশে থাকাকালীন বিদেশী সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিয়েছে।

দেশে ফিরে এসে তারা আবারও স্থানীয় সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হয়। এটি অনেক ক্ষেত্রেই কঠিন হয়ে পড়ে। এর কারণ হলো: প্রবাসীরা দেশে থাকাকালীন বিদেশী সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে স্থানীয় সংস্কৃতি ও ভাষার সাথে অসঙ্গতি অনুভব করে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের সম্মুখীন হওয়া সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে দেশে ফিরে আসা প্রবাসীরা অনেক ক্ষেত্রেই সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হতে পারেন।

এতে তাদের মানসিক ও সামাজিকভাবে হতাশ হতে পারে। এর কারণ হলো: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের পূর্বের অবস্থানের তুলনায় পিছিয়ে পড়ার সম্মুখীন হতে পারে। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের পূর্বের অবস্থানের তুলনায় সামাজিকভাবে নিচু স্তরে অবস্থান করতে পারে। প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনের ক্ষেত্রে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের ভূমিকা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে দেশে ফিরে আসা প্রবাসীরা অনেক ক্ষেত্রেই সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হতে পারেন। এতে তাদের মানসিক ও সামাজিকভাবে হতাশ হতে পারে। এই সমস্যা মোকাবেলায় সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি সমাজের সকল স্তরের মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। সমাজের সকল স্তরের মানুষের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয়ের মাধ্যমে প্রবাসীদের

সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য বাংলাদেশের একটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা। এই বৈষম্য প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনে একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করে। সামাজিক বৈষম্যের কারণে প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হতে পারেন। এর কারণ হলো: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের পূর্বের অবস্থানের তুলনায় পিছিয়ে পড়ার সম্মুখীন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একজন প্রবাসী দেশে ফিরে এসে যদি তার পূর্বের অবস্থানের তুলনায় কম বেতন পায়, তাহলে সে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হতে পারে। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের পূর্বের অবস্থানের তুলনায় সামাজিকভাবে নিচু স্তরে অবস্থান করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একজন প্রবাসী দেশে ফিরে এসে যদি তার পূর্বের অবস্থানের তুলনায় ছোট বাড়িতে থাকে, তাহলে সে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হতে পারে। অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে অর্থনৈতিকভাবে অসুবিধাগ্রস্ত হতে পারেন।

এর কারণ হলো: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের পূর্বের অবস্থানের তুলনায় কম অর্থনৈতিক সংস্থান নিয়ে ফিরে আসতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একজন প্রবাসী দেশে ফিরে এসে যদি তার পূর্বের অবস্থানের তুলনায় কম টাকা নিয়ে ফিরে আসে, তাহলে সে অর্থনৈতিকভাবে অসুবিধাগ্রস্ত হতে পারে। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে চাকরির সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে অসুবিধাগ্রস্ত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একজন প্রবাসী দেশে ফিরে এসে যদি তার পূর্বের অবস্থানের তুলনায় কম দক্ষতা নিয়ে ফিরে আসে, তাহলে সে চাকরির সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে অসুবিধাগ্রস্ত হতে পারে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি সমাজের সকল স্তরের মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

সমাজের সকল স্তরের মানুষের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয়ের মাধ্যমে প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনকে সহজতর করা সম্ভব। সরকারের পদক্ষেপ সরকার প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে: সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা। প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করা। প্রবাসীদের জন্য সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা। বেসরকারি উদ্যোগ বেসরকারি সংস্থাগুলোও প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। বেসরকারি সংস্থাগুলো প্রবাসীদের জন্য নিম্নলিখিত কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে: প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।

প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করা। প্রবাসীদের জন্য সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা। সমাজের সকল স্তরের মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি প্রবাসীদের সামাজিক অভিযোজনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সমাজের সকল স্তরের মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সমাজের সকল স্তরের মানুষের মধ্যে প্রবাসীদের প্রতি সম্মান ও সহযোগিতার মনোভাব গড়ে তোলার জন্য প্রচারণা চালানো যেতে পারে।

Link copied