প্রচুর পরিমাণে পানি পান করে হাইড্রেট থাকুন

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

২৬ নভেম্বর ২০২৩ ০২:২১ মিনিট


পোস্ট ফটো

পানির গুরুত্ব

পানি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। আমাদের শরীরের প্রায় ৬০% পানি দিয়ে তৈরি। পানি আমাদের শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজকর্মে অংশগ্রহণ করে।

পানির গুরুত্বের মধ্যে রয়েছে:

শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ: পানি আমাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যখন আমাদের শরীরের তাপমাত্রা বেশি হয়, তখন পানি ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে বাষ্পীভূত হয়ে তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়।
কোষ, টিস্যু এবং অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা: পানি আমাদের শরীরের কোষ, টিস্যু এবং অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সঠিক কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য। পানি কোষের ভেতরের তরল পদার্থের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং কোষের মধ্যে পুষ্টি উপাদান এবং বর্জ্য পদার্থের পরিবহন করে।
বিষাক্ত পদার্থ দূরীকরণ: পানি আমাদের শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। পানি প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়।
হজম প্রক্রিয়া সহজকরণ: পানি হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে। পানি খাবারকে নরম করে এবং খাবারকে দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে।
ত্বকের সুস্থতা: পানি আমাদের ত্বকের সুস্থতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পানি ত্বককে নরম এবং মসৃণ রাখে এবং ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।

হাইপোহাইড্রেশন:

হাইপোহাইড্রেশন হলো শরীরে পানি স্বল্পতা। হাইপোহাইড্রেশনের লক্ষণগুলি হলো:
তৃষ্ণা
মাথাব্যথা
দুর্বলতা
মাথা ঘোরা
খিঁচুনি
প্রস্রাবের রঙ গাঢ়
হাইপোহাইড্রেশনের কারণে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে, যেমন:


কোষ্ঠকাঠিন্য
মূত্রনালীর সংক্রমণ
চোখের সমস্যা
হৃদরোগ
স্ট্রোক
হাইড্রেটে থাকার উপকারিতা:

হাইড্রেটে থাকলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজকর্ম সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়। হাইড্রেটে থাকার ফলে:

আমরা সতেজ বোধ করি।
আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
আমাদের ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল থাকে।
আমাদের হজম প্রক্রিয়া সহজ হয়।
আমাদের পেশী এবং হাড় শক্তিশালী হয়।

প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার নিয়ম:

প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।
পানি পান করার সময় ঠান্ডা বা গরম পানি পাওয়া যায়। তবে, বেশি গরম বা ঠান্ডা পানি পান করা উচিত নয়।
পানি পান করার পাশাপাশি অন্যান্য তরল খাবার, যেমন ফলের রস, দুধ, ইত্যাদি পাওয়া যায়। তবে, পানি পান করাই সবচেয়ে ভালো।
হাইড্রেট থাকার জন্য কিছু টিপস:

প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পানি পান করার অভ্যাস করুন।
ঘুম থেকে উঠে, খাওয়ার আগে, খাওয়ার পর, এবং ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানি পান করুন।
ব্যায়াম করার সময় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
গরমের দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
পানি পান করার জন্য আপনার সাথে একটি জগ বা বোতল রাখুন।

হাইড্রেট না থাকলে কি কি সমস্যা হতে পারে বিস্তারিত

ইড্রেট না থাকলে অর্থাৎ শরীরে পানি স্বল্পতা দেখা দিলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যাগুলির মধ্যে রয়েছে:

তৃষ্ণা: হাইড্রেট না থাকলে শরীরে তৃষ্ণা অনুভূত হয়।
মাথাব্যথা: হাইড্রেট না থাকলে মাথাব্যথা হতে পারে।
দুর্বলতা: হাইড্রেট না থাকলে দুর্বলতা অনুভূত হতে পারে।
মাথা ঘোরা: হাইড্রেট না থাকলে মাথা ঘোরা হতে পারে।
খিঁচুনি: হাইড্রেট না থাকলে খিঁচুনি হতে পারে।
প্রস্রাবের রঙ গাঢ়: হাইড্রেট না থাকলে প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হয়ে যায়।

হাইড্রেট না থাকলে আরও গুরুতর কিছু সমস্যাও হতে পারে, যেমন:

কোষ্ঠকাঠিন্য: হাইড্রেট না থাকলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
মূত্রনালীর সংক্রমণ: হাইড্রেট না থাকলে মূত্রনালীর সংক্রমণ হতে পারে।
চোখের সমস্যা: হাইড্রেট না থাকলে চোখের সমস্যা হতে পারে।
হৃদরোগ: হাইড্রেট না থাকলে হৃদরোগ হতে পারে।
স্ট্রোক: হাইড্রেট না থাকলে স্ট্রোক হতে পারে।
হাইড্রেট না থাকার কারণে শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজকর্ম সঠিকভাবে সম্পন্ন হয় না। এর ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

হাইড্রেট না থাকার সমস্যাগুলি প্রতিরোধ করার জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত।

প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। তবে, ব্যায়াম করা, গরমের দিনে, এবং গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী নারীদের ক্ষেত্রে আরও বেশি পানি পান করা প্রয়োজন হতে পারে।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার নিয়ম:

প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার জন্য নিম্নলিখিত নিয়মগুলি অনুসরণ করা যেতে পারে:
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এক গ্লাস পানি পান করুন। এটি শরীরকে হাইড্রেট করতে এবং হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে। প্রতিদিনের খাবারের সাথে সাথে পানি পান করুন। এটি পানি পান করার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে।
সকাল, দুপুর, এবং রাতের খাবারের পরে এক গ্লাস পানি পান করুন। এটি খাবার হজম করতে এবং শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে।
ব্যায়াম করার আগে, পরে, এবং মাঝে মাঝে পানি পান করুন। এটি শরীরকে হাইড্রেট রাখতে এবং ব্যায়াম থেকে শরীরের ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করে।
গরমের দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। গরমে শরীর থেকে বেশি পানি বেরিয়ে যায়, তাই এটি শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে।
আলকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়ের পরিবর্তে পানি পান করুন। অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় শরীর থেকে পানি বের করে দেয়, তাই এগুলি পান করার পরিবর্তে পানি পান করা উচিত। এছাড়াও, পানি পান করার জন্য নিম্নলিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করা যেতে পারে:
আপনার সাথে সবসময় একটি বোতল পানি রাখুন। এটি আপনাকে পানি পান করার কথা মনে করিয়ে দেবে।
পানিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে এতে লেবু, পুদিনা, বা অন্যান্য ফলের টুকরো যোগ করুন। পানি পান করাকে একটি অভ্যাসে পরিণত করুন। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পানি পান করার চেষ্টা করুন।
প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরকে হাইড্রেট রাখতে, হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে, এবং বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এক গ্লাস পানি পান করুন।
সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি পান করার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এটি শরীরকে হাইড্রেট করতে, হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে, এবং শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে।
প্রতিদিনের খাবারের সাথে সাথে পানি পান করুন।
খাবারের সাথে সাথে পানি পান করলে খাবার হজম করতে সহায়তা করে। এটি খাবারের ফাইবারকে দ্রবীভূত করতে সাহায্য করে, যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে।
সকাল, দুপুর, এবং রাতের খাবারের পরে এক গ্লাস পানি পান করুন।
খাবারের পরে পানি পান করলে খাবার হজম করতে এবং শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে।
ব্যায়াম করার আগে, পরে, এবং মাঝে মাঝে পানি পান করুন।
ব্যায়াম করার সময় শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি বেরিয়ে যায়। তাই ব্যায়াম করার আগে, পরে, এবং মাঝে মাঝে পানি পান করা উচিত। এটি শরীরকে হাইড্রেট রাখতে এবং ব্যায়াম থেকে শরীরের ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করে।
গরমের দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
গরমে শরীর থেকে বেশি পানি বেরিয়ে যায়। তাই গরমের দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। এটি শরীরকে হাইড্রেট রাখতে এবং গরমের কারণে শরীরের ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করে।
আলকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়ের পরিবর্তে পানি পান করুন।
অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় শরীর থেকে পানি বের করে দেয়। তাই এগুলি পান করার পরিবর্তে পানি পান করা উচিত।
আপনার সাথে সবসময় একটি বোতল পানি রাখুন।
আপনার সাথে সবসময় একটি বোতল পানি রাখলে আপনি যখনই পানি পান করার কথা মনে করতে পারবেন। এটি আপনাকে পানি পান করার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করবে।
পানিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে এতে লেবু, পুদিনা, বা অন্যান্য ফলের টুকরো যোগ করুন।
পানিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে এতে লেবু, পুদিনা, বা অন্যান্য ফলের টুকরো যোগ করা যেতে পারে। এতে পানি পান করার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করবে।
পানি পান করাকে একটি অভ্যাসে পরিণত করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পানি পান করার চেষ্টা করুন। এতে পানি পান করা একটি অভ্যাসে পরিণত হবে এবং আপনি সহজেই প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে পারবেন।
পানি পান করার পরিমাণ নির্ধারণের উপায়:
আপনার বয়স, ওজন, এবং শারীরিক কার্যকলাপের উপর নির্ভর করে পানি পান করার পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। সাধারণভাবে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। তবে, ব্যায়াম করা, গরমের দিনে, এবং গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী নারীদের ক্ষেত্রে আরও বেশি পানি পান করা প্রয়োজন হতে পারে।
পানি পান করার পরিমাণ নির্ধারণের একটি সহজ উপায় হল আপনার প্রস্রাবের রঙ দেখে। যদি আপনার প্রস্রাবের রঙ হালকা হলুদ বা স্বচ্ছ হয়, তাহলে আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করছেন। কিন্তু যদি আপনার প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হলুদ বা বাদামী হয়, তাহলে আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করছেন না।
পানি পান করার সময় কিছু বিষয় মনে রাখা উচিত:
পানি পান করার সময় তাড়াহুড়া করবেন না। ধীরে ধীরে পানি পান করুন যাতে আপনার শরীর তা শোষণ করতে পারে।
ঠান্ডা বা গরম পানি পান করতে পারেন

হাইড্রেট থাকার জন্য কিছু টিপস:

হাইড্রেট থাকার জন্য নিম্নলিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করতে পারেন:
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এক গ্লাস পানি পান করুন। এটি শরীরকে হাইড্রেট করতে এবং হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে।
প্রতিদিনের খাবারের সাথে সাথে পানি পান করুন। এটি খাবার হজম করতে সহায়তা করে।
সকাল, দুপুর, এবং রাতের খাবারের পরে এক গ্লাস পানি পান করুন। এটি খাবার হজম করতে এবং শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে।
ব্যায়াম করার আগে, পরে, এবং মাঝে মাঝে পানি পান করুন। ব্যায়াম করার সময় শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি বেরিয়ে যায়। তাই ব্যায়াম করার আগে, পরে, এবং মাঝে মাঝে পানি পান করা উচিত।
গরমের দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। গরমে শরীর থেকে বেশি পানি বেরিয়ে যায়। তাই গরমের দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত।
আলকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়ের পরিবর্তে পানি পান করুন। অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় শরীর থেকে পানি বের করে দেয়। তাই এগুলি পান করার পরিবর্তে পানি পান করা উচিত।
আপনার সাথে সবসময় একটি বোতল পানি রাখুন। আপনার সাথে সবসময় একটি বোতল পানি রাখলে আপনি যখনই পানি পান করার কথা মনে করতে পারবেন। এটি আপনাকে পানি পান করার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করবে।
পানিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে এতে লেবু, পুদিনা, বা অন্যান্য ফলের টুকরো যোগ করুন। এতে পানি পান করার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করবে।
পানি পান করাকে একটি অভ্যাসে পরিণত করুন। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পানি পান করার চেষ্টা করুন। এতে পানি পান করা একটি অভ্যাসে পরিণত হবে এবং আপনি সহজেই প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে পারবেন।

পানি পান করার পরিমাণ নির্ধারণের উপায়:

আপনার বয়স, ওজন, এবং শারীরিক কার্যকলাপের উপর নির্ভর করে পানি পান করার পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। সাধারণভাবে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। তবে, ব্যায়াম করা, গরমের দিনে, এবং গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী নারীদের ক্ষেত্রে আরও বেশি পানি পান করা প্রয়োজন হতে পারে।
পানি পান করার পরিমাণ নির্ধারণের একটি সহজ উপায় হল আপনার প্রস্রাবের রঙ দেখে। যদি আপনার প্রস্রাবের রঙ হালকা হলুদ বা স্বচ্ছ হয়, তাহলে আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করছেন। কিন্তু যদি আপনার প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হলুদ বা বাদামী হয়, তাহলে আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করছেন না।

পানি পান করার সময় কিছু বিষয় মনে রাখা উচিত:

পানি পান করার সময় তাড়াহুড়া করবেন না। ধীরে ধীরে পানি পান করুন যাতে আপনার শরীর তা শোষণ করতে পারে। ঠান্ডা বা গরম পানি পান করতে পারেন।

হাইড্রেট থাকার জন্য আরও কিছু টিপস:

আপনার ডায়েটে প্রচুর ফল এবং শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন। ফল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে। কফি এবং চা পান করার পরিমাণ সীমিত করুন। কফি এবং চাতে ক্যাফিন থাকে, যা শরীর থেকে পানি বের করে দেয়। যদি আপনি গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী হন, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন যে আপনার কতটা পানি পান করা উচিত। হাইড্রেট থাকার ফলে শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজকর্ম সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়। এটি আমাদের সতেজ বোধ

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

পোস্টের ছবি

ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে থেকে তাদেরকে সাহায্য ও সহায়তা প্রদানের অনরোধ জানিয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট সার্ভিস এসোসিয়েশন

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। নং-বাসপ্রবাকস/দাবী/২০২৪-০৪ প্রেস রিলিজ তারিখ: ১৯-০৮-২০২৪ খ্রিঃ জাতীয় পে কমিশন বাস্তবায়নের পর নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রসহ সকল দ্রব্যের মূল্য ক্রমাগত বৃদ্ধির ফলে ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে যাওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ আজ দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আর্থিক দিক বিবেচনা করা হয়নি। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বর্তমান দূরবীস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার লক্ষ্যে দাবী বাস্তবায়নের দাবী জানান। সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব এসোসিয়েশনের পক্ষ হতে আহবায়ক জনাব মো: আবদুল খালেক, বাংলাদেশ সচিবালয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা এসোসিয়েশন পক্ষ হতে আহবায়ক মো: হান্নান সরদার এবং সদস্য সচিব মুহাম্মদ মাহে আলম এবং বাংলাদেশ সচিবালয় ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন পক্ষ হতে আহবায়ক মো: গোলাম রাজ্জাক এবং সদস্য সচিব মোহা: সালাহউদ্দীন সংগঠনের পক্ষ হতে ১০ দফা দাবী অর্থ সচিব এবং জনপ্রশাসন সচিবের নিকট পেশ করেন। দাবী পেশকালে উপস্থিত ছিলেন সর্বজনাব ১. মো: আবদুল খালেক ২. নাজমুল হক ৩. আ: মোতালেব ৪. নজরুল ইসলাম ৫. সুলতান আহমেদ ৬. কামাল হোসেন ৭. মো: হাছান সরদার ৮. মুহাম্মদ মাহে আলম ৯. মো: গোলাম রাজ্জাক ১০. মোহা: সালাহউদ্দীন ১১. গাজীউর রহমান ১২.মো: জসিম, ১৩. আফছার হোসেন ১৪. মাজহারুল হক ১৫. আ: হাই হাবিব ১৬. মোফাজ্জেল হোসেন ১৭. শামীম হোসেন ১৮. হাবিবুর রহমান ১৯. মো: বুলবুল আহমেদ ২০. জাহেদা খাতুনসহ আরো অনেকে। দাবিগুলো: (১) পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের দ্রুত পদোন্নতির ব্যবস্থা গ্রহণ; (২) সচিবালয় নিয়োগ বিধি মোতাবেক সহকারী সচিব পদে চাকরি ৫ বছর পূর্তিতে সিনিয়র সহকারী সচিব এবং সিনিয়র সহকারী সচিব পদে ৩ বছর পূর্তিতে উপসচিব পদে পদোন্নতি প্রহান; (৩) চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের চাকরিতে পুন: বহাল; (৪) সহকারী সচিব পদে পদোন্নতিপাওয়ার পর ৭৫% টাকার সুবিধা ও পে ফিক্সেশন বেনিফিট পূর্বের ন্যায় পুন: বহাল। (৫ ) জাতীয় পে স্কেল ঘোষণা ও বাস্তবায়ন করতে হবে; (৬) প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদেরকে উপ সহকারী সচিব পদ নাম প্রদান পূর্বক প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা পদে উন্নীতকরন; ৭) পেনশন ১০০% এবং পেনশন গ্র্যাচ্যুইটি ১.৫০০/- টাকা নির্ধারণ; ( (৮) পূর্বের ন্যায় টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পূন: বহাল করতে হবে; (৯) বেতন গ্রেড ২০ ভাগের পরিবর্তে ১০ ভাগে নির্ধারণ ও (১০) রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েট ন্যায় সচিবালয়ে কর্মরত সকল কর্মকর্তা ও কর্মরারীদের ২০% সচিবালয় ভাতা প্রদান করতে হবে

পোস্টের ছবি

বাংলাদেশ সচিবালয় সহকারী সচিব, সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিব প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এসোসিয়েশন বাংলাদেশ

পোস্টের ছবি

নারীকে গিলে খেলো কুমির, পেট কেটে বের হলো ছিন্নভিন্ন দেহ

পোস্টের ছবি

অরিজিতের হুঁশিয়ারিকে সমর্থন জানালেন রূপম

পোস্টের ছবি

‘লড়াই ব্যর্থ হলে মৃত্যু ছাড়া কোনো বিকল্প রাখতো না’

Link copied