শেখ হাসিনা বাংলাদেশের উন্নয়নের রূপকার

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৩:৫৬ মিনিট


পোস্ট ফটো

শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি ১৯৯৬ থেকে ২০০১ এবং ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছে।


অর্থনৈতিক উন্নয়ন

শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক নীতির ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে দ্রুত প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ৭.৫%। পোশাক শিল্প, কৃষি, পর্যটন এবং অন্যান্য খাত উন্নতির মাধ্যমে এই প্রবৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে। পোশাক শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পোশাক শিল্পের বিকাশে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি আয় ১২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কৃষিতে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদন ৫ কোটি টন। পর্যটন বাংলাদেশের অর্থনীতির সম্ভাবনাময় খাত। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প থেকে আয় ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।


সামাজিক উন্নয়ন

শেখ হাসিনার সামাজিক নীতির ফলে বাংলাদেশের দারিদ্র্য হ্রাস, শিক্ষার হার বৃদ্ধি, নারী উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ২০%। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভর্তি হার ৯৮% এবং সাক্ষরতার হার ৭২.৯%। নারীর সাক্ষরতার হার ৬২.২%। মাতৃমৃত্যুহার ১৭৩ জন প্রতি ১,০০,০০০ জন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নারী উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। নারীর ক্ষমতায়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন রয়েছে ৩০০টির মধ্যে ৫০টি।


রাজনৈতিক উন্নয়ক

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২০২৩ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করেছে। শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি বাংলাদেশের সংবিধানের চার মূলনীতির ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। তার অবদানের জন্য তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রশংসা পেয়েছেন। ২০২৩ সালে শেখ হাসিনাকে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির (UNDP) "গ্লোবাল হেভিওয়েট" হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক নীতির ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে দ্রুত প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ৭.৫%। পোশাক শিল্প, কৃষি, পর্যটন এবং অন্যান্য খাত উন্নতির মাধ্যমে এই প্রবৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে।


শেখ হাসিনার সামাজিক নীতির ফলে বাংলাদেশের দারিদ্র্য হ্রাস, শিক্ষার হার বৃদ্ধি, নারী উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ২০%। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভর্তি হার ৯৮% এবং সাক্ষরতার হার ৭২.৯%। নারীর সাক্ষরতার হার ৬২.২%। মাতৃমৃত্যুহার ১৭৩ জন প্রতি ১,০০,০০০ জন।

শেখ হাসিনার সামাজিক নীতির মধ্যে রয়েছে: আশ্রয়ণ প্রকল্প:

এই প্রকল্পের মাধ্যমে দরিদ্র ও ছিন্নমূল পরিবারকে জমি ও ঘর প্রদান করা হয়েছে।

ক্ষুদ্রঋণ প্রদান: এই প্রকল্পের মাধ্যমে দরিদ্র নারীদের ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়েছে, যা তাদের আয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে।

বৃত্তি প্রদান: মেধাবী কিন্তু দরিদ্র শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে তাদের শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করা হয়েছে।


শিক্ষার হার বৃদ্ধি

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের শিক্ষার হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভর্তি হার ছিল ৭০%। ২০২৩ সালে তা বেড়ে ৯৮% এ দাঁড়িয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশের হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।


শেখ হাসিনার শিক্ষা নীতির মধ্যে রয়েছে:

সকল শিশুর জন্য শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করা: এই নীতির অধীনে সকল শিশুর জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করা হয়েছে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মানোন্নয়ন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ এবং পাঠ্যপুস্তকের মানোন্নয়নের মাধ্যমে শিক্ষার মান বৃদ্ধি করা হয়েছে।


নারী উন্নয়ন

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের নারী উন্নয়নেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের নারীর সাক্ষরতার হার ছিল ৩০%। ২০২৩ সালে তা বেড়ে ৬২.২% এ দাঁড়িয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। 


দারিদ্র্য হ্রাস

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল ৪০%। ২০২৩ সালে তা কমে ২০% এ দাঁড়িয়েছে। এই অগ্রগতির পেছনে শেখ হাসিনার সামাজিক নীতির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

শেখ হাসিনার সামাজিক নীতির মধ্যে রয়েছে: আশ্রয়ণ প্রকল্প:

এই প্রকল্পের মাধ্যমে দরিদ্র ও ছিন্নমূল পরিবারকে জমি ও ঘর প্রদান করা হয়েছে।

ক্ষুদ্রঋণ প্রদান: এই প্রকল্পের মাধ্যমে দরিদ্র নারীদের ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়েছে, যা তাদের আয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে।

বৃত্তি প্রদান: মেধাবী কিন্তু দরিদ্র শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে তাদের শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করা হয়েছে।


শিক্ষার হার বৃদ্ধি

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের শিক্ষার হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভর্তি হার ছিল ৭০%। ২০২৩ সালে তা বেড়ে ৯৮% এ দাঁড়িয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশের হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

শেখ হাসিনার শিক্ষা নীতির মধ্যে রয়েছে:

সকল শিশুর জন্য শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করা: এই নীতির অধীনে সকল শিশুর জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করা হয়েছে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মানোন্নয়ন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ এবং পাঠ্যপুস্তকের মানোন্নয়নের মাধ্যমে শিক্ষার মান বৃদ্ধি করা হয়েছে।


নারী উন্নয়ন

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের নারী উন্নয়নেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের নারীর সাক্ষরতার হার ছিল ৩০%। ২০২৩ সালে তা বেড়ে ৬২.২% এ দাঁড়িয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।

শেখ হাসিনার নারী নীতির মধ্যে রয়েছে:

নারীর শিক্ষা ও ক্ষমতায়ন: নারীদের শিক্ষা ও ক্ষমতায়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে নারী শিক্ষার প্রচার, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সহায়তা প্রদান এবং নারীর রাজনৈতিক অংশগ্রহণে উৎসাহ প্রদান।

নারীর অধিকার সুরক্ষা: নারীর অধিকার সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ আইন এবং নারীর ক্ষমতায়ন ও সমঅধিকার আইন।


স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার উন্নতি

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাও উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের মাতৃমৃত্যুহার ছিল ৩০০ জন প্রতি ১,০০,০০০ জন। ২০২৩ সালে তা কমে ১৭৩ জন প্রতি ১,০০,০০০ জন এ দাঁড়িয়েছে। শিশু মৃত্যুহারও উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে।

শেখ হাসিনার স্বাস্থ্য নীতির মধ্যে রয়েছে:

সকল মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা: এই নীতির অধীনে সকল মানুষের জন্য বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়েছে।

স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার মানোন্নয়ন: স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং ওষুধের সরবরাহ বৃদ্ধির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার মান বৃদ্ধি করা হয়েছে।


শেখ হাসিনা তার রাজনৈতিক নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও আইনের শাসনকে সুসংহত করেছেন। তিনি বাংলাদেশের সংবিধানের চার মূলনীতির ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করছেন।

শেখ হাসিনার রাজনৈতিক নীতির মধ্যে রয়েছে: গণতন্ত্রের শক্তিশালীকরণ:

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের শক্তিশালীকরণে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করেছেন।

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা: শেখ হাসিনা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তিনি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে দুর্নীতি দমন, মানবাধিকার রক্ষা এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।

দ্বিদলীয় রাজনীতির প্রসার: শেখ হাসিনা দ্বিদলীয় রাজনীতির প্রসারে কাজ করছেন। তিনি আশা করেন যে, দ্বিদলীয় রাজনীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ আরও স্থিতিশীল ও সমৃদ্ধ হবে।


শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুত অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন লাভ করে। ২০২২ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তোরণ লাভ করে। এটি একটি ঐতিহাসিক অর্জন, যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সাফল্যের প্রমাণ। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২২ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল ১৬১০ মার্কিন ডলার, যা এলডিসির জন্য নির্ধারিত মানদণ্ডের চেয়ে বেশি। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়নও উল্লেখযোগ্য। দারিদ্র্য হ্রাস, শিক্ষার হার বৃদ্ধি, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ, নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। ২০২২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্য হার ছিল ১২ দশমিক ১ শতাংশ, যা এলডিসির জন্য নির্ধারিত মানদণ্ডের চেয়ে কম। শেখ হাসিনার অবদানের জন্য তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রশংসা পেয়েছেন। ২০২৩ সালে তিনি যুক্তরাজ্যের "টাইমস" সাময়িকীর "বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তি" তালিকায় স্থান পেয়েছেন। তিনি জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি (UNDP) দ্বারা "স্যাডলার-ওয়েলস পুরস্কার" লাভ করেছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়া একটি বিরল অর্জন। এটি বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটি বড় আনন্দের বিষয়।


শিক্ষার হার বৃদ্ধি একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও অর্থনৈতিক অর্জন। শিক্ষা মানুষের দক্ষতা ও যোগ্যতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এটি দারিদ্র্য হ্রাস, স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন, এবং সামাজিক উন্নয়নের অন্যান্য ক্ষেত্রে অবদান রাখে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে শিক্ষার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২২ সালের জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী, বাংলাদেশের স্বাক্ষরতার হার ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এটি ১৯৯১ সালের স্বাক্ষরতার হারের তুলনায় প্রায় ৫২ শতাংশ বেশি।

শেখ হাসিনার সরকার শিক্ষার হার বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে:

প্রাথমিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক ও বিনামূল্যে করা

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণ

শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়ন

শিক্ষার মান উন্নতকরণ

এই পদক্ষেপগুলির ফলে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির হার বেড়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নত হয়েছে। শিক্ষার মানও কিছুটা উন্নত হয়েছে। তবে, শিক্ষার হার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এখনও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:

দারিদ্র্য ও বৈষম্য

শিক্ষার সুযোগের অভাব

শিক্ষার মান

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণ একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও অর্থনৈতিক অর্জন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা মানুষকে দক্ষতা ও যোগ্যতা অর্জনে সহায়তা করে। এটি দারিদ্র্য হ্রাস, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, এবং সামাজিক উন্নয়নের অন্যান্য ক্ষেত্রে অবদান রাখে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণ উল্লেখযোগ্যভাবে হয়েছে। ২০২২ সালের জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী, বাংলাদেশের মাধ্যমিক শিক্ষার হার ৫৭ দশমিক ৪১ শতাংশ। এটি ১৯৯১ সালের মাধ্যমিক শিক্ষার হারের তুলনায় প্রায় ৩৬ শতাংশ বেশি। উচ্চ শিক্ষার হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২২ সালের জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী, বাংলাদেশের উচ্চ শিক্ষার হার ১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ। এটি ১৯৯১ সালের উচ্চ শিক্ষার হারের তুলনায় প্রায় ৯ শতাংশ বেশি।


শেখ হাসিনার সরকার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে:

নতুন মাধ্যমিক ও উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপন

মাধ্যমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়ন

শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়ন

শিক্ষার মান উন্নতকরণ

এই পদক্ষেপগুলির ফলে বাংলাদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নত হয়েছে, এবং শিক্ষার মান কিছুটা উন্নত হয়েছে। তবে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে এখনও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে: দারিদ্র্য ও বৈষম্য শিক্ষার সুযোগের অভাব শিক্ষার মান

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণ একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন। এই অর্জন দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।


মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণের সুফল

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণের ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি ও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য সুফল পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে:

দারিদ্র্য হ্রাস: মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা মানুষকে দক্ষতা ও যোগ্যতা অর্জনে সহায়তা করে। এটি দারিদ্র্য হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কর্মসংস্থান সৃষ্টি: মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা মানুষকে দক্ষ ও যোগ্য কর্মী হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করে। এটি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সামাজিক উন্নয়ন: মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা মানুষকে সচেতন ও জ্ঞানী করে তোলে। এটি সামাজিক উন্নয়নের অন্যান্য ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণের চ্যালেঞ্জ

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে এখনও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে: 

দারিদ্র্য ও বৈষম্য: দারিদ্র্য ও বৈষম্য মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

শিক্ষার সুযোগের অভাব: শিক্ষার সুযোগের অভাব মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

শিক্ষার মান: শিক্ষার মান উন্নত করা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।


Link copied