রাজনীতি এমন একটি স্বপ্ন, যার মাধ্যমে সমাজে একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়া হয়
০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ ০১:২৫ মিনিট
রাজনীতি হলো একটি সামাজিক প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রাজনীতির মাধ্যমে সমাজের শাসনব্যবস্থা, আইন ও বিচার ব্যবস্থা, অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, সামাজিক ব্যবস্থা ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
রাজনীতির গুরুত্ব ও তাৎপর্য নিম্নরূপ:
- সমাজের কল্যাণ সাধন: রাজনীতির মূল উদ্দেশ্য হলো সমাজের কল্যাণ সাধন। রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠা, বৈষম্য ও অবিচার দূর করা, সকল মানুষের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষা করা ইত্যাদি সম্ভব।
- সমাজের উন্নতিতে সহায়তা: রাজনীতি সমাজের উন্নতিতে সহায়তা করে। রাজনীতির মাধ্যমে সমাজের অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ইত্যাদি ক্ষেত্রে উন্নতি সাধন করা সম্ভব।
- সমাজের স্থিতিশীলতা রক্ষা: রাজনীতি সমাজের স্থিতিশীলতা রক্ষা করে। রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখা, দ্বন্দ্ব ও সংঘাত রোধ করা ইত্যাদি সম্ভব।
রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা রয়েছে। রাজনীতির মাধ্যমে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নেওয়া যেতে পারে:
- আইনের সমান শাসন প্রতিষ্ঠা করা: আইনের সমান শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সমাজে সকল মানুষের জন্য সমান অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব। এতে সকল মানুষের মধ্যে সাম্য ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয় এবং শান্তি ও সমৃদ্ধি বিকাশ লাভ করে।
- মানবাধিকার সংরক্ষণ করা: মানবাধিকার সংরক্ষণের মাধ্যমে সকল মানুষের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষা করা সম্ভব। এতে সকল মানুষের মধ্যে সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি পায় এবং শান্তি ও সমৃদ্ধি বিকাশ লাভ করে।
- সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা: সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সমাজে সকল মানুষের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব।এতে সকল মানুষের মধ্যে সমতা ও ঐক্য বৃদ্ধি পায় এবং শান্তি ও সমৃদ্ধি বিকাশ লাভ করে। রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্ব অপরিহার্য।
জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অর্জন করা সম্ভব: জনগণের মতামত ও চাহিদা প্রতিফলিত করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিতে জনগণের মতামত ও চাহিদা প্রতিফলিত হয়। এতে রাজনীতি জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হয় এবং শান্তি ও সমৃদ্ধি বিকাশ লাভ করে। রাজনীতিকে আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতি আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ হয়। এতে রাজনীতিতে দুর্নীতি ও অনিয়ম কমে যায় এবং শান্তি ও সমৃদ্ধি বিকাশ লাভ করে।
রাজনীতি হলো একটি সামাজিক বিজ্ঞান যা রাষ্ট্র, সরকার, ক্ষমতা, নীতি এবং নিয়ন্ত্রণের সাথে সম্পর্কিত। রাজনীতির সংজ্ঞা বিভিন্নভাবে করা যায়।
কিছু উল্লেখযোগ্য সংজ্ঞা হলো:
- প্লেটোর মতে, রাজনীতি হলো "সাধারণ কল্যাণের জন্য সাধারণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিজ্ঞান"।
- আরিস্টটলের মতে, রাজনীতি হলো "মানুষের জীবনের সর্বোচ্চ ভালোর জন্য সরকারের বিজ্ঞান"।
- মার্কসের মতে, রাজনীতি হলো "শ্রেণী সংগ্রামের প্রকাশ"।
রাজনীতির প্রকারভেদ বিভিন্নভাবে করা যায়। একটি সাধারণ শ্রেণিবিন্যাস হলো: রাষ্ট্রীয় রাজনীতি:
- রাষ্ট্রীয় রাজনীতি হলো সেই রাজনীতি যা রাষ্ট্রের মধ্যে সংঘটিত হয়। এটি রাষ্ট্রের সংবিধান, আইন, প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।
- অ-রাষ্ট্রীয় রাজনীতি: অ-রাষ্ট্রীয় রাজনীতি হলো সেই রাজনীতি যা রাষ্ট্রের বাইরে সংঘটিত হয়। এটি রাজনৈতিক দল, আন্দোলন, সংগঠন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।
রাজনীতির উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য রাজনীতির উদ্দেশ্য হলো সমাজের কল্যাণ সাধন। এ লক্ষ্যে রাজনীতি নিম্নলিখিত কাজগুলি করে থাকে: সমাজে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।
সামাজিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিশ্চিত করা। মানবাধিকার ও মৌলিক অধিকার রক্ষা করা। রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠার উপায় রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠার জন্য নিম্নলিখিত উপায়গুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: সকল নাগরিকের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। সমাজে সমতা ও সাম্যের মনোভাব গড়ে তোলা। সমাজে শিক্ষা ও সংস্কৃতির বিকাশ ঘটানো। সমাজে দরিদ্রতা ও বৈষম্য দূর করা। রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অস্তিত্ব অসম্ভব।
জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি অর্জন করা সম্ভব:
- জনগণের মতামত ও ইচ্ছা সরকারের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রতিফলিত হয়।
- সরকারের কার্যক্রমকে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতামূলক করা সম্ভব হয়।
- সমাজে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।
- সমাজে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটে।
জনগণের অংশগ্রহণের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:
- জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
- জনগণকে রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করা।
- জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা।
রাজনীতির সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ
রাজনীতি হলো একটি সামাজিক প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রাজনীতির মাধ্যমে সমাজের শাসনব্যবস্থা, আইন ও বিচার ব্যবস্থা, অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, সামাজিক ব্যবস্থা ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
রাজনীতির বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: রাষ্ট্রীয় রাজনীতি:
- রাষ্ট্রীয় রাজনীতি হলো রাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থা, আইন ও বিচার ব্যবস্থা, অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, সামাজিক ব্যবস্থা ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া।
- অ-রাষ্ট্রীয় রাজনীতি: অ-রাষ্ট্রীয় রাজনীতি হলো রাষ্ট্রের বাইরে অবস্থিত বিভিন্ন সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া।
আইনের সমান শাসন প্রতিষ্ঠা করা হলো একটি রাষ্ট্রের মৌলিক কর্তব্য। আইনের সমান শাসন বলতে বোঝায়, রাষ্ট্রের সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান। আইনের সামনে কেউ বড় নয়, ছোট নয়। আইনের অপরাধে সকলকে সমানভাবে শাস্তি পেতে হয়। রাজনীতির মাধ্যমে আইনের সমান শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।
এজন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:
- সকল নাগরিকের জন্য আইনের সমান প্রযোজ্যতা নিশ্চিত করা।
- আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে পক্ষপাতহীনতা বজায় রাখা।
- আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিকে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত করা।
মানবাধিকার সংরক্ষণ করা মানবাধিকার হলো সকল মানুষের মৌলিক অধিকার। মানবাধিকারের মধ্যে রয়েছে জীবনের অধিকার, স্বাধীনতার অধিকার, শান্তির অধিকার, শিক্ষার অধিকার, স্বাস্থ্যসেবার অধিকার ইত্যাদি। রাজনীতির মাধ্যমে মানবাধিকার সংরক্ষণ করা সম্ভব।
এজন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:
- মানবাধিকারের বিষয়ে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
- মানবাধিকারের বিষয়ে আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা।
- মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা সামাজিক ন্যায়বিচার বলতে বোঝায়, সমাজে সকল মানুষের সমান অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা। সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সমাজে বৈষম্য ও অবিচার দূর করা সম্ভব। রাজনীতির মাধ্যমে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।
এজন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:
- সমাজে সকল মানুষের জন্য সমান শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা।
- সমাজে সকল মানুষের জন্য সমান কর্মসংস্থানের সুযোগ নিশ্চিত করা।
- সমাজে সকল মানুষের জন্য সমান স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ নিশ্চিত করা।
শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠা করা শান্তি ও সমৃদ্ধি হলো একটি সুন্দর সমাজের অন্যতম লক্ষ্য। রাজনীতির মাধ্যমে শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। এজন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: সমাজে সকল মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি ও সহযোগিতা গড়ে তোলা। সমাজে সকল মানুষের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। সমাজে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন সাধন করা।
বৈষম্য ও অবিচার সমাজের শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রধান অন্তরায়। বৈষম্য ও অবিচারের কারণে সমাজে বিভাজন ও দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়। রাজনীতির মাধ্যমে বৈষম্য ও অবিচার দূর করা সম্ভব।
এজন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:
- আইনের সমান শাসন প্রতিষ্ঠা করা।
- মানবাধিকারের বিষয়ে আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা।
- বৈষম্য ও অবিচারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
সমাজে সকলের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা সমাজে সকলের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হলে সমাজে বৈষম্য ও অবিচার কমে যায়। সকলের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সমাজে সকলের মধ্যে সম্প্রীতি ও সহযোগিতা বৃদ্ধি পায়। রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে সকলের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব।
এজন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:
- শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মসংস্থান ইত্যাদি ক্ষেত্রে সকলের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা।
- দারিদ্র্য ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
সকল মানুষের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষা করা সকল মানুষের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষা করা সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষার মাধ্যমে সকলের মধ্যে সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। রাজনীতির মাধ্যমে সকল মানুষের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষা করা সম্ভব।
এজন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:
মানবাধিকারের বিষয়ে আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা।
মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
সমাজে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমতা প্রতিষ্ঠা করা সমাজে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমতা প্রতিষ্ঠা হলে সমাজে বৈষম্য ও অবিচার কমে যায়। অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সমাজে সকলের মধ্যে সম্প্রীতি ও সহযোগিতা বৃদ্ধি পায়। রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমতা প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। এজন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: দারিদ্র্য ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা। সকল মানুষের জন্য সমান শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মসংস্থান ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা। রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্ব অপরিহার্য।
জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি অর্জন করা সম্ভব:
- জনগণের মতামত ও ইচ্ছা সরকারের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রতিফলিত হয়।
- সরকারের কার্যক্রমকে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতামূলক করা সম্ভব হয়। সমাজে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।
সমাজে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটে। জনগণের অংশগ্রহণের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা। জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা।
রাজনীতির মূল ভিত্তি হল জনগণের মতামত ও চাহিদা। রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে জনগণের মতামত ও চাহিদা সরকারের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রতিফলিত হয়। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার জানতে পারে জনগণের কী চাহিদা এবং সে অনুযায়ী নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করা রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করা সম্ভব। রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করার জন্য প্রয়োজন জনগণের অংশগ্রহণ। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিতে জনগণের প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি পায়। জনগণ নিজেদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারে। রাজনীতিকে আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ করা রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিকে আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ করা সম্ভব। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পায়। জনগণ তাদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমের তদারকি করতে পারে। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রম আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ হয়।
জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিতে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অর্জন করা সম্ভব:
- গণতন্ত্রের মূল্যবোধের বিকাশ: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ যেমন স্বাধীনতা, সাম্য, ন্যায়বিচার ইত্যাদির বিকাশ ঘটে। সমাজের উন্নতিতে অবদান: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটে।
- এতে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব। দারিদ্র্য ও বঞ্চনা দূরীকরণ: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দারিদ্র্য ও বঞ্চনা দূরীকরণ সম্ভব। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে সকলের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করা সম্ভব। এতে দারিদ্র্য ও বঞ্চনা দূরীকরণ সম্ভব।
- জনগণের অংশগ্রহণের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণকে তাদের রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করা। জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা।
রাজনীতির মূল লক্ষ্য হল জনগণের মতামত ও চাহিদা বাস্তবায়ন করা। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার জনগণের মতামত ও চাহিদা জানতে পারে এবং সে অনুযায়ী নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, যদি জনগণের মতামত হয় যে শিক্ষার গুণগত মান উন্নত করা দরকার, তাহলে সরকার জনগণের মতামত অনুযায়ী শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার করতে পারে। রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করা রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করার জন্য প্রয়োজন জনগণের অংশগ্রহণ। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিতে জনগণের প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি পায়।
জনগণ নিজেদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি জনগণ দেখেন যে তাদের প্রতিনিধিরা তাদের মতামত ও চাহিদা প্রতিফলিত করছে, তাহলে তারা রাজনীতিকে গ্রহণযোগ্য মনে করবে। রাজনীতিকে আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ করা জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পায়। জনগণ তাদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমের তদারকি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি জনগণ দেখেন যে তাদের প্রতিনিধিরা সরকারের কার্যক্রমের সুষ্ঠু তদারকি করছে, তাহলে তারা রাজনীতিকে আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ মনে করবে।
গণতন্ত্রের মূল্যবোধের বিকাশ জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ যেমন স্বাধীনতা, সাম্য, ন্যায়বিচার ইত্যাদির বিকাশ ঘটে। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে জনগণ নিজেদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি জনগণ দেখেন যে তারা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে সরকার গঠন করতে পারে, তাহলে তারা গণতন্ত্রের মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে উঠবে।
সমাজের উন্নতিতে অবদান জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটে। এতে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব। উদাহরণস্বরূপ, যদি জনগণ দেখেন যে তাদের প্রতিনিধিরা সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কাজ করছে, তাহলে তারা সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখার জন্য উৎসাহিত হবে। দারিদ্র্য ও বঞ্চনা দূরীকরণ জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দারিদ্র্য ও বঞ্চনা দূরীকরণ সম্ভব। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে সকলের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করা সম্ভব। এতে দারিদ্র্য ও বঞ্চনা দূরীকরণ সম্ভব।
উদাহরণস্বরূপ, যদি জনগণ দেখেন যে তাদের প্রতিনিধিরা দারিদ্র্য ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে কাজ করছে, তাহলে তারা দারিদ্র্য ও বঞ্চনা দূরীকরণে সহায়তা করবে। জনগণের অংশগ্রহণের জন্য পদক্ষেপ জনগণের অংশগ্রহণের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। জনগণকে তাদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করা। রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণকে তাদের রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করা। জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা।