শেখ হাসিনার পঞ্চম মেয়াদ এবং বাংলাদেশের বিস্ময়কর উত্থান

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ১২:৩৫ মিনিট


পোস্ট ফটো

শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ইতিহাসে এককভাবে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তি। আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থবারের মতো জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করে এবং সরকার গঠন করে। 

শেখ হাসিনার পঞ্চম মেয়াদের লক্ষ্য:

বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করা

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা

সকলের জন্য ন্যায্য ও সুষ্ঠু রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা


শেখ হাসিনার পঞ্চম মেয়াদে বাংলাদেশের জন্য বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে। এর মধ্যে রয়েছে:

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা

দারিদ্র্য দূরীকরণ

বেকারত্ব সমস্যা সমাধান

পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ

সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই


গত এক দশকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অভাবনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, অবকাঠামো, এবং নারীর ক্ষমতায়ন, বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন লাভ করেছে।


অর্থনীতিঃ

অর্থনীতি: জিডিপি প্রবৃদ্ধি: গত এক দশকে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার গড়ে ৭% ছাড়িয়ে গেছে, যা বিশ্বের অন্যতম দ্রুততম প্রবৃদ্ধির হার।

দারিদ্র্য বিমোচন: ২০০৯ সালে দারিদ্র্যের হার ছিল ৪০%, যা ২০২২ সালে কমে এসেছে ২০% এর নিচে।

মাথাপিছু আয়: ২০০৯ সালে মাথাপিছু আয় ছিল ১,০৯০ ডলার, যা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ২,৫০০ ডলার।

রপ্তানি আয়: ২০০৯ সালে রপ্তানি আয় ছিল ১৫ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৫০ বিলিয়ন ডলার।


শিক্ষা:

সাক্ষরতার হার: ২০০৯ সালে সাক্ষরতার হার ছিল ৬২%, যা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৭৪%।

প্রাথমিক শিক্ষায় অংশগ্রহণ: ২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষায় অংশগ্রহণের হার ছিল ৯৭%, যা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৯৯%।

মাধ্যমিক শিক্ষায় অংশগ্রহণ: ২০০৯ সালে মাধ্যমিক শিক্ষায় অংশগ্রহণের হার ছিল ৫২%, যা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৭২%।

উচ্চশিক্ষায় অংশগ্রহণ: ২০০৯ সালে উচ্চশিক্ষায় অংশগ্রহণের হার ছিল ১১%, যা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৪০%।


স্বাস্থ্য:

শিশুমৃত্যুর হার: ২০০৯ সালে শিশুমৃত্যুর হার ছিল ৭৪ জন প্রতি ১,০০০ জীবিত জন্ম, যা ২০২২ সালে কমে এসেছে ৩২ জন প্রতি ১,০০০ জীবিত জন্ম।

মাতৃমৃত্যুর হার: ২০০৯ সালে মাতৃমৃত্যুর হার ছিল ৩৪০ জন প্রতি ১০০,০০০ জীবিত জন্ম, যা ২০২২ সালে কমে এসেছে ১৬৮ জন প্রতি ১০০,০০০ জীবিত জন্ম।

গড় আয়ু: ২০০৯ সালে গড় আয়ু ছিল ৬৭ বছর, যা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৭৩ বছর।


কৃষিঃ 

খাদ্য উৎপাদন: ২০০৯ সালে খাদ্য উৎপাদন ছিল ৩২ মিলিয়ন টন, যা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৪৫ মিলিয়ন টন।

ধান উৎপাদন: ২০০৯ সালে ধান উৎপাদন ছিল ৩২ মিলিয়ন টন, যা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে


শেখ হাসিনার পঞ্চম মেয়াদ এবং বাংলাদেশের বিস্ময়কর উত্থান

শেখ হাসিনার পঞ্চম মেয়াদ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে তিনি পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। এই মেয়াদে বাংলাদেশের বিস্ময়কর উত্থান চলতে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত এক দশকে বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, অবকাঠামো, এবং নারীর ক্ষমতায়ন সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করেছে।


পঞ্চম মেয়াদে শেখ হাসিনার লক্ষ্য:

বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করা

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সকলের জন্য

ন্যায্য ও সুষ্ঠু রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা


এই লক্ষ্যগুলো পূরণের জন্য শেখ হাসিনা নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে গুরুত্ব দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে:

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা

দারিদ্র্য দূরীকরণ

বেকারত্ব সমস্যা সমাধান

পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ

সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই


বাংলাদেশের বিস্ময়কর উত্থানের কিছু উল্লেখযোগ্য দিক:

অর্থনীতি: গত এক দশকে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার গড়ে ৭% ছাড়িয়ে গেছে, যা বিশ্বের অন্যতম দ্রুততম প্রবৃদ্ধির হার।

শিক্ষা: সাক্ষরতার হার বেড়ে ৭৪% হয়েছে এবং প্রাথমিক শিক্ষায় অংশগ্রহণের হার ৯৯% হয়েছে।

স্বাস্থ্য: শিশুমৃত্যুর হার কমে ৩২ জন প্রতি ১,০০০ জীবিত জন্মে নেমে এসেছে এবং গড় আয়ু বেড়ে ৭৩ বছর হয়েছে।

কৃষি: খাদ্য উৎপাদন বেড়ে ৪৫ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে এবং ধান উৎপাদন বেড়ে ৩৭ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে।

অবকাঠামো: Padma Bridge, Rooppur Nuclear Power Plant, Metro Rail, Dhaka Elevated Expressway, Karnaphuli Tunnel এর মতো বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়ন: নারীদের সংসদে অংশগ্রহণ ৩৩% নির্ধারণ করা হয়েছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।


অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেঃ

জিডিপি প্রবৃদ্ধি: গত এক দশকে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার গড়ে ৭% ছাড়িয়ে গেছে, যা বিশ্বের অন্যতম দ্রুততম প্রবৃদ্ধির হার।

দারিদ্র্য হ্রাস: দারিদ্র্যের হার ২০০৯ সালে ৪০% থেকে কমে ২০২০ সালে ২৪% এ নেমে এসেছে। মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি: মাথাপিছু আয় ২০০৯ সালে ১,০৬৩ ডলার থেকে বেড়ে ২০২০ সালে ২,০৬৪ ডলারে দাঁড়িয়েছে।

পোশাক শিল্পের প্রবৃদ্ধি: পোশাক শিল্প বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান উৎস এবং এটি গত এক দশকে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধি: বিদেশী বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং গত এক দশকে বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে।


সামাজিক ক্ষেত্রে: শিক্ষা: সাক্ষরতার হার বেড়ে ৭৪% হয়েছে এবং প্রাথমিক শিক্ষায় অংশগ্রহণের হার ৯৯% হয়েছে।

স্বাস্থ্য: শিশুমৃত্যুর হার কমে ৩২ জন প্রতি ১,০০০ জীবিত জন্মে নেমে এসেছে এবং গড় আয়ু বেড়ে ৭৩ বছর হয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়ন: নারীদের সংসদে অংশগ্রহণ ৩৩% নির্ধারণ করা হয়েছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

মানবসম্পদ উন্নয়ন: মানবসম্পদ উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) বাংলাদেশের অবস্থান উন্নত হয়েছে।

এই অগ্রগতিগুলো শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বের কারণে সম্ভব হয়েছে। তবে, এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে যা মোকাবেলা করতে হবে। দারিদ্র্য, বেকারত্ব, দুর্নীতি, এবং পরিবেশ দূষণ এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ।


দারিদ্র্যের হার অনেক কমেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০২২ সালের খানা আয় ও ব্যয় জরিপ (এইচআইইএস) অনুযায়ী, জাতীয় দারিদ্র্যের হার ১৮.৭%-এ নেমে এসেছে, যা ২০১৬ সালে ছিল ২৪.৩%। এই অগ্রগতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপের ফলে সম্ভব হয়েছে।


দারিদ্র্যের হার অনেক কমেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০২২ সালের খানা আয় ও ব্যয় জরিপ (এইচআইইএস) অনুযায়ী, জাতীয় দারিদ্র্যের হার ১৮.৭%-এ নেমে এসেছে, যা ২০১৬ সালে ছিল ২৪.৩%। এই অগ্রগতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপের ফলে সম্ভব হয়েছে।


বাংলাদেশ গত এক দশকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।

জিডিপি প্রবৃদ্ধি: গত এক দশকে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার গড়ে ৭% ছাড়িয়ে গেছে, যা বিশ্বের অন্যতম দ্রুততম প্রবৃদ্ধির হার।

মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি: মাথাপিছু আয় ২০০৯ সালে ১,০৬৩ ডলার থেকে বেড়ে ২০২০ সালে ২,০৬৪ ডলারে দাঁড়িয়েছে।

পোশাক শিল্প: পোশাক শিল্প বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান উৎস এবং এটি গত এক দশকে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধি: বিদেশী বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং গত এক দশকে বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে।

এই অগ্রগতিগুলো শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বের কারণে সম্ভব হয়েছে। তবে, এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে যা মোকাবেলা করতে হবে। দারিদ্র্য, বেকারত্ব, দুর্নীতি, এবং পরিবেশ দূষণ এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ।


শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হবে।

অবকাঠামো উন্নয়ন: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে হলে অবকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।

মানবসম্পদ উন্নয়ন: দক্ষ ও জ্ঞানসমৃদ্ধ জনগোষ্ঠী তৈরির জন্য মানবসম্পদ উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে হবে।

বৈদেশিক বিনিয়োগ: অর্থনীতিতে বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে হবে।

দারিদ্র্য বিমোচন: দারিদ্র্যের হার আরও কমাতে হবে এবং অতি দারিদ্র্য দূর করতে হবে।

পরিবেশ দূষণ: পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

সরকার এই সকল বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে এবং আশা করা যায় বাংলাদেশ একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হবে।


অর্থনৈতিক ক্ষেত্র:

জিডিপি প্রবৃদ্ধি: গত এক দশকে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার গড়ে ৭% ছাড়িয়ে গেছে, যা বিশ্বের অন্যতম দ্রুততম প্রবৃদ্ধির হার।

মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি: মাথাপিছু আয় ২০০৯ সালে ১,০৬৩ ডলার থেকে বেড়ে ২০২০ সালে ২,০৬৪ ডলারে দাঁড়িয়েছে।

পোশাক শিল্প: পোশাক শিল্প বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান উৎস এবং এটি গত এক দশকে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধি: বিদেশী বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং গত এক দশকে বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে।


সামাজিক ক্ষেত্র:

দারিদ্র্য হ্রাস: দারিদ্র্যের হার ২০০৯ সালে ৪০% থেকে কমে ২০২২ সালে ১৮.৭%-এ নেমে এসেছে।

শিক্ষার হার বৃদ্ধি: শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বর্তমানে প্রাথমিক স্তরে প্রায় ১০০% শিশু ভর্তি হচ্ছে।

স্বাস্থ্যসেবায় উন্নতি: স্বাস্থ্যসেবায় উন্নতি হয়েছে এবং মাতৃ-শিশু মৃত্যুহার হ্রাস পেয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়ন: নারীর ক্ষমতায়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।


শিক্ষা ক্ষেত্রে:

শিক্ষার হার বৃদ্ধি: প্রাথমিক স্তরে প্রায় ১০০% শিশু ভর্তি হচ্ছে এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ভর্তির হারও বৃদ্ধি পেয়েছে।

সরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগ: শিক্ষক-শিক্ষিকার সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং তাদের প্রশিক্ষণের উপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

মেয়েদের শিক্ষায় অগ্রগতি: মেয়েদের শিক্ষায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে এবং ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ভর্তির হারের বৈষম্য কমে এসেছে।

কারিগরি শিক্ষার উন্নয়ন: কারিগরি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবং কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়নে কাজ করা হচ্ছে।


স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে:

স্বাস্থ্যসেবায় উন্নতি: মাতৃ-শিশু মৃত্যুহার হ্রাস পেয়েছে এবং গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে।

স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ: ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীর সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

স্বাস্থ্যসেবার প্রসার: গ্রামীণ এলাকায় স্বাস্থ্যসেবার প্রসার ঘটানো হয়েছে এবং কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করা হয়েছে।

সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ: সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।

তবে, এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে যা মোকাবেলা করতে হবে। শিক্ষার মান উন্নয়ন, সর্বজনীন শিক্ষা নিশ্চিত করা, স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবার প্রসার, কুপুষ্টি দূর করা এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ।


শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবকাঠামো উন্নয়ন:

সড়ক: দেশজুড়ে নতুন সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে এবং বিদ্যমান সড়কগুলো উন্নত করা হয়েছে।

রেল: নতুন রেল লাইন স্থাপন করা হয়েছে এবং রেলওয়ের আধুনিকায়ন করা হচ্ছে।

সেতু: দীর্ঘ ও বড় সেতু নির্মাণ করা হয়েছে যা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলকে সংযুক্ত করেছে।

বিদ্যুৎ: বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং বিদ্যুতের সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নত করা হয়েছে।

সমুদ্রবন্দর: চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের সম্প্রসারণ করা হয়েছে এবং নতুন সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে।

বিমানবন্দর: ঢাকা বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ করা হয়েছে এবং নতুন বিমানবন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে।

এই অগ্রগতিগুলো বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ, পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন, পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন, ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়ন এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ। 



নারীর ক্ষমতায়নঃ 

শিক্ষা: মেয়েদের শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ভর্তির হারের বৈষম্য কমে এসেছে।

অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ: নারীদের কর্মসংস্থানের হার বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তারা অর্থনীতিতে ক্রমবর্ধমান ভূমিকা পালন করছে।

রাজনৈতিক অংশগ্রহণ: নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তারা সংসদ, স্থানীয় সরকার এবং অন্যান্য সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী সংস্থায় ক্রমবর্ধমান সংখ্যায় প্রতিনিধিত্ব করছে।

সামাজিক ক্ষমতায়ন: নারীদের সামাজিক ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তারা পরিবার ও সমাজে ক্রমবর্ধমান ভূমিকা পালন করছে।

তবে, এখনও অনেক কাজ করার বাকি। লিঙ্গ বৈষম্য দূর করা, নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা রোধ করা, নারীদের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করে নারীর ক্ষমতায়ন ক্ষেত্রে আরও অগ্রগতি করবে।







Link copied