বাংলাদেশের মডেলিং শিল্প

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

১০ জানুয়ারী ২০২৪ ০৫:৩৬ মিনিট


পোস্ট ফটো

 বাংলাদেশে মডেলিং শিল্পের যাত্রা শুরু হয় ১৯৭০-এর দশকে। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নতি হওয়ায় চলচ্চিত্রে মডেলদের চাহিদা বৃদ্ধি পায়। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের প্রথম মডেলিং এজেন্সিগুলিও প্রতিষ্ঠিত হয়


১৯৮০-এর দশক

১৯৮০-এর দশকে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্প আরও বিকশিত হয়। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের বিভিন্ন মিডিয়াতে মডেলদের উপস্থিতি বৃদ্ধি পায়। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের প্রথম ফ্যাশন শোগুলিও অনুষ্ঠিত হয়। 

১৯৮০-এর দশকে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের প্রধান কারণগুলি হল:

          ১.বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি: ১৯৮০-এর দশকে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি হয়। এই উন্নতির ফলে, মানুষের আয় বৃদ্ধি পায়। এই আয় বৃদ্ধির ফলে, মানুষ বিলাসবহুল পণ্যসামগ্রী ও সেবা গ্রহণের দিকে ঝুঁকতে শুরু করে। এই ঝোঁকের ফলে, মডেলিং শিল্পের চাহিদা বৃদ্ধি পায়।

          ২.শিক্ষার উন্নতি: ১৯৮০-এর দশকে, বাংলাদেশের শিক্ষার উন্নতি হয়। এই উন্নতির ফলে, মানুষের রুচি ও আকাঙ্ক্ষার পরিবর্তন ঘটে। এই পরিবর্তনের ফলে, মানুষ মডেলদের প্রতি আকর্ষিত হতে শুরু করে।

         ৩.প্রযুক্তির উন্নতি: ১৯৮০-এর দশকে, প্রযুক্তির উন্নতি হয়। এই উন্নতির ফলে, মডেলিং শিল্পের প্রচার ও প্রসার বৃদ্ধি পায়। এই প্রচার ও প্রসার বৃদ্ধির ফলে, মডেলিং শিল্পের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়।

এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনা হল:

        ১.১৯৮২ সালে, বাংলাদেশের প্রথম ফ্যাশন শো অনুষ্ঠিত হয়। এই ফ্যাশন শোটি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় এবং এতে বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক মডেল, নীলা সাহা অংশগ্রহণ করেন।

        ২.১৯৮৩ সালে, বাংলাদেশের প্রথম মডেলিং এজেন্সি, "মডেলিং এজেন্সি বাংলাদেশ" প্রতিষ্ঠিত হয়। এই এজেন্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নীলা সাহা।

        ৩.১৯৮৪ সালে, বাংলাদেশের প্রথম টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে মডেল হিসেবে অংশগ্রহণ করেন নীলা সাহা।


এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে কিছু উল্লেখযোগ্য মডেল আবির্ভূত হন। এই মডেলদের মধ্যে রয়েছে:

        নীলা সাহা: নীলা সাহা বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক মডেল। তিনি ১৯৮২ সালে, বাংলাদেশের প্রথম ফ্যাশন শোতে অংশগ্রহণ করেন।

       সুফিয়া আক্তার: সুফিয়া আক্তার বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় মডেল। তিনি ১৯৮০-এর দশকে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে আবির্ভূত হন এবং এই শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

      সুমন রহমান: সুমন রহমান বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় মডেল। তিনি ১৯৮০-এর দশকে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে আবির্ভূত হন এবং এই শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৮০-এর দশকে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের ফলে, বাংলাদেশের মডেলরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও উপস্থিতি জানান দিতে শুরু করে। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন মডেল আন্তর্জাতিক ফ্যাশন শো এবং বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ করেন।


১৯৯০-এর দশক

১৯৯০-এর দশকে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্প আরও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের মডেলরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও উপস্থিতি জানান দেয়। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক মডেলিং এজেন্সিও প্রতিষ্ঠিত হয়। 


১৯৯০-এর দশকে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের প্রধান কারণগুলি হল:

        ১. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি: ১৯৯০-এর দশকে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি অব্যাহত থাকে। এই উন্নতির ফলে, মানুষের আয় বৃদ্ধি পায়। এই আয় বৃদ্ধির ফলে, মানুষ বিলাসবহুল পণ্যসামগ্রী ও সেবা গ্রহণের দিকে ঝুঁকতে থাকে। এই ঝোঁকের ফলে, মডেলিং শিল্পের চাহিদা বৃদ্ধি পায়। 

        ২. শিক্ষার উন্নতি: ১৯৯০-এর দশকে, বাংলাদেশের শিক্ষার উন্নতি অব্যাহত থাকে। এই উন্নতির ফলে, মানুষের রুচি ও আকাঙ্ক্ষার পরিবর্তন ঘটে। এই পরিবর্তনের ফলে, মানুষ মডেলদের প্রতি আকর্ষিত হতে থাকে।

        ৩. প্রযুক্তির উন্নতি: ১৯৯০-এর দশকে, প্রযুক্তির উন্নতি অব্যাহত থাকে। এই উন্নতির ফলে, মডেলিং শিল্পের প্রচার ও প্রসার বৃদ্ধি পায়। এই প্রচার ও প্রসার বৃদ্ধির ফলে, মডেলিং শিল্পের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়।


এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনা হল:

           ১. ১৯৯১ সালে, বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক মডেলিং এজেন্সি, "মডেলিং ম্যানেজমেন্ট" প্রতিষ্ঠিত হয়। এই এজেন্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নীলা সাহা।

          ২. ১৯৯৪ সালে, বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্যাশন শো, "দি ফেয়ারওয়ে" অনুষ্ঠিত হয়। এই ফ্যাশন শোতে বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন মডেল অংশগ্রহণ করেন।

           ৩. ১৯৯৫ সালে, বাংলাদেশের মডেল, আঁখি আলমগীর, বিশ্বের সর্বোচ্চ মডেলিং প্রতিযোগিতা, "মিস ইন্টারন্যাশনাল" প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন এবং দ্বিতীয় রানার আপ হন।


এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে কিছু উল্লেখযোগ্য মডেল আবির্ভূত হন। এই মডেলদের মধ্যে রয়েছে:

আঁখি আলমগীর: আঁখি আলমগীর বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় মডেল। তিনি ১৯৯৫ সালে, বিশ্বের সর্বোচ্চ মডেলিং প্রতিযোগিতা, "মিস ইন্টারন্যাশনাল" প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন এবং দ্বিতীয় রানার আপ হন। নাবিলা ইসলাম: নাবিলা ইসলাম বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় মডেল। তিনি ১৯৯০-এর দশকে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে আবির্ভূত হন এবং এই শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

আশিকুর রহমান: আশিকুর রহমান বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় মডেল। তিনি ১৯৯০-এর দশকে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে আবির্ভূত হন এবং এই শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৯০-এর দশকে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের ফলে, বাংলাদেশের মডেলরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও উপস্থিতি জানান দিতে শুরু করে। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন মডেল আন্তর্জাতিক ফ্যাশন শো এবং বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ করেন। এই দশকে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের জন্য নীলা সাহার অবদান উল্লেখযোগ্য। তিনি বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক মডেল এবং প্রথম আন্তর্জাতিক মডেলিং এজেন্সির প্রতিষ্ঠাতা। তার অবদানের ফলে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্প আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করে।

১৯৯০-এর দশকে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের ফলে, বাংলাদেশের মডেলরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও উপস্থিতি জানান দিতে শুরু করে। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন মডেল আন্তর্জাতিক ফ্যাশন শো এবং বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ করেন। এই দশকে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের জন্য নীলা সাহার অবদান উল্লেখযোগ্য। তিনি বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক মডেল এবং প্রথম আন্তর্জাতিক মডেলিং এজেন্সির প্রতিষ্ঠাতা। তার অবদানের ফলে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্প আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করে।


২০০০-এর দশক

২০০০-এর দশকে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্প আরও বৈচিত্র্যময় হয়ে ওঠে। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের মডেলিংয়ের বিকাশ ঘটে। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পায়। 


এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনা হল:

               ১. ২০০১ সালে, বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্যাশন উৎসব, "বাংলাদেশ ফ্যাশন উইক" অনুষ্ঠিত হয়। এই উৎসবে বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন মডেল অংশগ্রহণ করেন। 

               ২. ২০০৫ সালে, বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্যাশন স্কুল, "বাংলাদেশ ফ্যাশন স্কুল" প্রতিষ্ঠিত হয়। এই স্কুলটি বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

               ৩. ২০০৭ সালে, বাংলাদেশের মডেল, রুপালি সাহা, বিশ্বের সর্বোচ্চ মডেলিং প্রতিযোগিতা, "মিস ইউনিভার্স" প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।

এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে কিছু উল্লেখযোগ্য মডেল আবির্ভূত হন। এই মডেলদের মধ্যে রয়েছে: রুপালি সাহা:

                 রুপালি সাহা বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় মডেল। তিনি ২০০৭ সালে, বিশ্বের সর্বোচ্চ মডেলিং প্রতিযোগিতা, "মিস ইউনিভার্স" প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।

                রাফিয়াত রশিদ মিথিলা: রাফিয়াত রশিদ মিথিলা বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় মডেল। তিনি ২০০০-এর দশকে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে আবির্ভূত হন এবং এই শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

                সাদিয়া রহমান: সাদিয়া রহমান বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় মডেল। তিনি ২০০০-এর দশকে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে আবির্ভূত হন এবং এই শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

২০০০-এর দশকে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের ফলে, বাংলাদেশের মডেলরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও উপস্থিতি জানান দিতে শুরু করে। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন মডেল আন্তর্জাতিক ফ্যাশন শো এবং বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ করেন। এই দশকে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের জন্য বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্যাশন উৎসব, "বাংলাদেশ ফ্যাশন উইক" এবং প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্যাশন স্কুল, "বাংলাদেশ ফ্যাশন স্কুল" এর অবদান উল্লেখযোগ্য। এই দশকে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পায়। এই সময়ের মধ্যে, বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন নারী মডেল আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও উপস্থিতি জানান দেন।


বর্তমান

বর্তমানে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্প একটি পূর্ণাঙ্গ শিল্পে পরিণত হয়েছে। এই শিল্পে বিভিন্ন ধরনের মডেলিং রয়েছে। এই শিল্পে নারী-পুরুষ উভয়েরই অংশগ্রহণ রয়েছে। এই শিল্পে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তি বিনিয়োগ করছেন। বর্তমানে বাংলাদেশের মডেলিং 


বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে বিভিন্ন ধরনের মডেলিং রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: ফ্যাশন মডেলিং:

  • ফ্যাশন মডেলিং হল সবচেয়ে জনপ্রিয় ধরনের মডেলিং। এই ধরনের মডেলরা ফ্যাশন শো, বিজ্ঞাপন, এবং ম্যাগাজিনের জন্য কাজ করেন।
  • কসমেটিক মডেলিং: কসমেটিক মডেলিং হল ফ্যাশন মডেলিংয়ের একটি শাখা। এই ধরনের মডেলরা প্রসাধনী পণ্যের বিজ্ঞাপনে কাজ করেন।
  • কাস্টমস মডেলিং: কাস্টমস মডেলিং হল ফ্যাশন মডেলিংয়ের আরেকটি শাখা। এই ধরনের মডেলরা কাস্টমস পোশাকের বিজ্ঞাপনে কাজ করেন।
  • ওয়েব মডেলিং: ওয়েব মডেলিং হল ইন্টারনেটে কাজ করা মডেলিং। এই ধরনের মডেলরা ওয়েবসাইট, অনলাইন শপ, এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের জন্য কাজ করেন।
  • কর্পোরেট মডেলিং: কর্পোরেট মডেলিং হল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য কাজ করা মডেলিং। এই ধরনের মডেলরা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা সম্পর্কে জনসাধারণকে অবহিত করার জন্য কাজ করেন।


নারী পুরুষের অংশগ্রহণঃ 

বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে নারী-পুরুষ উভয়েরই অংশগ্রহণ রয়েছে। তবে, নারী মডেলদের অংশগ্রহণ বেশি। এই শিল্পে নারী মডেলদের চাহিদা বেশি।


বিনিয়োগ

বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তি বিনিয়োগ করছেন। এই বিনিয়োগের ফলে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্প আরও উন্নত হচ্ছে।


ভবিষ্যত সম্ভাবনা

বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের ভবিষ্যত সম্ভাবনা উজ্জ্বল। এই শিল্পে বিভিন্ন ধরনের সম্ভাবনা রয়েছে।

এই সম্ভাবনাগুলির মধ্যে রয়েছে: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের মডেলদের উপস্থিতি বৃদ্ধি: বাংলাদেশের মডেলরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও উপস্থিতি জানান দিতে পারে। এই উপস্থিতির ফলে, বাংলাদেশের মডেলিং শিল্প আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও বেশি পরিচিত হবে। মডেলিং শিল্পে বিভিন্ন ধরনের সম্প্রসারণ: মডেলিং শিল্পে বিভিন্ন ধরনের সম্প্রসারণ ঘটতে পারে। এই সম্প্রসারণের ফলে, মডেলিং শিল্প আরও বৈচিত্র্যময় হবে। মডেলিং শিল্পে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি: মডেলিং শিল্পে নারীদের অংশগ্রহণ আরও বৃদ্ধি পাবে। এই বৃদ্ধির ফলে, মডেলিং শিল্প আরও সমতাপূর্ণ হবে।


বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের ভবিষ্যত সম্ভাবনা উজ্জ্বল। এই শিল্পের বিকাশের জন্য, সরকারের পাশাপাশি, বেসরকারি খাতেরও উদ্যোগ নেওয়া দরকার।


সরকারের উদ্যোগ

সরকারের উদ্যোগে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে:

           ১.মডেলিং শিল্পের জন্য একটি উন্নয়ন নীতিমালা প্রণয়ন করা। এই নীতিমালায় মডেলিং শিল্পের উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা এবং সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হবে।

          ২.মডেলিং শিল্পের জন্য প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা। এই প্রতিষ্ঠানগুলিতে মডেলিংয়ের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। মডেলিং শিল্পের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।

          ৩.এই সহযোগিতার ফলে, বাংলাদেশের মডেলদের আন্তর্জাতিক অঙ্গনে উপস্থিতি বৃদ্ধি পাবে।


বেসরকারি খাতের উদ্যোগ

বেসরকারি খাতের উদ্যোগে বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের বিকাশের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে:

মডেলিং এজেন্সিগুলির কার্যক্রম উন্নত করা। এজেন্সিগুলিতে দক্ষ এবং অভিজ্ঞ কর্মীদের নিয়োগ করা হবে। মডেলিং প্রতিযোগিতা এবং কর্মশালার আয়োজন করা।

এই প্রতিযোগিতা এবং কর্মশালার মাধ্যমে, নতুন মডেলদের আবিষ্কার এবং তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা হবে। মডেলিং শিল্পের জন্য গবেষণা এবং উন্নয়ন করা।

এই গবেষণা এবং উন্নয়নের ফলে, মডেলিং শিল্প আরও উন্নত হবে।


বাংলাদেশের মডেলিং শিল্পের ভবিষ্যত সম্ভাবনা উজ্জ্বল। এই শিল্পের বিকাশের জন্য, সরকার এবং বেসরকারি খাত একসাথে কাজ করলে, এই শিল্প আরও উন্নত হবে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে।  একটি উন্নয়ন নীতিমালা প্রণয়নের মাধ্যমে, মডেলিং শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা এবং সুরক্ষার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।


এই নীতিমালায় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে:

মডেলিং শিল্পের জন্য প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলিকে সরকারি অনুদান প্রদান করা। মডেলিং শিল্পের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য সরকারের উদ্যোগ নেওয়া।

মডেলিং শিল্পে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধির জন্য সরকারের উদ্যোগ নেওয়া।

Link copied