প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

১১ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৩:০৮ মিনিট


পোস্ট ফটো

প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ২২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এই অর্থ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শিল্প-কারখানা গড়ে তুলে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে।

এছাড়াও, তারা দেশে বিনিয়োগ করে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি ঘটায়। প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশে নতুন পণ্য ও সেবার চাহিদা সৃষ্টি হয়। এতে দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি ঘটে। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবদান প্রবাসীদের অবদান শুধু অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়। তারা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখে। এছাড়াও, তারা দেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশে নতুনত্বের সঞ্চার করে। প্রবাসীদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবদানের মধ্যে রয়েছে: শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় অবদান প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। তারা স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল ও অন্যান্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে এবং এর উন্নয়নে অর্থায়ন করে। সামাজিক উন্নয়নে অবদান প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করে। তারা দাতব্য প্রতিষ্ঠান, সমাজকল্যাণ প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে।

সাংস্কৃতিক বিনিময়ে অবদান প্রবাসীরা দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা দেশে ফিরে এসে তাদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে দেশের সাংস্কৃতিক পরিবেশকে সমৃদ্ধ করে। প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার প্রবণতা বৃদ্ধি সম্প্রতি, প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে: বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নতি দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি প্রবাসী জীবনের কষ্ট প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার সুবিধা প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার সুবিধাগুলোর মধ্যে রয়েছে: পরিবারের সাথে সময় কাটানো দেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশে থাকা নিজ দেশের উন্নয়নে অবদান রাখা প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার চ্যালেঞ্জ প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে রয়েছে: দেশে কর্মসংস্থানের অভাব নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার অসুবিধা প্রবাসী জীবনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর সুযোগের অভাব সরকারের ভূমিকা প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা যেতে পারে: দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান প্রবাসীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি। 

প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ২২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এই অর্থ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে।

প্রবাসী আয় বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধির প্রধান উৎস। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ২২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এই অর্থ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধির কারণগুলো হলো: বাংলাদেশ থেকে বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি প্রবাসীদের আয় বৃদ্ধি প্রবাসীরা বৈধ পথে তাদের আয় পাঠানোর হার বৃদ্ধি বাংলাদেশ থেকে বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি বাংলাদেশ থেকে বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রবাসী আয়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রায় ১ কোটি বাংলাদেশি কর্মরত রয়েছেন। এই কর্মীদের মধ্যে বেশিরভাগই মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত। মধ্যপ্রাচ্যে তেল ও গ্যাসের উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে সেখানে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রবাসী আয়ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবাসীদের আয় বৃদ্ধি প্রবাসীদের আয় বৃদ্ধি পাওয়াও প্রবাসী আয়ের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসীরা উচ্চ বেতনে কর্মরত রয়েছেন। এছাড়াও, প্রবাসীরা বিভিন্ন ধরনের বোনাস, ভাতা, ও অন্যান্য সুবিধা পেয়ে থাকেন। ফলে তাদের আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবাসীরা বৈধ পথে তাদের আয় পাঠানোর হার বৃদ্ধি গত কয়েক বছর ধরে প্রবাসীরা বৈধ পথে তাদের আয় পাঠানোর হার বৃদ্ধি করছেন। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, সরকারের প্রণোদনার কারণে প্রবাসীরা বৈধ পথে তাদের আয় পাঠাতে আগ্রহী হচ্ছেন।

প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি প্রবাসী আয় দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি ঘটায়। প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশে নতুন পণ্য ও সেবার চাহিদা সৃষ্টি হয়। এতে দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি ঘটে। প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে যেসব ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি ঘটে সেগুলো হলো: উৎপাদন ও বিনিয়োগ কর্মসংস্থান সৃষ্টি ভোগ্যপণ্য ও সেবার চাহিদা বৃদ্ধি অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি উৎপাদন ও বিনিয়োগ প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠে। এতে দেশের উৎপাদন ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়। কর্মসংস্থান সৃষ্টি প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে তুলে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে।

এছাড়াও, তারা দেশে বিনিয়োগ করে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। ভোগ্যপণ্য ও সেবার চাহিদা বৃদ্ধি প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশে ভোগ্যপণ্য ও সেবার চাহিদা বৃদ্ধি পায়। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের আয়ের একটি অংশ ভোগ্যপণ্য ও সেবায় ব্যয় করে থাকেন। এতে ভোগ্যপণ্য ও সেবার চাহিদা বৃদ্ধি পায়। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পায়। প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে ওঠে। এতে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পায়।

বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নতির ফলে দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া দেশে শিক্ষা স্বাস্থ্যসেবা, যোগাযোগ ব্যবস্থা, ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে প্রবাসীরা দেশে ফিরে আসার আগ্রহী হয়ে উঠছেন। দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি বাংলাদেশে বিভিন্ন খাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে, তথ্যপ্রযুক্তি, পোশাকশিল্প, ও নির্মাণশিল্পে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও, সরকার বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বেকারত্ব কমাতে কাজ করছে। ফলে প্রবাসীরা দেশে ফিরে আসার সুযোগ পাচ্ছেন। প্রবাসী জীবনের কষ্ট প্রবাসী জীবনে অনেক কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়। যেমন, পরিবার থেকে দূরে থাকা, নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়া, ভাষাগত সমস্যা, ও সামাজিক সমস্যা। এসব কারণে প্রবাসীরা দেশে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।

আরো বিস্তারিত এছাড়াও, নিম্নলিখিত কারণগুলো প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার প্রবণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করছে: করোনা মহামারী করোনা মহামারীর কারণে মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশে কর্মসংস্থান সংকুচিত হয়েছে। ফলে অনেক বাংলাদেশি প্রবাসী চাকরি হারিয়ে দেশে ফিরে এসেছেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে প্রবাসীদের আয়ের পরিমাণ হ্রাস পেতে পারে। ফলে অনেক প্রবাসী দেশে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। প্রবাসী আইনের সংস্কার সম্প্রতি, প্রবাসী আইনের কিছু সংস্কার করা হয়েছে। এই সংস্কারের ফলে প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার সুযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার অন্যতম চ্যালেঞ্জ হল দেশে কর্মসংস্থানের অভাব। বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারত্বের হার বেশ উচ্চ। বিশেষ করে, শিক্ষিত বেকারত্বের হার বেশি। এছাড়াও, দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সবার জন্য সমান নয়। অনেক ক্ষেত্রে প্রবাসীদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সীমিত। নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার অসুবিধা প্রবাসীরা দীর্ঘদিন বিদেশে থাকার কারণে দেশে ফিরে এসে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে অসুবিধা হয়। নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে তাদের কিছু সময় লাগে। এছাড়াও, দেশে ফিরে আসার পর তাদের পরিবার ও সমাজে মানিয়ে নিতে হয়। প্রবাসী জীবনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর সুযোগের অভাব প্রবাসীরা বিদেশে কাজ করার সময় বিভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। কিন্তু দেশে ফিরে এসে এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর সুযোগ তাদের অনেক সময়ই থাকে না। অনেক ক্ষেত্রে প্রবাসীদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার মূল্যায়ন করা হয় না।

এছাড়াও, প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে রয়েছে: শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় ব্যয়ের অভাব সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অসুবিধা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নেওয়ার অসুবিধা সরকারের ভূমিকা প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় সরকারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সরকার নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতে পারে: দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করা প্রবাসীদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার মূল্যায়ন করা প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য উৎসাহিত করা এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণের মাধ্যমে সরকার প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় সহায়তা করতে পারে।

প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হল দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা। সরকার বিভিন্ন খাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে। যেমন, তথ্যপ্রযুক্তি, পোশাকশিল্প, ও নির্মাণশিল্পে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা, শিল্পকারখানা গড়ে তোলা, ও ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য সহায়তা প্রদান করা। প্রবাসীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করাও গুরুত্বপূর্ণ। সরকার প্রবাসীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা আয়োজন করতে পারে। এছাড়াও, প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর তাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সহায়তা প্রদান করা যেতে পারে। যেমন, আর্থিক সহায়তা, প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ, ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। প্রবাসীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করাও গুরুত্বপূর্ণ। সরকার প্রবাসীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে। যেমন, প্রবাসীদের জন্য কর অবকাশ, প্রবাসীদের সন্তানদের জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় সুবিধা, ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। আরো বিস্তারিত প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে সরকারের নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা যেতে পারে: প্রবাসী আইনের সংস্কার করা প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার জন্য উৎসাহিত করা প্রবাসীদের জন্য তথ্য ও সেবা প্রদান করা এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণের মাধ্যমে সরকার প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে আরও সহায়ক পরিবেশ তৈরি করতে পারে।

আরো পড়ুন >> প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি 

আরো পড়ুন >> প্রবাসীরা বাংলাদেশের সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কী ভূমিকা রাখে?

Link copied