পরিবেশ রক্ষা: আমাদের করণীয় কী?

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

০৪ জানুয়ারী ২০২৪ ০৩:০৬ মিনিট


পোস্ট ফটো

পরিবেশ আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হলে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়বে। পরিবেশ আমাদের প্রয়োজনীয় খাদ্য, জল, বায়ু, বাসস্থান, খনিজ সম্পদ ইত্যাদি প্রদান করে। পরিবেশ আমাদের স্বাস্থ্য ও সুস্থতার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হলে পরিবেশগত সমস্যা দেখা দেয়। পরিবেশগত সমস্যার মধ্যে রয়েছে:

পরিবেশ দূষণ: বায়ু দূষণ, পানি দূষণ, মাটি দূষণ, শব্দ দূষণ, আলো দূষণ ইত্যাদি।

প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয়: বন উজাড়, মাছ ধরা, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ইত্যাদি।

জলবায়ু পরিবর্তন: জলবায়ুর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি, ঝড়, বন্যা, খরা ইত্যাদি।


বর্জ্য অপচয় পরিবেশের জন্য একটি বড় হুমকি। তাই আমরা বর্জ্য অপচয় কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারি। যেমন,

বিদ্যুৎ, জল, খাদ্য ইত্যাদি অপচয় না করা।

প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার না করা।

পুনর্ব্যবহৃত পণ্য ব্যবহার করা।

বৃক্ষ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আমরা বেশি বেশি বৃক্ষরোপণ করতে পারি। প্রতিটি পরিবারে কমপক্ষে একটি করে গাছ লাগানো যেতে পারে।


পরিবেশ দূষণ পরিবেশের জন্য একটি মারাত্মক হুমকি। তাই আমরা পরিবেশ দূষণ রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারি। যেমন,

গাড়ি চালানোর সময় ধোঁয়া কমানো।

রাস্তার পাশে গাছ লাগানো।

কলকারখানার বর্জ্য পরিশোধন করা।

বৃক্ষ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আমরা বেশি বেশি বৃক্ষরোপণ করতে পারি। প্রতিটি পরিবারে কমপক্ষে একটি করে গাছ লাগানো যেতে পারে।


পরিবেশ দূষণ পরিবেশের জন্য একটি মারাত্মক হুমকি। তাই আমরা পরিবেশ দূষণ রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারি। যেমন,

গাড়ি চালানোর সময় ধোঁয়া কমানো।

রাস্তার পাশে গাছ লাগানো।

কলকারখানার বর্জ্য পরিশোধন করা।


সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে পরিবেশ রক্ষার জন্য আমরা নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিতে পারি:

মিডিয়া, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠন ইত্যাদির মাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো।

পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা।


পরিবেশ রক্ষায় আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন অপরিহার্য। তাই আমরা পরিবেশ রক্ষায় কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে পারি। যেমন,

মিডিয়া, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠন ইত্যাদির মাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো।

পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা।


পরিবেশ রক্ষায় সরকারের উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই সরকার পরিবেশ রক্ষায় বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে পারে। যেমন,

বনায়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।

জলাধার সংরক্ষণ প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।

পরিবেশ দূষণ রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা।


পরিবেশ রক্ষায় তথ্য ও সচেতনতা বৃদ্ধির গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ, সচেতন না হলে মানুষ পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব বুঝবে না এবং পরিবেশ রক্ষায় উদ্যোগ গ্রহণ করবে না। তাই আমরা প্রত্যেকেই পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি অন্যদেরকেও সচেতন করার জন্য কাজ করতে পারি।

বিদ্যুৎ অপচয় কমানো: বিদ্যুৎ ব্যবহারের সময় আলো, ফ্যান, টিভি, কম্পিউটার ইত্যাদি যথাসম্ভব বন্ধ রাখা।

জল অপচয় কমানো: পানি ব্যবহারের সময় কল, বাথরুম, রান্নাঘর ইত্যাদি থেকে পানি অপচয় না করা।

খাদ্য অপচয় কমানো: খাবার পরিবেশন করার সময় অতিরিক্ত খাবার পরিবেশন না করা এবং খাবার খাওয়ার সময় অপচয় না করা।


বর্জ্য অপচয় কমানো:

বর্জ্য অপচয় পরিবেশের জন্য একটি বড় হুমকি। তাই আমরা বর্জ্য অপচয় কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারি। যেমন,

বিদ্যুৎ অপচয় কমানো: বিদ্যুৎ ব্যবহারের সময় আলো, ফ্যান, টিভি, কম্পিউটার ইত্যাদি যথাসম্ভব বন্ধ রাখা।

জল অপচয় কমানো: পানি ব্যবহারের সময় কল, বাথরুম, রান্নাঘর ইত্যাদি থেকে পানি অপচয় না করা।

খাদ্য অপচয় কমানো: খাবার পরিবেশন করার সময় অতিরিক্ত খাবার পরিবেশন না করা এবং খাবার খাওয়ার সময় অপচয় না করা।

প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার না করা: প্লাস্টিক ব্যাগ পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। তাই আমরা প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার না করে কাগজের ব্যাগ বা বহনযোগ্য বাজারের ব্যাগ ব্যবহার করতে পারি।

পুনর্ব্যবহৃত পণ্য ব্যবহার করা: পুনর্ব্যবহৃত পণ্য ব্যবহার করলে আমরা নতুন পণ্য উৎপাদনের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার কমাতে পারি। তাই আমরা যতটা সম্ভব পুনর্ব্যবহৃত পণ্য ব্যবহার করতে পারি।


বৃক্ষ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আমরা বেশি বেশি বৃক্ষরোপণ করতে পারি। প্রতিটি পরিবারে কমপক্ষে একটি করে গাছ লাগানো যেতে পারে।

আমাদের বাড়ির আশেপাশে গাছ লাগানো।

স্কুল, কলেজ, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইত্যাদির আশেপাশে গাছ লাগানো।

বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা।


পরিবেশ দূষণ পরিবেশের জন্য একটি মারাত্মক হুমকি। তাই আমরা পরিবেশ দূষণ রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারি।

যেমন, গাড়ি চালানোর সময় ধোঁয়া কমানো।

রাস্তার পাশে গাছ লাগানো।

কলকারখানার বর্জ্য পরিশোধন করা।

রাস্তার ধারে ময়লা ফেলা বন্ধ করা।


পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমরা বিভিন্নভাবে পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করতে পারি। যেমন,

মিডিয়া, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠন ইত্যাদির মাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো।

পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা।

পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করা।


আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন:

পরিবেশ রক্ষায় আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন অপরিহার্য। তাই আমরা পরিবেশ রক্ষায় কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে পারি। যেমন,

পরিবেশ দূষণের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা।

প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষার জন্য আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা।

পরিবেশ রক্ষার আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করা।


পরিবেশ রক্ষায় সরকারের উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই সরকার পরিবেশ রক্ষায় বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে পারে। যেমন,

বনায়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।

জলাধার সংরক্ষণ প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।

পরিবেশ দূষণ রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

পরিবেশ রক্ষার জন্য গবেষণা ও উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করা।


পরিবেশ রক্ষায় তথ্য ও সচেতনতা বৃদ্ধির গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ, সচেতন না হলে মানুষ পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব বুঝবে না এবং পরিবেশ রক্ষায় উদ্যোগ গ্রহণ করবে না। তাই আমরা প্রত্যেকেই পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি অন্যদেরকেও সচেতন করার জন্য কাজ করতে পারি।

পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন হলে মানুষ নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে:

বর্জ্য অপচয় কমানো: বিদ্যুৎ, জল, খাদ্য ইত্যাদি অপচয় না করা, প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার না করা, পুনর্ব্যবহৃত পণ্য ব্যবহার করা ইত্যাদি।

বৃক্ষরোপণ: প্রতিটি পরিবারে কমপক্ষে একটি করে গাছ লাগানো।

পরিবেশ দূষণ রোধ: গাড়ি চালানোর সময় ধোঁয়া কমানো, কলকারখানার বর্জ্য পরিশোধন করা ইত্যাদি।


পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য আমরা নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি:

মিডিয়া, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠন ইত্যাদির মাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো।

পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা।

পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করা।


এখানে কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ দেওয়া হল:

বিদ্যুৎ অপচয় কমাতে:

আলো, ফ্যান, টিভি, কম্পিউটার ইত্যাদি যথাসম্ভব বন্ধ রাখা।

বিদ্যুৎ ব্যবহার করার সময় যতটা সম্ভব কম লাইট জ্বালা।

রাতে ঘুমানোর সময় লাইট বন্ধ করা।


জল অপচয় কমাতে:

কল, বাথরুম, রান্নাঘর ইত্যাদি থেকে পানি অপচয় না করা।

শাওয়ার করার সময় পানি বন্ধ রাখা।

টয়লেট ব্রাশ করার সময় পানি বন্ধ রাখা।


খাদ্য অপচয় কমাতে:

খাবার পরিবেশন করার সময় অতিরিক্ত খাবার পরিবেশন না করা।

খাবার খাওয়ার সময় অপচয় না করা।

খাবার নষ্ট হলে তা পুনর্ব্যবহার করা।


প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার না করতে:

কাগজের ব্যাগ বা বহনযোগ্য বাজারের ব্যাগ ব্যবহার করা।

প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার এড়িয়ে চলা।


পুনর্ব্যবহৃত পণ্য ব্যবহার করতে:

প্লাস্টিক বোতল, কাগজ, কাপড় ইত্যাদি পুনর্ব্যবহার করা।

নতুন পণ্য কেনার সময় পুনর্ব্যবহৃত পণ্য কেনার চেষ্টা করা।

বৃক্ষরোপণ করতে: আমাদের বাড়ির আশেপাশে গাছ লাগানো।

স্কুল, কলেজ, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইত্যাদির আশেপাশে গাছ লাগানো।

বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা।


পরিবেশ দূষণ রোধ করতে:

গাড়ি চালানোর সময় ধোঁয়া কমানো।

রাস্তার পাশে গাছ লাগানো।

কলকারখানার বর্জ্য পরিশোধন করা।

রাস্তার ধারে ময়লা ফেলা বন্ধ করা।


পরিবেশ রক্ষায় ব্যক্তিগত পর্যায়ে আমরা নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিতে পারি: 

বর্জ্য অপচয় কমানো: বর্জ্য অপচয় পরিবেশের জন্য একটি বড় হুমকি। তাই আমরা বর্জ্য অপচয় কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারি। যেমন, বিদ্যুৎ, জল, খাদ্য ইত্যাদি অপচয় না করা, প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার না করা, পুনর্ব্যবহৃত পণ্য ব্যবহার করা ইত্যাদি।

বৃক্ষরোপণ: বৃক্ষ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আমরা বেশি বেশি বৃক্ষরোপণ করতে পারি।

পরিবেশ দূষণ রোধ: পরিবেশ দূষণ পরিবেশের জন্য একটি মারাত্মক হুমকি। তাই আমরা পরিবেশ দূষণ রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারি। যেমন, গাড়ি চালানোর সময় ধোঁয়া কমানো, রাস্তার পাশে গাছ লাগানো, কলকারখানার বর্জ্য পরিশোধন করা ইত্যাদি।


বর্জ্য অপচয় পরিবেশের জন্য একটি বড় হুমকি। বর্জ্য অপচয়ের ফলে পরিবেশ দূষণ হয়, জলাশয় দূষিত হয়, জীববৈচিত্র্য হ্রাস পায় এবং প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্ট হয়। তাই বর্জ্য অপচয় কমানো আমাদের সকলের দায়িত্ব।


বিদ্যুৎ অপচয় কমানো:

আলো, ফ্যান, টিভি, কম্পিউটার ইত্যাদি যথাসম্ভব বন্ধ রাখা।

বিদ্যুৎ ব্যবহার করার সময় যতটা সম্ভব কম লাইট জ্বালা।

রাতে ঘুমানোর সময় লাইট বন্ধ করা।


জল অপচয় কমানো:

কল, বাথরুম, রান্নাঘর ইত্যাদি থেকে পানি অপচয় না করা।

শাওয়ার করার সময় পানি বন্ধ রাখা।

টয়লেট ব্রাশ করার সময় পানি বন্ধ রাখা।


খাদ্য অপচয় কমানো:

খাবার পরিবেশন করার সময় অতিরিক্ত খাবার পরিবেশন না করা।

খাবার খাওয়ার সময় অপচয় না করা।

খাবার নষ্ট হলে তা পুনর্ব্যবহার করা।


প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার না করা:

কাগজের ব্যাগ বা বহনযোগ্য বাজারের ব্যাগ ব্যবহার করা।

প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার এড়িয়ে চলা।


পুনর্ব্যবহৃত পণ্য ব্যবহার করা:

প্লাস্টিক বোতল, কাগজ, কাপড় ইত্যাদি পুনর্ব্যবহার করা।

নতুন পণ্য কেনার সময় পুনর্ব্যবহৃত পণ্য কেনার চেষ্টা করা।


বিদ্যুৎ অপচয় কমাতে:

অপ্রয়োজনে লাইট বা ফ্যান জ্বালানো বন্ধ করা।

কম্পিউটার বা টিভি ব্যবহার না করলে বন্ধ করে রাখা।

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা।


জল অপচয় কমাতে:

কল থেকে পানি ঝরতে থাকলে বন্ধ করে দেওয়া।

টয়লেট ব্রাশ করার সময় পানি বন্ধ করে রাখা।

ঝরনা নেওয়ার সময় পানি অপচয় না করা।


খাদ্য অপচয় কমাতে:

খাবার পরিবেশন করার আগে অতিরিক্ত খাবার পরিবেশন না করা।

খাবার খাওয়ার সময় অপচয় না করা।

খাবার নষ্ট হলে তা পুনর্ব্যবহার করা।


প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার না করতে:

বাজারে যাওয়ার সময় নিজের ব্যাগ সঙ্গে নেওয়া।

দোকানে প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহার না করতে বলা।

 

পুনর্ব্যবহৃত পণ্য ব্যবহার করতে:

প্লাস্টিক বোতল, কাগজ, কাপড় ইত্যাদি পুনর্ব্যবহার করা।

নতুন পণ্য কেনার সময় পুনর্ব্যবহৃত পণ্য কেনার চেষ্টা করা।

পরিবেশ রক্ষায় ব্যক্তিগত পর্যায়ে বৃক্ষরোপণ:

বৃক্ষ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বৃক্ষ বাতাসকে শুদ্ধ করে, বৃষ্টিপাত বাড়ায়, মাটির ক্ষয়রোধ করে, জীববৈচিত্র্য রক্ষা করে এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সহায়তা করে। তাই আমরা বেশি বেশি বৃক্ষরোপণ করতে পারি।


বৃক্ষরোপণে আমরা নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিতে পারি:

আমাদের বাড়ির আশেপাশে গাছ লাগানো। স্কুল, কলেজ, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইত্যাদির আশেপাশে গাছ লাগানো।

বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা।


পরিবেশ রক্ষায় সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আমরা নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিতে পারি: সচেতনতা বৃদ্ধি:

পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমরা বিভিন্নভাবে পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করতে পারি। যেমন, মিডিয়া, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠন ইত্যাদির মাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো।

আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন: পরিবেশ রক্ষায় আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন অপরিহার্য। তাই আমরা পরিবেশ রক্ষায় কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে পারি।

সরকারি উদ্যোগ: পরিবেশ রক্ষায় সরকারের উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই সরকার পরিবেশ রক্ষায় বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে পারে। পরিবেশ রক্ষায় তথ্য ও সচেতনতা বৃদ্ধির গুরুত্ব অপরিসীম। তাই আমরা পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করার জন্য কাজ করতে পারি।


আরো পড়ুন>> ধর্ম সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানবাধিকারের প্রচার করে

আরো পড়ুন>>  ২০২৪, নতুন স্বপ্ন, নতুন আকাঙ্ক্ষা

আরও পড়ুন

Link copied