প্রবাসীরা বাংলাদেশের বেকারত্বের হার কমাতে কী ভূমিকা রাখে?

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

১১ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৪:০০ মিনিট


পোস্ট ফটো

বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন: প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। ২০২২ সালে, প্রবাসীরা বাংলাদেশে প্রায় ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছিল। এটি দেশের মোট জিডিপির প্রায় ১২%। রেমিটেন্স দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

এটি দেশের আমদানি ব্যয় মেটাতে এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। তারা নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে, নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে এবং বিভিন্ন সেবা খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। ২০২২ সালে, প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার মাধ্যমে প্রায় ১০ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছিল।

প্রযুক্তি ও দক্ষতা স্থানান্তর: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন প্রযুক্তি ও দক্ষতা নিয়ে আসে। এটি দেশের শ্রমবাজারকে উন্নত করে এবং নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে। প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে নতুন প্রযুক্তি ও দক্ষতার প্রশিক্ষণও প্রদান করে। সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অবদান: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে অর্থায়ন করে। তারা তাদের পাঠানো অর্থের উপর কর প্রদান করে। এই কর সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল ও কর্মসূচিতে ব্যবহৃত হয়।

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবেও কাজ করে। আরও পড়ুন: প্রবাসীদের অবদান শুধু অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়। তারা দেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা দেশে নতুন ধারণা ও সংস্কৃতি নিয়ে আসে। তারা দেশে বিদেশী বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য আকর্ষণ করতে সহায়তা করে। প্রবাসীদের অবদান আরও কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর জন্য সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক রেমিটেন্স ব্যবস্থা চালু করা। প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য উৎসাহিত করা। প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা। এই পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়িত হলে প্রবাসীদের অবদানের প্রভাব আরও বাড়বে এবং দেশের উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে।

প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। এর মধ্যে রয়েছে: ব্যবসায়-বাণিজ্য: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এটি দেশের বেকারত্ব কমাতে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করে। প্রবাসীদের উদ্যোগে গড়ে ওঠা নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল রাখতে সহায়তা করে। এটি দেশের জিডিপি বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। শিল্প: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এটি দেশের শিল্পায়ন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে। প্রবাসীদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার মাধ্যমে গড়ে ওঠা নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এটি দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে। সেবা খাত: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন সেবা খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে।

এটি দেশের সেবা খাতের বিকাশে সহায়তা করে। প্রবাসীদের দক্ষতার মাধ্যমে গড়ে ওঠা নতুন সেবা প্রতিষ্ঠান দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়তা করে। প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রভাব: প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রভাব নিম্নরূপ: বেকারত্ব কমে: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং সেবা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এতে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়। ফলে দেশের বেকারত্ব কমে। অর্থনীতি গতিশীল হয়: প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি গতিশীল হয়। এটি দেশের জিডিপি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়: প্রবাসীদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার মাধ্যমে গড়ে ওঠা নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং সেবা প্রতিষ্ঠান দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য সরকারের পদক্ষেপ: প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক রেমিটেন্স ব্যবস্থা চালু করা। প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য উৎসাহিত করা। প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা। এই পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়িত হলে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রভাব আরও বাড়বে এবং দেশের উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে। প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির কিছু উদাহরণ: শাহাদাৎ হোসেন একজন বাংলাদেশী প্রবাসী। তিনি দীর্ঘদিন দুবাইয়ে একটি নির্মাণ কোম্পানিতে কাজ করেছেন। দেশে ফিরে এসে তিনি একটি ছোট নির্মাণ কোম্পানি গড়ে তোলেন। তার কোম্পানিতে বর্তমানে ১০০ জন কর্মী কাজ করে। আফরোজা বেগম একজন বাংলাদেশী প্রবাসী। তিনি দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি রেস্তোরাঁয় কাজ করেছেন। দেশে ফিরে এসে তিনি একটি ছোট রেস্তোরাঁ গড়ে তোলেন। তার রেস্তোরাঁয় বর্তমানে ২০ জন কর্মী কাজ করে। মোহাম্মদ আলী একজন বাংলাদেশী প্রবাসী। তিনি দীর্ঘদিন মালয়েশিয়ায় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেছেন। দেশে ফিরে এসে তিনি একটি ছোট পোশাক কারখানা গড়ে তোলেন। তার কারখানায় বর্তমানে ২০০ জন কর্মী কাজ করে। এই উদাহরণগুলো প্রমাণ করে যে, প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে। সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের মাধ্যমে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ আরও বাড়ানো যেতে পারে।

প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রভাব নিম্নরূপ:

বেকারত্ব কমে: প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং সেবা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এতে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়। ফলে দেশের বেকারত্ব কমে। বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ১০% প্রবাসী। তারা দেশের অর্থনীতি ও সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। এতে দেশের বেকারত্ব কমতে সাহায্য হয়। ২০২২ সালে, প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার মাধ্যমে প্রায় ১০ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছিল।

অর্থনীতি গতিশীল হয়: প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি গতিশীল হয়। এটি দেশের জিডিপি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং সেবা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে উৎপাদিত পণ্য ও সেবা বিক্রির মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়।

এতে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি পায়। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়: প্রবাসীদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার মাধ্যমে গড়ে ওঠা নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং সেবা প্রতিষ্ঠান দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং সেবা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোতে উৎপাদনশীলতা বেশি থাকে।

এতে দেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়। প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য সরকারের পদক্ষেপ প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক রেমিটেন্স ব্যবস্থা চালু করা: প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশে বিনিয়োগ করতে পারে। সরকার যদি প্রবাসীদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক রেমিটেন্স ব্যবস্থা চালু করে তাহলে প্রবাসীরা আরও বেশি অর্থ দেশে পাঠাবে। এতে দেশে বিনিয়োগের সুযোগ বাড়বে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য উৎসাহিত করা: প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে আসার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা প্রবাসীদের দেশে ফিরে এসে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলার জন্য সহায়তা করা প্রবাসীদের দেশে ফিরে এসে প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা: প্রবাসীদের দেশে ফিরে এসে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং সেবা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতার প্রয়োজন হয়। সরকার প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করলে তারা দেশে ফিরে এসে আরও দক্ষতার সাথে কাজ করতে পারবে। এতে কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ আরও বাড়বে।

প্রবাসীদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক রেমিটেন্স ব্যবস্থা চালু করা প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশে বিনিয়োগ করতে পারে। সরকার যদি প্রবাসীদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক রেমিটেন্স ব্যবস্থা চালু করে তাহলে প্রবাসীরা আরও বেশি অর্থ দেশে পাঠাবে।

এতে দেশে বিনিয়োগের সুযোগ বাড়বে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। প্রবাসীদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক রেমিটেন্স ব্যবস্থা চালু করার জন্য সরকার নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিতে পারে: রেমিটেন্সের উপর কর কমানো বা প্রত্যাহার করা: সরকার যদি রেমিটেন্সের উপর কর কমায় বা প্রত্যাহার করে তাহলে প্রবাসীরা আরও বেশি অর্থ দেশে পাঠাতে উৎসাহিত হবে। রেমিটেন্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ করা: সরকার যদি রেমিটেন্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ করে তাহলে প্রবাসীরা আরও সহজে অর্থ দেশে পাঠাতে পারবে। রেমিটেন্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা: সরকার যদি রেমিটেন্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তাহলে প্রবাসীরা আরও আস্থা নিয়ে অর্থ দেশে পাঠাবে।

প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য উৎসাহিত করা প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে আসার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা: সরকার প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে আসার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে আসার জন্য ঋণ প্রদান করা প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে এসে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলার জন্য সহায়তা করা প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে এসে প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রবাসীদের দেশে ফিরে এসে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলার জন্য সহায়তা করা: সরকার প্রবাসীদের দেশে ফিরে এসে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলার জন্য সহায়তা করতে পারে।

এর মধ্যে রয়েছে:

প্রবাসীদের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলার জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রবাসীদের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলার জন্য ঋণ প্রদান করা প্রবাসীদের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলার জন্য বাজার গবেষণা ও পরামর্শ প্রদান করা প্রবাসীদের দেশে ফিরে এসে প্রশিক্ষণ প্রদান করা: সরকার প্রবাসীদের দেশে ফিরে এসে প্রশিক্ষণ প্রদান করতে পারে।

এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রবাসীদের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রবাসীদের দেশে ফিরে এসে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং সেবা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতার প্রয়োজন হয়। সরকার প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করলে তারা দেশে ফিরে এসে আরও দক্ষতার সাথে কাজ করতে পারবে। এতে কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ আরও বাড়বে। প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করার জন্য সরকার নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিতে পারে: প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করা প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স চালু করা প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা এই পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়িত হলে প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রভাব আরও বাড়বে এবং দেশের উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে।

প্রবাসীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য সরকারের পদক্ষেপ বাস্তবায়ন বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক রেমিটেন্স ব্যবস্থা চালু করা: এই পদক্ষেপটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে রেমিটেন্সের উপর কর কমাতে বা প্রত্যাহার করতে হবে। এছাড়াও, রেমিটেন্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে এবং রেমিটেন্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এই কাজগুলো করতে হলে সরকারকে আন্তর্জাতিক রেমিটেন্স প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে সমন্বয় করতে হবে।

প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য উৎসাহিত করা: এই পদক্ষেপটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে আসার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে আসার জন্য ঋণ প্রদান করা: এই ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে প্রবাসীদের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করতে হবে। প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে এসে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলার জন্য সহায়তা করা: এই সহায়তার মধ্যে রয়েছে প্রশিক্ষণ, ঋণ এবং বাজার গবেষণা।

প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে এসে প্রশিক্ষণ প্রদান করা: এই প্রশিক্ষণের মধ্যে রয়েছে প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন এবং ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা।

প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা: এই পদক্ষেপটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করতে হবে এবং প্রশিক্ষণ কোর্স চালু করতে হবে।

এছাড়াও, প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণে আর্থিক সহায়তা প্রদান করতে হবে। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করার জন্য সরকারকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নিতে পারে:

আন্তর্জাতিক রেমিটেন্স প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে সমন্বয়: সরকারকে আন্তর্জাতিক রেমিটেন্স প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে সমন্বয় করে রেমিটেন্সের উপর কর কমানো বা প্রত্যাহার এবং রেমিটেন্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ করার উদ্যোগ নিতে হবে।

প্রবাসীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান: সরকারকে প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে আসার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে প্রবাসীদের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করতে হবে। এছাড়াও, প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে এসে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলার জন্য সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে বাজার গবেষণা ও পরামর্শের উপর জোর দিতে হবে। প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন ও কোর্স চালু: সরকারকে প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন ও প্রশিক্ষণ কোর্স চালু করার ক্ষেত্রে প্রবাসীদের চাহিদা বিবেচনা করতে হবে। এছাড়াও, প্রবাসীদের জন্য প্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণে আর্থিক সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে হবে।


Link copied