রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ ০১:৫২ মিনিট


পোস্ট ফটো

রাজনীতি হল ক্ষমতার উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া। এটি একটি জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে। রাজনীতির মাধ্যমে সরকার গঠিত হয়, নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়, এবং সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করা হয়।

রাজনীতির মাধ্যমে আমরা আমাদের নিজেদের ভাগ্যকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। আমরা যে সরকারকে নির্বাচন করি, তারা আমাদের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তাই, রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্ব নিম্নরূপ:

জনগণের মতামত ও চাহিদা প্রতিফলিত করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার জনগণের মতামত ও চাহিদা জানতে পারে এবং সে অনুযায়ী নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দেশের জনগণ শিক্ষার গুরুত্ব বোঝে এবং শিক্ষার জন্য বেশি বরাদ্দ চায়, তাহলে জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারকে সে অনুযায়ী বাজেট বরাদ্দ করতে হবে।

রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিতে জনগণের প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি পায়। জনগণ নিজেদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দেশের জনগণ বিভিন্ন জাতিগত বা ধর্মীয় গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব চায়, তাহলে জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারকে সে অনুযায়ী নির্বাচনী ব্যবস্থা করতে হবে।

রাজনীতিকে আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পায়। জনগণ তাদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমের তদারকি করতে পারে।

উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দেশের জনগণ সরকারের ব্যয়ের হিসাব জানতে চায়, তাহলে জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারকে সে অনুযায়ী তথ্য প্রকাশ করতে হবে। গণতন্ত্রের মূল্যবোধের বিকাশ: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ যেমন স্বাধীনতা, সাম্য, ন্যায়বিচার ইত্যাদির বিকাশ ঘটে। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে জনগণ নিজেদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দেশের জনগণ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে, তাহলে তারা গণতন্ত্রের মূল্যবোধের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন হয়। সমাজের উন্নতিতে অবদান: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব।

জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটে। এতে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দেশের জনগণ পরিবেশের গুরুত্ব বোঝে এবং পরিবেশ রক্ষার জন্য কাজ করে, তাহলে তারা সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখে। জনগণের অংশগ্রহণের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। জনগণকে তাদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করা। রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণকে তাদের রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করা। জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা।

রাজনীতি একটি বাস্তবতা, যার সাথে আমাদের সকলকে জড়িত হতে হবে। জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি সুস্থ ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলা সম্ভব নয়। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিকে আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ করা সম্ভব।

জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিকে কার্যকর ও স্বচ্ছ করা যায় নিম্নলিখিত উপায়ে: জনগণের মতামত ও চাহিদা প্রতিফলিত করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার জনগণের মতামত ও চাহিদা জানতে পারে এবং সে অনুযায়ী নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। এতে সরকারের কার্যক্রম জনগণের প্রত্যাশা পূরণের দিকে পরিচালিত হয়।

রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিতে জনগণের প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি পায়। জনগণ নিজেদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারে। এতে সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা বৃদ্ধি পায়। সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পায়। জনগণ তাদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমের তদারকি করতে পারে। এতে সরকারের দুর্নীতি ও অনিয়ম কমে আসে। গণতন্ত্রের মূল্যবোধের বিকাশ: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ যেমন স্বাধীনতা, সাম্য, ন্যায়বিচার ইত্যাদির বিকাশ ঘটে। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে জনগণ নিজেদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হয়। এতে গণতন্ত্রের শিকড় মজবুত হয়। 

সমাজের উন্নতিতে অবদান: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটে। এতে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব। আরো বিস্তারিত: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিকে কার্যকর ও স্বচ্ছ করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। জনগণকে তাদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করা। রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণকে তাদের রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করা। জনগণকে জানতে হবে যে তারা কীভাবে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করতে পারে। 

জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা। সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি করা: সরকারকে নির্বাচনী ব্যবস্থা সহজতর করতে হবে এবং জনগণের জন্য রাজনৈতিক দলগুলিতে যোগদানের সুযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশে সহায়তা করা: সরকারকে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশে সহায়তা করতে হবে। সমাজের উন্নতিতে জনগণের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা: সরকারকে সমাজের উন্নতিতে জনগণের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে হবে। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিকে কার্যকর ও স্বচ্ছ করা সম্ভব। এটি একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। সরকার ও জনগণের যৌথ প্রচেষ্টায় এটি সম্ভব।

জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্ব নিম্নরূপ: জনগণের মতামত ও চাহিদা প্রতিফলিত করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার জনগণের মতামত ও চাহিদা জানতে পারে এবং সে অনুযায়ী নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দেশের জনগণ শিক্ষার গুরুত্ব বোঝে এবং শিক্ষার জন্য বেশি বরাদ্দ চায়, তাহলে জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারকে সে অনুযায়ী বাজেট বরাদ্দ করতে হবে।

রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিতে জনগণের প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি পায়। জনগণ নিজেদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে রাজনীতিকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দেশের জনগণ বিভিন্ন জাতিগত বা ধর্মীয় গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব চায়, তাহলে জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারকে সে অনুযায়ী নির্বাচনী ব্যবস্থা করতে হবে। রাজনীতিকে আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ করা: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পায়। জনগণ তাদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমের তদারকি করতে পারে।

উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দেশের জনগণ সরকারের ব্যয়ের হিসাব জানতে চায়, তাহলে জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারকে সে অনুযায়ী তথ্য প্রকাশ করতে হবে। গণতন্ত্রের মূল্যবোধের বিকাশ: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ যেমন স্বাধীনতা, সাম্য, ন্যায়বিচার ইত্যাদির বিকাশ ঘটে। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে জনগণ নিজেদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দেশের জনগণ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে, তাহলে তারা গণতন্ত্রের মূল্যবোধের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন হয়। সমাজের উন্নতিতে অবদান: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটে। এতে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব।

উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দেশের জনগণ পরিবেশের গুরুত্ব বোঝে এবং পরিবেশ রক্ষার জন্য কাজ করে, তাহলে তারা সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখে। আরো বিস্তারিত: জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্বের উপর আরও বিস্তারিত আলোচনা করতে গেলে, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি উল্লেখ করা যেতে পারে: জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে জনগণের প্রত্যাশা পূরণের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার জনগণের মতামত ও চাহিদা জানতে পারে এবং সে অনুযায়ী নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। এতে সরকারের কার্যক্রম জনগণের প্রত্যাশা পূরণের দিকে পরিচালিত হয়। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পায়। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে জনগণ সরকারের কার্যক্রমের তদারকি করতে পারে। এতে সরকারের দুর্নীতি ও অনিয়ম কমে আসে। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে গণতন্ত্রের শিকড় মজবুত হয়। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে জনগণ নিজেদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হয়। এতে গণতন্ত্রের মূল্যবোধের বিকাশ ঘটে এবং গণতন্ত্রের শিকড় মজবুত হয়। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সহায়তা করা সম্ভব। এতে সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখা সম্ভব।

জনগণের অংশগ্রহণের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:

শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। জনগণকে তাদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করা। জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণকে রাজনৈতিক বিষয়ে সচেতন করা। জনগণকে তাদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করতে হবে। জনগণকে বুঝতে হবে যে তারা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অংশ এবং তাদেরও সরকারের কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করার অধিকার রয়েছে। এই লক্ষ্যে সরকার ও বেসরকারি সংস্থাগুলি বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে। যেমন, স্কুল ও কলেজগুলিতে রাজনৈতিক শিক্ষার পাঠ্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করা, জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা চালানো, রাজনৈতিক বিষয়ে আলোচনার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা ইত্যাদি।

রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণকে তাদের রাজনৈতিক অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করা। জনগণকে বুঝতে হবে যে তাদের কী কী অধিকার রয়েছে এবং তারা কী কী দায়িত্ব পালন করতে বাধ্য। এই লক্ষ্যে সরকার ও বেসরকারি সংস্থাগুলি বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে। যেমন, নির্বাচনী প্রক্রিয়া সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা, রাজনৈতিক দলগুলির কার্যক্রম সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা, জনগণকে তাদের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে আইনি সহায়তা প্রদান করা ইত্যাদি।

জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন জনগণের জন্য রাজনৈতিক অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা। জনগণকে তাদের অধিকার ও দায়িত্ব পালনের সুযোগ দিতে হবে। এই লক্ষ্যে সরকার ও বেসরকারি সংস্থাগুলি বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে। যেমন, নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধি করা, জনগণকে রাজনৈতিক দলগুলিতে যোগদানের সুযোগ প্রদান করা, জনগণকে স্থানীয় সরকারের কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা ইত্যাদি।

জনগণের অংশগ্রহণের জন্য উপরে উল্লিখিত পদক্ষেপগুলির পাশাপাশি নিম্নলিখিত বিষয়গুলিও বিবেচনা করা যেতে পারে: সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি করা। জনগণকে সরকারের কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে হবে এবং তারা যদি কোনও সমস্যার সম্মুখীন হয় তবে তারা সরকারের কাছে অভিযোগ জানাতে পারবে। গণতন্ত্রের মূল্যবোধের বিকাশে সহায়তা করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন গণতন্ত্রের মূল্যবোধের বিকাশে সহায়তা করা। জনগণকে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ যেমন স্বাধীনতা, সাম্য, ন্যায়বিচার ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। সমাজের উন্নতিতে জনগণের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা: জনগণের অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজন সমাজের উন্নতিতে জনগণের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা। জনগণকে বুঝতে হবে যে তারা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অংশ এবং তাদেরও সমাজের উন্নতিতে অবদান রাখার দায়িত্ব রয়েছে। জনগণের অংশগ্রহণ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ হয়। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ বিকাশ লাভ করে এবং সমাজের উন্নতি ঘটে।

রাজনীতি একটি বাস্তবতা, যার সাথে আমাদের সকলকে জড়িত হতে হবে। জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি সুস্থ ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলা সম্ভব নয়। জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিকে আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ করা সম্ভব।

সর্বশেষ

পোস্টের ছবি

ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে থেকে তাদেরকে সাহায্য ও সহায়তা প্রদানের অনরোধ জানিয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট সার্ভিস এসোসিয়েশন

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। নং-বাসপ্রবাকস/দাবী/২০২৪-০৪ প্রেস রিলিজ তারিখ: ১৯-০৮-২০২৪ খ্রিঃ জাতীয় পে কমিশন বাস্তবায়নের পর নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রসহ সকল দ্রব্যের মূল্য ক্রমাগত বৃদ্ধির ফলে ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে যাওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ আজ দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আর্থিক দিক বিবেচনা করা হয়নি। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বর্তমান দূরবীস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার লক্ষ্যে দাবী বাস্তবায়নের দাবী জানান। সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব এসোসিয়েশনের পক্ষ হতে আহবায়ক জনাব মো: আবদুল খালেক, বাংলাদেশ সচিবালয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা এসোসিয়েশন পক্ষ হতে আহবায়ক মো: হান্নান সরদার এবং সদস্য সচিব মুহাম্মদ মাহে আলম এবং বাংলাদেশ সচিবালয় ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন পক্ষ হতে আহবায়ক মো: গোলাম রাজ্জাক এবং সদস্য সচিব মোহা: সালাহউদ্দীন সংগঠনের পক্ষ হতে ১০ দফা দাবী অর্থ সচিব এবং জনপ্রশাসন সচিবের নিকট পেশ করেন। দাবী পেশকালে উপস্থিত ছিলেন সর্বজনাব ১. মো: আবদুল খালেক ২. নাজমুল হক ৩. আ: মোতালেব ৪. নজরুল ইসলাম ৫. সুলতান আহমেদ ৬. কামাল হোসেন ৭. মো: হাছান সরদার ৮. মুহাম্মদ মাহে আলম ৯. মো: গোলাম রাজ্জাক ১০. মোহা: সালাহউদ্দীন ১১. গাজীউর রহমান ১২.মো: জসিম, ১৩. আফছার হোসেন ১৪. মাজহারুল হক ১৫. আ: হাই হাবিব ১৬. মোফাজ্জেল হোসেন ১৭. শামীম হোসেন ১৮. হাবিবুর রহমান ১৯. মো: বুলবুল আহমেদ ২০. জাহেদা খাতুনসহ আরো অনেকে। দাবিগুলো: (১) পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের দ্রুত পদোন্নতির ব্যবস্থা গ্রহণ; (২) সচিবালয় নিয়োগ বিধি মোতাবেক সহকারী সচিব পদে চাকরি ৫ বছর পূর্তিতে সিনিয়র সহকারী সচিব এবং সিনিয়র সহকারী সচিব পদে ৩ বছর পূর্তিতে উপসচিব পদে পদোন্নতি প্রহান; (৩) চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের চাকরিতে পুন: বহাল; (৪) সহকারী সচিব পদে পদোন্নতিপাওয়ার পর ৭৫% টাকার সুবিধা ও পে ফিক্সেশন বেনিফিট পূর্বের ন্যায় পুন: বহাল। (৫ ) জাতীয় পে স্কেল ঘোষণা ও বাস্তবায়ন করতে হবে; (৬) প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদেরকে উপ সহকারী সচিব পদ নাম প্রদান পূর্বক প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা পদে উন্নীতকরন; ৭) পেনশন ১০০% এবং পেনশন গ্র্যাচ্যুইটি ১.৫০০/- টাকা নির্ধারণ; ( (৮) পূর্বের ন্যায় টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পূন: বহাল করতে হবে; (৯) বেতন গ্রেড ২০ ভাগের পরিবর্তে ১০ ভাগে নির্ধারণ ও (১০) রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েট ন্যায় সচিবালয়ে কর্মরত সকল কর্মকর্তা ও কর্মরারীদের ২০% সচিবালয় ভাতা প্রদান করতে হবে

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ

পোস্টের ছবি

নারীকে গিলে খেলো কুমির, পেট কেটে বের হলো ছিন্নভিন্ন দেহ

পোস্টের ছবি

অরিজিতের হুঁশিয়ারিকে সমর্থন জানালেন রূপম

পোস্টের ছবি

‘লড়াই ব্যর্থ হলে মৃত্যু ছাড়া কোনো বিকল্প রাখতো না’

Link copied