প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনা
১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৪:৫৮ মিনিট
প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি, রাজনীতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করে এবং তাদের বাংলাদেশের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য আরও সক্ষম করে। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের গুরুত্বের আরও কিছু দিক: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করে। প্রবাসীরা তাদের বিদেশে অর্জিত শিক্ষা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে দেশে বা বিদেশে ভালো চাকরি পেতে পারেন।
এতে তারা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারেন এবং দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারেন। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ তাদের সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। প্রবাসীরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি ও শিক্ষাব্যবস্থার সাথে পরিচিত হন। এতে তাদের সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এরা দেশে ফিরে এসে নতুন নতুন ধারণা নিয়ে আসতে পারেন এবং দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারেন। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ তাদের মানসিক ও সামাজিক বিকাশে সহায়তা করে। প্রবাসীরা বিদেশে থাকা অবস্থায় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার মাধ্যমে তারা মানসিক ও সামাজিকভাবে শক্তিশালী হন। এটি তাদের বাংলাদেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে আরও সক্ষম করে।
প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করে: প্রবাসীরা তাদের বিদেশে অর্জিত শিক্ষা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে দেশে বা বিদেশে ভালো চাকরি পেতে পারেন। এই চাকরিগুলো প্রবাসীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করে। এছাড়াও, প্রবাসীরা তাদের বিদেশে অর্জিত অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দেশে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করতে পারেন। এই ব্যবসা-বাণিজ্য দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারে। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ তাদের সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী ক্ষমতা বৃদ্ধি করে: প্রবাসীরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি ও শিক্ষাব্যবস্থার সাথে পরিচিত হন। এতে তাদের সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তারা দেশে ফিরে এসে নতুন নতুন ধারণা নিয়ে আসতে পারেন। এই ধারণাগুলো দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, প্রবাসীরা দেশে নতুন ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য, নতুন ধরনের প্রযুক্তি, নতুন ধরনের শিল্প-কারখানা ইত্যাদির ধারণা নিয়ে আসতে পারেন। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ তাদের মানসিক ও সামাজিক বিকাশে সহায়তা করে: প্রবাসীরা বিদেশে থাকা অবস্থায় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার মাধ্যমে তারা মানসিক ও সামাজিকভাবে শক্তিশালী হন। এটি তাদের বাংলাদেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে আরও সক্ষম করে। উদাহরণস্বরূপ, প্রবাসীরা বিদেশে থাকা অবস্থায় নতুন ভাষা শিখতে পারেন, নতুন সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হতে পারেন, নতুন মানুষের সাথে মিশতে পারেন। এই অভিজ্ঞতা তাদের মানসিক ও সামাজিক বিকাশে সহায়তা করে। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য সরকারী ও বেসরকারি উদ্যোগ: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। সরকারের উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা।
প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা। বেসরকারি উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি ও অনুদান প্রদান করা। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রচারণা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা। এই উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানো সম্ভব হবে।
প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনা: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের বিদেশে অর্জিত শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের বিদেশে অর্জিত দক্ষতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারেন।
প্রবাসীরা বাংলাদেশের শিক্ষা ও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। তাদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণের মাধ্যমে তারা এই সম্ভাবনাগুলোকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারেন। প্রবাসীদের শিক্ষাব্যবস্থাকে সমৃদ্ধ করার সম্ভাবনা: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের বিদেশে অর্জিত শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন। তারা দেশে নতুন শিক্ষা পদ্ধতি ও ধারণা নিয়ে আসতে পারেন। তারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষকতা করতে পারেন এবং ছাত্র-ছাত্রীদেরকে তাদের বিদেশে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা শেখাতে পারেন। প্রবাসীদের অর্থনীতিতে অবদান রাখার সম্ভাবনা: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের বিদেশে অর্জিত দক্ষতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারেন। তারা দেশে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করতে পারেন, নতুন প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি আমদানি করতে পারেন, এবং নতুন ধরনের শিল্প-কারখানা স্থাপন করতে পারেন। এছাড়াও, তারা দেশে বিনিয়োগ করতে পারেন এবং দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে সাহায্য করতে পারেন।
প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য কিছু নির্দিষ্ট দিক: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য সরকারী ও বেসরকারি উদ্যোগ বৃদ্ধি করা। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ: বাংলাদেশ সরকার প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি ও অনুদান প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রবাসীদের জন্য বিশেষ কোর্স ও প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শিল্প-কারখানা প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রদান করে থাকে। এই উদাহরণগুলো থেকে বোঝা যায় যে, প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে আরও বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা যেতে পারে। প্রবাসীদের শিক্ষাব্যবস্থাকে সমৃদ্ধ করার সম্ভাবনা: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের বিদেশে অর্জিত শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন। তারা দেশে নতুন শিক্ষা পদ্ধতি ও ধারণা নিয়ে আসতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, তারা দেশে আধুনিক প্রযুক্তি ও পদ্ধতি ব্যবহার করে শিক্ষাদানের পদ্ধতিকে আরও কার্যকর করে তুলতে পারেন। তারা দেশে নতুন বিষয় ও কোর্স চালু করতে পারেন। তারা দেশে শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করতে পারেন। প্রবাসীদের অর্থনীতিতে অবদান রাখার সম্ভাবনা: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের বিদেশে অর্জিত দক্ষতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারেন। তারা দেশে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, তারা দেশে নতুন ধরনের কৃষি, শিল্প, বাণিজ্য, বা সেবা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারেন। তারা দেশে নতুন প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি আমদানি করতে পারেন। তারা দেশে নতুন ধরনের শিল্প-কারখানা স্থাপন করতে পারেন। এছাড়াও, তারা দেশে বিনিয়োগ করতে পারেন এবং দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে সাহায্য করতে পারেন।
প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য কিছু নির্দিষ্ট দিক: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য সরকারী ও বেসরকারি উদ্যোগ বৃদ্ধি করা: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। সরকারের উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা। বেসরকারি উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি ও অনুদান প্রদান করা। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রচারণা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা। এই উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানো সম্ভব হবে। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ: বাংলাদেশ সরকার প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি ও অনুদান প্রদান করে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশ সরকারের "বাংলাদেশ সরকারী বৃত্তি" প্রকল্পের মাধ্যমে প্রবাসীরা বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি পেতে পারেন। এই বৃত্তিগুলোর মাধ্যমে প্রবাসীরা বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারেন।
বাংলাদেশের বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রবাসীদের জন্য বিশেষ কোর্স ও প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) প্রবাসীদের জন্য "প্রবাসী প্রকৌশলীদের প্রশিক্ষণ" কর্মসূচি পরিচালনা করে থাকে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে প্রবাসী প্রকৌশলীরা তাদের দক্ষতা উন্নত করতে পারেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন শিল্প-কারখানা প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রদান করে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশি গার্মেন্টস শিল্পে প্রবাসীদের জন্য ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। এই উদাহরণগুলো থেকে বোঝা যায় যে, প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
প্রবাসীরা বিদেশে থাকা অবস্থায় তাদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন। তারা বিদেশে থাকা অবস্থায় তাদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা পান না। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে রয়েছে: বিদেশের শিক্ষা ব্যয় অনেক বেশি। প্রবাসীদের অনেকেরই আর্থিক অবস্থা ভালো নয়। প্রবাসীদের অনেকেরই বিদেশে থাকা অবস্থায় কাজের সুযোগ কম থাকে। এই চ্যালেঞ্জগুলোর কারণে প্রবাসীরা তাদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য আর্থিকভাবে সংগ্রাম করতে হয়। অনেক প্রবাসী তাদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ অর্জন করতে পারে না শুধুমাত্র অর্থের অভাবের কারণে। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সামাজিক চ্যালেঞ্জ: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সামাজিক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের অনেকেরই বিদেশে থাকা অবস্থায় পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর সুযোগ কম থাকে। প্রবাসীদের অনেকেরই বিদেশে থাকা অবস্থায় নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়া কঠিন হয়। প্রবাসীদের অনেকেরই বিদেশে থাকা অবস্থায় বিচ্ছিন্নতা ও একাকীত্ব বোধ করে। এই চ্যালেঞ্জগুলোর কারণে প্রবাসীরা তাদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণে মনোযোগ দিতে পারে না। অনেক প্রবাসী তাদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ অর্জন করতে পারে না শুধুমাত্র সামাজিক চ্যালেঞ্জের কারণে।
প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ-সুবিধার চ্যালেঞ্জ: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ-সুবিধার চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে রয়েছে: বিদেশে অনেক দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার মিল নেই। বিদেশে অনেক দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবাসীদের জন্য বিশেষ সুযোগ-সুবিধা নেই। বিদেশে প্রবাসীদের জন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের তথ্য ও পরামর্শের অভাব রয়েছে। এই চ্যালেঞ্জগুলোর কারণে প্রবাসীরা তাদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য উপযুক্ত সুযোগ-সুবিধা পান না। অনেক প্রবাসী তাদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ অর্জন করতে পারে না শুধুমাত্র সুযোগ-সুবিধার অভাবের কারণে। প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় কিছু পদক্ষেপ: প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নেওয়া যেতে পারে: প্রবাসীদের জন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা বৃদ্ধি করা। প্রবাসীদের জন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে সামাজিক সহায়তা বৃদ্ধি করা। বিদেশে বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে বিদেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সমন্বয় বৃদ্ধি করা। বিদেশে প্রবাসীদের জন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা। বিদেশে প্রবাসীদের জন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের তথ্য ও পরামর্শের ব্যবস্থা করা। এই পদক্ষেপগুলোর মাধ্যমে প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করা সম্ভব হবে এবং প্রবাসীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানো সম্ভব হবে।
বিদেশের শিক্ষা ব্যয় অনেক বেশি। বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য প্রায়ই অনেক বছর লেগে যায়। এই সময়ের মধ্যে প্রবাসীদের অনেক খরচ বহন করতে হয়। প্রবাসীদের অনেকেরই আর্থিক অবস্থা ভালো নয়। তারা বিদেশে থাকা অবস্থায় কাজ করে কিছু অর্থ উপার্জন করতে পারেন। কিন্তু এই অর্থ দিয়ে তাদের শিক্ষা ব্যয় বহন করা কঠিন হয়ে পড়ে।
আরো পড়ুন >> প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার চ্যালেঞ্জ
আরো পড়ুন >> বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রবাসী আয়ের গুরুত্ব