নারী উদ্যোক্তারা বাংলাদেশের অগ্রগতির নতুন মুখ
২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৪:২৯ মিনিট
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নারী উদ্যোক্তারা ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তাদের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং তারা বিভিন্ন ধরণের ব্যবসায়ে সফলভাবে কাজ করছে।
নারী উদ্যোক্তাদের সাফল্যের কারণ:
সরকারের সহায়তা: সরকার নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিভিন্ন ঋণ, প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য সহায়তা প্রদান করছে।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহায়তা: বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নারী উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ, পরামর্শ এবং অন্যান্য সহায়তা প্রদান করছে।
প্রযুক্তির ব্যবহার: নারী উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসার প্রসার ও উন্নয়নে প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য চ্যালেঞ্জ:
অর্থায়নের অভাব: নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণ ও অন্যান্য অর্থায়নের অভাব রয়েছে।
প্রশিক্ষণের অভাব: নারী উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের অভাব রয়েছে।
বাজারজাতকরণের অভাব: নারী উদ্যোক্তাদের তাদের পণ্য ও সেবা বাজারজাত করার ক্ষেত্রে অভাব রয়েছে।
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বাধা: নারী উদ্যোক্তাদের সমাজের পক্ষ থেকে নানা বাধার সম্মুখীন হতে হয়।
ভবিষ্যতের করণীয়:
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আরও বেশি সহায়তা প্রদান: সরকার এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আরও বেশি ঋণ, প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য সহায়তা প্রদান করতে হবে।
তাদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধি: নারী উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে।
বাজারজাতকরণে সহায়তা প্রদান: নারী উদ্যোক্তাদের তাদের পণ্য ও সেবা বাজারজাত করার ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করতে হবে।
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বাধা দূরীকরণ: নারী উদ্যোক্তাদের সমাজের পক্ষ থেকে যেসব বাধার সম্মুখীন হতে হয় সেগুলো দূরীকরণ করতে হবে।
অর্থনীতিতে নারীদের অবদান
নারীরা অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
তাদের অবদানের কিছু উদাহরণ:
শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণ: নারীরা কৃষি, শিল্প, সেবা, পোশাক, প্রবাসী আয়, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (SME) ইত্যাদি বিভিন্ন খাতে কর্মরত।
উদ্যোক্তা হিসেবে: নারীরা বিভিন্ন ধরণের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে।
পরিবারের আয়ের উৎস: অনেক পরিবারে নারীরা আয়ের প্রধান উৎস।
সঞ্চয় ও বিনিয়োগ: নারীরা আয়ের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ সঞ্চয় করে এবং তা পরিবার ও ব্যবসার উন্নয়নে বিনিয়োগ করে।
মানবসম্পদ উন্নয়নে অবদান: নারীরা শিশুদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য চ্যালেঞ্জ:
অর্থায়নের অভাব: নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণ ও অন্যান্য অর্থায়নের অভাব রয়েছে।
প্রশিক্ষণের অভাব: নারী উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের অভাব রয়েছে।
বাজারজাতকরণের অভাব: নারী উদ্যোক্তাদের তাদের পণ্য ও সেবা বাজারজাত করার ক্ষেত্রে অভাব রয়েছে।
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বাধা: নারী উদ্যোক্তাদের সমাজের পক্ষ থেকে নানা বাধার সম্মুখীন হতে হয়।
ভবিষ্যতের করণীয়:
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আরও বেশি সহায়তা প্রদান: সরকার এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আরও বেশি ঋণ, প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য সহায়তা প্রদান করতে হবে।
তাদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধি: নারী উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে।
বাজারজাতকরণে সহায়তা প্রদান: নারী উদ্যোক্তাদের তাদের পণ্য ও সেবা বাজারজাত করার ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করতে হবে।
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বাধা দূরীকরণ: নারী উদ্যোক্তাদের সমাজের পক্ষ থেকে যেসব বাধার সম্মুখীন হতে হয় সেগুলো দূরীকরণ করতে হবে।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে:
শিক্ষা:
মেয়েদের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ভর্তির হার বৃদ্ধি পেয়েছে। নারীদের সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মেয়েদের সংখ্যা ছেলেদের সংখ্যার চেয়ে বেশি।
অর্থনীতি:
নারীদের কর্মসংস্থানের হার বৃদ্ধি পেয়েছে।
নারীরা বিভিন্ন পেশায় সফলভাবে কাজ করছে।
নারী উদ্যোক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
রাজনীতি:
সংসদে নারীদের সংখ্যা সংরক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে।
স্থানীয় সরকারে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
নারীরা গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক পদে অধিষ্ঠিত হচ্ছে।
সামাজিক:
নারীদের স্বাস্থ্যের মান উন্নত হয়েছে।
নারীদের প্রতি সহিংসতা হ্রাস পেয়েছে।
নারীদের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
চ্যালেঞ্জ:
নারীদের ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে।
নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এখনও একটি বড় সমস্যা।
নারীদের কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে বৈষম্য রয়েছে।
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ আরও বাড়ানোর প্রয়োজন।
ভবিষ্যতের করণীয়:
নারীদের ক্ষমতায়নের জন্য সরকার এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও বেশি কাজ করতে হবে।
নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা রোধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
নারীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করতে হবে।
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ আরও বাড়ানোর জন্য কাজ করতে হবে।
নারী উদ্যোক্তাদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা এবং অর্থনীতিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা:
বাংলাদেশে নারী উদ্যোক্তাদের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন ক্ষেত্র যেমন কৃষি, তৈরি পোশাক, প্রযুক্তি, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, এবং সেবা খাতে নারীরা তাদের উদ্যোক্তা দক্ষতা প্রদর্শন করছে।
দের সাফল্যের কারণ:
সরকারি সহায়তা:
সরকার নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিভিন্ন ঋণ, প্রশিক্ষণ, এবং অন্যান্য সহায়তা প্রদান করছে।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহায়তা: বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নারী উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ, পরামর্শ, এবং অন্যান্য সহায়তা প্রদান করছে।
প্রযুক্তির ব্যবহার:
নারী উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসার প্রসার ও উন্নয়নে প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।
নারীদের মধ্যে উদ্যোক্তা: নারীদের মধ্যে উদ্যোক্তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
অর্থনীতিতে নারী উদ্যোক্তাদের অবদান:
কর্মসংস্থান সৃষ্টি: নারী উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসার মাধ্যমে অনেক মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে।
দারিদ্র্য বিমোচন: নারী উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসার মাধ্যমে অনেক পরিবারকে দারিদ্র্য থেকে মুক্তি দিচ্ছে।
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি: নারী উদ্যোক্তারা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
চ্যালেঞ্জ:
অর্থায়নের অভাব: নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণ ও অন্যান্য অর্থায়নের অভাব রয়েছে।
প্রশিক্ষণের অভাব: নারী উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের অভাব রয়েছে।
বাজারজাতকরণের অভাব: নারী উদ্যোক্তাদের তাদের পণ্য ও সেবা বাজারজাত করার ক্ষেত্রে অভাব রয়েছে।
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বাধা: নারী উদ্যোক্তাদের সমাজের পক্ষ থেকে নানা বাধার সম্মুখীন হতে হয়।
ভবিষ্যতের করণীয়:
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আরও বেশি সহায়তা প্রদান: সরকার এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আরও বেশি ঋণ, প্রশিক্ষণ, এবং অন্যান্য সহায়তা প্রদান করতে হবে।
তাদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধি: নারী উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে।
বাজারজাতকরণে সহায়তা প্রদান: নারী উদ্যোক্তাদের তাদের পণ্য ও সেবা বাজারজাত করার ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করতে হবে। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বাধা দূরীকরণ: নারী উদ্যোক্তাদের সমাজের পক্ষ থেকে।
সফল নারী উদ্যোক্তাদের উদাহরণঃ
১) ফাতেমা বিনতে মোশাররফ: বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারপারসন। বেক্সিমকো গ্রুপের অধীনে অবস্থিত "বেক্সিমকো আইটি" বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ আইটি কোম্পানি।
২) সেলিনা হামিদ: আনোয়ার গ্রুপের চেয়ারপারসন। আনোয়ার গ্রুপের অধীনে অবস্থিত "আনোয়ার টেকনোলজিস লিমিটেড" বাংলাদেশের একটি প্রముখ আইটি কোম্পানি।
৩) রুপা চৌধুরী: এসিআই গ্রুপের চেয়ারপারসন। এসিআই গ্রুপের অধীনে অবস্থিত "এসিআই ডিজিটাল" বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় আইটি কোম্পানি।
৪) নীলাঞ্জনা রহমান: BRAC Bank-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। BRAC Bank বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বেসরকারি ব্যাংক এবং এটি ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবায় অগ্রণী।
৫) সাবরিনা আহমেদ: "বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস" (BASIS)-এর সভাপতি। BASIS বাংলাদেশের আইটি শিল্পের অ্যাসোসিয়েশন।
৬) ঝর্ণা রহমান: "ফিডব্যাক অ্যাপস"-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। ফিডব্যাক অ্যাপস একটি জনপ্রিয় মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি।
৭) নুসরাত রহমান: "Sheba.xyz"-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। Sheba.xyz একটি জনপ্রিয় অন-ডিমান্ড সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম।
৮) তানিয়া হোসেন: "Pathao"-এর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (COO)। Pathao বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় রাইড-শেয়ারিং এবং ফুড ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম।
৯) রাইহানা রহমান: "ShopUp"-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। ShopUp একটি জনপ্রিয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম।
১০) ঐশ্বর্য রহমান: "She Loves Tech"-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। She Loves Tech নারী উদ্যোক্তাদের জন্য একটি প্রযুক্তি-ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম।
সফল নারী উদ্যোক্তাদের শিক্ষার হার বৃদ্ধি
নারী উদ্যোক্তাদের শিক্ষার হার বৃদ্ধি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা তাদের ব্যবসায়িক সাফল্যের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। শিক্ষা নারীদের জ্ঞান, দক্ষতা এবং আত্মবিশ্বাস প্রদান করে যা তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে এবং বাজারে প্রতিযোগিতা করতে সাহায্য করে।
শিক্ষার হার বৃদ্ধির মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের সাফল্যের সম্ভাবনা বৃদ্ধির কিছু উপায়:
১) ব্যবসায়িক জ্ঞান বৃদ্ধি: শিক্ষা নারীদের ব্যবসায়িক পরিকল্পনা, অর্থায়ন, বিপণন, এবং ব্যবস্থাপনার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান প্রদান করে।
২) দক্ষতা বৃদ্ধি: শিক্ষা নারীদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা, যোগাযোগ দক্ষতা, এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বৃদ্ধি করে যা তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করতে সাহায্য করে।
৩) আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি: শিক্ষা নারীদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে যা তাদের ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত গ্রহণে এবং বাজারে প্রতিযোগিতা করতে সাহায্য করে।
৪) নেটওয়ার্কিং সুযোগ বৃদ্ধি: শিক্ষা নারীদের অন্যান্য উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী এবং পেশাদারদের সাথে নেটওয়ার্ক তৈরি করার সুযোগ বৃদ্ধি করে যা তাদের ব্যবসায়িক উন্নয়নে সহায়ক হতে পারে।
৫) ঋণ এবং অনুদানের সুযোগ বৃদ্ধি: শিক্ষিত নারী উদ্যোক্তারা ঋণ এবং অনুদানের জন্য আবেদন করতে এবং তা পেতে হন।
নারী উদ্যোক্তাদের অবদান:
কর্মসংস্থান সৃষ্টি:
নারী উদ্যোক্তারা তাদের নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে।
বাংলাদেশে, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (SME) খাতে নারী উদ্যোক্তারা ৭০% কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে।
নারী উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসায় নারীদের নিয়োগের ক্ষেত্রে পক্ষপাতদুষ্ট, যা নারীর কর্মসংস্থানের হার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
দারিদ্র্য বিমোচন:
নারী উদ্যোক্তারা তাদের পরিবার ও সম্প্রদায়ের দারিদ্র্য বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
নারী উদ্যোক্তারা তাদের আয়ের মাধ্যমে তাদের পরিবারের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে।
নারী উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসায়ের মাধ্যমে অন্যদের আয়ের সুযোগ সৃষ্টি করে, যা দারিদ্র্য হ্রাসে সাহায্য করে।
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি:
নারী উদ্যোক্তারা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
নারী উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসায়ের মাধ্যমে জিডিপিতে অবদান রাখে।
নারী উদ্যোক্তারা নতুন বাজার তৈরি করে এবং নতুন পণ্য ও পরিষেবা প্রদান করে অর্থনীতিকে বৈচিত্র্যময় করতে সাহায্য করে।
নারীর ক্ষমতায়ন:
নারী উদ্যোক্তারা নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
নারী উদ্যোক্তারা অন্য নারীদের অনুপ্রাণিত করে তাদের নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে।
নারী উদ্যোক্তারা নারীদের আর্থিক স্বাধীনতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
নারী উদ্যোক্তাদের কিছু চ্যালেঞ্জ:
অর্থায়ন: নারী উদ্যোক্তাদের তাদের ব্যবসার জন্য ঋণ ও অন্যান্য অর্থায়নের সুযোগ পেতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা: নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা অর্জনে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বাধা: নারী উদ্যোক্তাদের সমাজ ও পরিবারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হতে হয়।
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। এই সহায়তাগুলি নারী উদ্যোক্তাদের তাদের ব্যবসা শুরু ও পরিচালনা করতে সাহায্য করছে।
নারী উদ্যোক্তাদের অবদান কর্মসংস্থান সৃষ্টি
নারী উদ্যোক্তারা কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাদের নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তারা নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (SME) খাতে নারী উদ্যোক্তারা ৭০% কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। পোশাক শিল্পে নারী কর্মীদের সংখ্যা ৮০% এরও বেশি।
নারী উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসায় নারীদের নিয়োগের ক্ষেত্রে পক্ষপাতদুষ্ট, যা নারীর কর্মসংস্থানের হার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে নারী উদ্যোক্তাদের অবদানের কিছু উদাহরণ: নারী উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসায় বিভিন্ন পদে কর্মী নিয়োগ করে।
নারী উদ্যোক্তারা তাদের ব্যবসার প্রসারের মাধ্যমে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে।
নারী উদ্যোক্তারা অন্যান্য নারীদের তাদের নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে অনুপ্রাণিত করে।
কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তারা: দারিদ্র্য বিমোচনে সাহায্য করে।
নারীর ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখে।
নারী উদ্যোক্তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ:
অর্থায়ন: নারী উদ্যোক্তাদের তাদের ব্যবসার জন্য ঋণ ও অন্যান্য অর্থায়নের সুযোগ পেতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা: নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা অর্জনে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বাধা: নারী উদ্যোক্তাদের সমাজ ও পরিবারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হতে হয়।