বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রবাসী আয়ের গুরুত্ব

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

১১ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৩:৫৬ মিনিট


পোস্ট ফটো

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রবাসী আয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, বেকারত্ব কমানো, এবং জিডিপি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের একটি বড় অংশ আসে প্রবাসী আয় থেকে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ২২২৬০ কোটি টাকা, যা বাংলাদেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ১৭.৫%।

প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশের আমদানি ব্যয় মেটানো সহজ হয়। এছাড়াও, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি দেশের অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। বেকারত্ব কমানো প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের অর্থ বিনিয়োগ করে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলে। এছাড়াও, প্রবাসীরা দেশে বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবা আমদানি করে।

এসব কার্যক্রমে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। জিডিপি বৃদ্ধি প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি পায়। প্রবাসীরা দেশে পাঠানো অর্থ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবা ক্রয় করে। এছাড়াও, প্রবাসীরা দেশে বিনিয়োগ করে নতুন নতুন শিল্প ও প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এসব কার্যক্রমের ফলে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি পায়। প্রবাসী আয়ের সুফল বৃদ্ধির উপায় প্রবাসী আয়ের সুফল বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা। প্রবাসীদের দেশে বিনিয়োগের জন্য উৎসাহিত করা। প্রবাসী আয়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা। প্রবাসী আয়ের সুফল বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরও গতিশীল করা সম্ভব।

প্রবাসী আয় বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে। প্রবাসী আয়ের গুরুত্ব নিম্নরূপ: বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি: প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থের মাধ্যমে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি করে। এটি দেশের আমদানি ব্যয় মেটাতে এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। উদাহরণ: ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ২২২৬০ কোটি টাকা, যা বাংলাদেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ১৭.৫%। প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশের আমদানি ব্যয় মেটানো সহজ হয়। এছাড়াও, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি দেশের অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। বেকারত্ব কমানো: প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। প্রবাসীরা দেশে ফিরে এসে তাদের অর্থ বিনিয়োগ করে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলে। এছাড়াও, প্রবাসীরা দেশে বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবা আমদানি করে।

এসব কার্যক্রমে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। উদাহরণ: শাহাদাৎ হোসেন একজন বাংলাদেশী প্রবাসী। তিনি দীর্ঘদিন দুবাইয়ে একটি নির্মাণ কোম্পানিতে কাজ করেছেন। দেশে ফিরে এসে তিনি একটি ছোট নির্মাণ কোম্পানি গড়ে তোলেন। তার কোম্পানিতে বর্তমানে ১০০ জন কর্মী কাজ করে। জিডিপি বৃদ্ধি: প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি পায়। প্রবাসীরা দেশে পাঠানো অর্থ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবা ক্রয় করে। এছাড়াও, প্রবাসীরা দেশে বিনিয়োগ করে নতুন নতুন শিল্প ও প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। এসব কার্যক্রমের ফলে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি পায়। উদাহরণ: আফরোজা বেগম একজন বাংলাদেশী প্রবাসী। তিনি দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি রেস্তোরাঁয় কাজ করেছেন। দেশে ফিরে এসে তিনি একটি ছোট রেস্তোরাঁ গড়ে তোলেন। তার রেস্তোরাঁয় বর্তমানে ২০ জন কর্মী কাজ করে। প্রবাসী আয়ের সুফল বৃদ্ধির উপায় প্রবাসী আয়ের সুফল বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা: প্রবাসীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করলে তারা দেশে ফিরে আসার আগ্রহী হবে।

এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে আসার জন্য ঋণ প্রদান করা। প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে এসে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলার জন্য সহায়তা করা। প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে এসে প্রশিক্ষণ প্রদান করা। প্রবাসীদের দেশে বিনিয়োগের জন্য উৎসাহিত করা: প্রবাসীদের দেশে বিনিয়োগের জন্য বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হলে তারা দেশে বিনিয়োগে আগ্রহী হবে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের জন্য বিনিয়োগে কর ছাড় প্রদান করা। প্রবাসীদের জন্য বিনিয়োগে সহায়তা প্রদান করা। প্রবাসী আয়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা: প্রবাসী আয়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসী আয়ের হিসাব-নিকাশ সুষ্ঠুভাবে করা। প্রবাসী আয়ের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য আইন প্রণয়ন করা। প্রবাসী আয়ের সুফল বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরও গতিশীল করা সম্ভব।

শাহাদাৎ হোসেন একজন বাংলাদেশী প্রবাসী। তিনি দীর্ঘদিন দুবাইয়ে একটি নির্মাণ কোম্পানিতে কাজ করেছেন। দেশে ফিরে এসে তিনি একটি ছোট নির্মাণ কোম্পানি গড়ে তোলেন। তার কোম্পানিতে বর্তমানে ১০০ জন কর্মী কাজ করে। শাহাদাৎ হোসেনের অবদান নিম্নরূপ: তিনি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছেন। তিনি দুবাইয়ে কাজ করার সময় দেশে প্রচুর অর্থ পাঠিয়েছেন। তিনি দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন। তার কোম্পানিতে বর্তমানে ১০০ জন কর্মী কাজ করে। তিনি দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধিতে অবদান রেখেছেন। তার কোম্পানির কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আফরোজা বেগম আফরোজা বেগম একজন বাংলাদেশী প্রবাসী। তিনি দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি রেস্তোরাঁয় কাজ করেছেন। দেশে ফিরে এসে তিনি একটি ছোট রেস্তোরাঁ গড়ে তোলেন। তার রেস্তোরাঁয় বর্তমানে ২০ জন কর্মী কাজ করে।

আফরোজা বেগমের অবদান নিম্নরূপ: তিনি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করার সময় দেশে প্রচুর অর্থ পাঠিয়েছেন। তিনি দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন। তার রেস্তোরাঁয় বর্তমানে ২০ জন কর্মী কাজ করে। তিনি দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধিতে অবদান রেখেছেন। তার রেস্তোরাঁর কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। মোহাম্মদ আলী মোহাম্মদ আলী একজন বাংলাদেশী প্রবাসী। তিনি দীর্ঘদিন মালয়েশিয়ায় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেছেন। দেশে ফিরে এসে তিনি একটি ছোট পোশাক কারখানা গড়ে তোলেন। তার কারখানায় বর্তমানে ২০০ জন কর্মী কাজ করে। মোহাম্মদ আলীর অবদান নিম্নরূপ: তিনি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছেন। তিনি মালয়েশিয়ায় কাজ করার সময় দেশে প্রচুর অর্থ পাঠিয়েছেন। তিনি দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন। তার কারখানায় বর্তমানে ২০০ জন কর্মী কাজ করে। তিনি দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধিতে অবদান রেখেছেন। তার কারখানার কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এছাড়াও, প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবা ক্রয় করে। এতে দেশের শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়ন হয়। প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। এতে দেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ সমৃদ্ধ হয়। সুতরাং, প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতি, সমাজে ও সংস্কৃতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।

শাহাদাৎ হোসেনের উদাহরণে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, তিনি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। তিনি দুবাইয়ে কাজ করার সময় প্রতি মাসে প্রায় ১০,০০০ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। এই অর্থের পরিমাণ বছরে প্রায় ১২০,০০০ মার্কিন ডলার। এই অর্থ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে। শাহাদাৎ হোসেন দেশে ফিরে এসে একটি ছোট নির্মাণ কোম্পানি গড়ে তুলেছেন। তার কোম্পানিতে বর্তমানে ১০০ জন কর্মী কাজ করে। এই কোম্পানিতে কর্মরত কর্মীদের মাধ্যমে দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও, তার কোম্পানির কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। শাহাদাৎ হোসেনের উদাহরণ থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, প্রবাসীরা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি ঘটানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আফরোজা বেগম আফরোজা বেগমের উদাহরণে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, তিনি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করার সময় প্রতি মাসে প্রায় ৫,০০০ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন।

এই অর্থের পরিমাণ বছরে প্রায় ৬০,০০০ মার্কিন ডলার। এই অর্থ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে। আফরোজা বেগম দেশে ফিরে এসে একটি ছোট রেস্তোরাঁ গড়ে তুলেছেন। তার রেস্তোরাঁয় বর্তমানে ২০ জন কর্মী কাজ করে। এই রেস্তোরাঁয় কর্মরত কর্মীদের মাধ্যমে দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও, তার রেস্তোরাঁর কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আফরোজা বেগমের উদাহরণ থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, প্রবাসীরা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি ঘটানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। মোহাম্মদ আলী মোহাম্মদ আলীর উদাহরণে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, তিনি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।

তিনি মালয়েশিয়ায় কাজ করার সময় প্রতি মাসে প্রায় ১৫,০০০ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। এই অর্থের পরিমাণ বছরে প্রায় ১৮০,০০০ মার্কিন ডলার। এই অর্থ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে। মোহাম্মদ আলী দেশে ফিরে এসে একটি ছোট পোশাক কারখানা গড়ে তুলেছেন। তার কারখানায় বর্তমানে ২০০ জন কর্মী কাজ করে। এই কারখানায় কর্মরত কর্মীদের মাধ্যমে দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও, তার কারখানার কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। মোহাম্মদ আলীর উদাহরণ থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, প্রবাসীরা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি ঘটানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও, প্রবাসীরা তাদের দেশে পাঠানো অর্থ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবা ক্রয় করে। এতে দেশের শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়ন হয়। প্রবাসীরা তাদের দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। এতে দেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ সমৃদ্ধ হয়।

বাংলাদেশে প্রবাসী আয়ের উপর ১৫% কর প্রযোজ্য। এই কর প্রবাসীদের আগ্রহ কমাতে পারে। কারণ, প্রবাসীরা তাদের কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে যে অর্থ উপার্জন করেন, তার একটি অংশ কর হিসেবে সরকারের কাছে দিতে হয়। এতে প্রবাসীদের আয়ের পরিমাণ কমে যায় এবং তারা দেশে পাঠানো অর্থের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারেন। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারকে রেমিটেন্সের উপর কর কমানোর বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত। এছাড়াও, প্রবাসীদের জন্য বিশেষ কর সুবিধা প্রদান করা যেতে পারে। রেমিটেন্স পাঠানোর প্রক্রিয়া জটিল বাংলাদেশে রেমিটেন্স পাঠানোর প্রক্রিয়া কিছুটা জটিল। প্রবাসীদের বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র জমা দিতে হয় এবং বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়।

এই জটিল প্রক্রিয়া প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর আগ্রহ কমাতে পারে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারকে রেমিটেন্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজতর করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত। এছাড়াও, প্রবাসীদের জন্য অনলাইনে রেমিটেন্স পাঠানোর সুবিধা বৃদ্ধি করা যেতে পারে। রেমিটেন্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া বাংলাদেশে রেমিটেন্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়ায় প্রবাসীরা অর্থ দেশে পাঠাতে আগ্রহ হারাতে পারেন। কারণ, প্রবাসীরা তাদের কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে যে অর্থ উপার্জন করেন, তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারকে রেমিটেন্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা উচিত। এছাড়াও, প্রবাসীদের জন্য রেমিটেন্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

এই তিনটি চ্যালেঞ্জ ছাড়াও প্রবাসী আয়ের ক্ষেত্রে আরও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে: প্রবাসীদের মধ্যে শিক্ষা ও তথ্যের অভাব: প্রবাসীদের মধ্যে শিক্ষা ও তথ্যের অভাব থাকলে তারা রেমিটেন্স পাঠানোর ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। প্রবাসীদের মধ্যে আর্থিক সক্ষমতার অভাব: প্রবাসীদের মধ্যে আর্থিক সক্ষমতার অভাব থাকলে তারা রেমিটেন্স পাঠানোর ক্ষেত্রে অসুবিধা হতে পারে। প্রবাসীদের মধ্যে আস্থার অভাব: প্রবাসীদের মধ্যে আস্থার অভাব থাকলে তারা রেমিটেন্স পাঠানোর ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকতে পারে। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় সরকার, বেসরকারি খাত এবং প্রবাসীদের মধ্যে সমন্বয় প্রয়োজন।

আরো পড়ুন >>  প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি

আরো পড়ুন >>  প্রবাসীরা বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি 


Link copied