অর্থনীতিতে তথ্য প্রযুক্তির ভূমিকা

News Depend Desk

প্রতিনিধিঃ ডেস্ক রিপোর্ট

১০ ডিসেম্বর ২০২৩ ০১:৩৬ মিনিট


পোস্ট ফটো

তথ্য প্রযুক্তি অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। এটি অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে। আইটি অর্থনীতির গতিশীলতা বৃদ্ধি, দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়াচ্ছে। আইটি অর্থনীতির গতিশীলতা বৃদ্ধি করছে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা, পরিবহন-যোগাযোগ, ব্যাংকিং-বীমাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কার্যক্রম আরও সহজ ও দ্রুততর করা হচ্ছে। এর ফলে অর্থনীতিতে নতুন নতুন উদ্যোগ ও বিনিয়োগ আসছে।

উদাহরণস্বরূপ, আইটি ব্যবহার করে অনলাইনে কেনাকাটা, লেনদেন, যোগাযোগ ও তথ্য আদান-প্রদান করা হচ্ছে। এর ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কার্যক্রম অনেক দ্রুত ও সহজতর হচ্ছে।তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়াকে স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন খরচ কমছে এবং উৎপাদনশীলতা বাড়ছে। আইটি দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়াচ্ছে আইটি ব্যবহার করে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এছাড়াও, তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়াকে স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন খরচ কমছে এবং উৎপাদনশীলতা বাড়ছে। উদাহরণস্বরূপ, আইটি ব্যবহার করে কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আইটি ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়াকে স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে।

এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। আইটির মাধ্যমে নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে আইটি ব্যবহার করে নতুন নতুন পণ্য ও সেবা তৈরি করা হচ্ছে। এর ফলে অর্থনীতিতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, আইটি ব্যবহার করে অনলাইন শিক্ষা, অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা, অনলাইন বিনোদনসহ বিভিন্ন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে। বাংলাদেশে আইটি খাতের সম্ভাবনা ব্যাপক বাংলাদেশে আইটি খাতের সম্ভাবনা ব্যাপক। বাংলাদেশ সরকার আইটি খাতকে উৎসাহিত করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর ফলে বাংলাদেশে আইটি খাত দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।

তথ্য প্রযুক্তি অর্থনীতির গতিশীলতা বৃদ্ধি করছে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা, পরিবহন-যোগাযোগ, ব্যাংকিং-বীমাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কার্যক্রম আরও সহজ ও দ্রুততর করা হচ্ছে। এর ফলে অর্থনীতিতে নতুন নতুন উদ্যোগ ও বিনিয়োগ আসছে। ব্যবসা-বাণিজ্য তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবসা-বাণিজ্য অনেক সহজ ও দ্রুততর হচ্ছে। অনলাইনে কেনাকাটা, লেনদেন, যোগাযোগ ও তথ্য আদান-প্রদান করা হচ্ছে। এর ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কার্যক্রম অনেক দ্রুত ও সহজতর হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট ও অ্যাপ ব্যবহার করে গ্রাহকরা ঘরে বসেই বিভিন্ন পণ্য কেনাকাটা করতে পারছেন। এতে করে গ্রাহকদের সময় ও অর্থ সাশ্রয় হচ্ছে। শিল্প-কারখানা আইটি ব্যবহার করে শিল্প-কারখানায় স্বয়ংক্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন খরচ কমছে এবং উৎপাদনশীলতা বাড়ছে।

উদাহরণস্বরূপ, রোবট ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। পরিবহন-যোগাযোগ আইটি ব্যবহার করে পরিবহন-যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হচ্ছে। এর ফলে দ্রুত ও নিরাপদ পরিবহন নিশ্চিত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, জিপিএস ব্যবহার করে যানবাহনের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এর ফলে যানজট কমানো সম্ভব হচ্ছে। ব্যাংকিং-বীমা আইটি ব্যবহার করে ব্যাংকিং-বীমা সেবা আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হচ্ছে। অনলাইনে ব্যাংকিং, বীমা পলিসি কেনা-বেচা, ঋণ আবেদন ইত্যাদি করা হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে গ্রাহকরা যেকোনো সময় যেকোনো স্থান থেকে ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করতে পারছেন। নতুন উদ্যোগ ও বিনিয়োগ আইটি ব্যবহার করে নতুন নতুন উদ্যোগ ও বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। আইটি-ভিত্তিক নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে। উদাহরণস্বরূপ, অনলাইন শিক্ষা, অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা, অনলাইন বিনোদনসহ বিভিন্ন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে।

তথ্য প্রযুক্তিদক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়াচ্ছে। আইটি ব্যবহার করে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এছাড়াও, তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়াকে স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন খরচ কমছে এবং উৎপাদনশীলতা বাড়ছে। কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি আইটি ব্যবহার করে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। আইটি-ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও শিক্ষার মাধ্যমে কর্মীদের বিভিন্ন দক্ষতা অর্জন করানো হচ্ছে। এর ফলে কর্মীদের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং তারা আরও বেশি উৎপাদনশীল হতে পারছেন। উদাহরণস্বরূপ, তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে কর্মীদের কম্পিউটার, সফ্টওয়্যার, ইন্টারনেট ইত্যাদির ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করানো হচ্ছে। এর ফলে কর্মীরা তাদের কাজ আরও সহজে ও দ্রুততর করতে পারছেন। উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয়করণ আইটি ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন খরচ কমছে এবং উৎপাদনশীলতা বাড়ছে। উদাহরণস্বরূপ, রোবট ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। উপসংহার আইটি ব্যবহার করে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে এবং উৎপাদন প্রক্রিয়াকে স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে।

এর ফলে দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়ছে। এর ফলে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিস্তারিত আইটি ব্যবহার করে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে বিভিন্নভাবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: কম্পিউটার, সফ্টওয়্যার, ইন্টারনেট ইত্যাদির ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করানো হচ্ছে। এর ফলে কর্মীরা তাদের কাজ আরও সহজে ও দ্রুততর করতে পারছেন। নতুন প্রযুক্তি ও পদ্ধতির ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করানো হচ্ছে। এর ফলে কর্মীরা তাদের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারছেন এবং নতুন নতুন উদ্যোগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করতে পারছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা, পরিবহন-যোগাযোগ, ব্যাংকিং-বীমাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করানো হচ্ছে। এর ফলে কর্মীরা তাদের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করে অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারছেন। 

তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে বিভিন্নভাবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: রোবট ব্যবহার করা হচ্ছে। রোবট ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। কম্পিউটার ও সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা হচ্ছে। কম্পিউটার ও সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। ইন্টারনেট ও অন্যান্য তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। ইন্টারনেট ও অন্যান্য তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। আইটি ব্যবহার করে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এর ফলে দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়ছে, অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে।

তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে বিভিন্নভাবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: কম্পিউটার, সফ্টওয়্যার, ইন্টারনেট ইত্যাদির ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করানো হচ্ছে। এর ফলে কর্মীরা তাদের কাজ আরও সহজে ও দ্রুততর করতে পারছেন। উদাহরণস্বরূপ, একটি গার্মেন্টস কারখানায় কর্মীদের কম্পিউটার ব্যবহার করে নকশা তৈরি, কাপড়ের কাটিং, সেলাই ইত্যাদি কাজ শিখানো হচ্ছে। এর ফলে কর্মীরা তাদের কাজ আরও দ্রুত ও সঠিকভাবে করতে পারছেন। নতুন প্রযুক্তি ও পদ্ধতির ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করানো হচ্ছে। এর ফলে কর্মীরা তাদের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারছেন এবং নতুন নতুন উদ্যোগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করতে পারছেন। উদাহরণস্বরূপ, একটি কৃষি খামারে কর্মীদের ড্রোন ব্যবহার করে ফসল চাষ, ফসলের রোগ-বালাই নির্ণয়, ফসলের ফলন নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজ শিখানো হচ্ছে।

এর ফলে কর্মীরা তাদের কাজ আরও দক্ষভাবে করতে পারছেন এবং কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা, পরিবহন-যোগাযোগ, ব্যাংকিং-বীমাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করানো হচ্ছে। এর ফলে কর্মীরা তাদের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করে অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারছেন। উদাহরণস্বরূপ, একটি ব্যাংকে কর্মীদের মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইন ব্যাংকিং, ঋণ প্রদান, বিনিয়োগ ইত্যাদি কাজের দক্ষতা অর্জন করানো হচ্ছে। এর ফলে কর্মীরা ব্যাংকিং সেবা আরও দ্রুত ও সহজে দিতে পারছেন। আইটি ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয়করণ আইটি ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে বিভিন্নভাবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: রোবট ব্যবহার করা হচ্ছে। রোবট ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, একটি গাড়ি কারখানায় রোবট ব্যবহার করে গাড়ির বিভিন্ন অংশ তৈরি করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে এবং উৎপাদন খরচ কমছে। কম্পিউটার ও সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা হচ্ছে। কম্পিউটার ও সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, একটি পোশাক কারখানায় কম্পিউটার ব্যবহার করে কাপড়ের কাটিং, সেলাই ইত্যাদি কাজ স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে।

এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। ইন্টারনেট ও অন্যান্য তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। ইন্টারনেট ও অন্যান্য তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, একটি শিল্প কারখানায় ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া আরও দক্ষ ও দ্রুততর হচ্ছে। আইটি ব্যবহার করে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয়করণের সুফল আইটি ব্যবহার করে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয়করণের সুফল অনেক। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: অনলাইন ব্যবসা-বাণিজ্য। অনলাইন শপিং, অনলাইন ব্যাংকিং, অনলাইন শিক্ষা, অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে উঠছে। তথ্য প্রযুক্তি-ভিত্তিক শিল্প-কারখানা। রোবট, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, 3D প্রিন্টিং ইত্যাদি আইটি-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন নতুন শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে। তথ্য প্রযুক্তি মাধ্যমে নতুন নতুন পণ্য ও সেবা তৈরি করা হচ্ছে আইটি ব্যবহার করে নতুন নতুন পণ্য ও সেবা তৈরি করা হচ্ছে।

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: ডিজিটাল পণ্য ও সেবা। মোবাইল অ্যাপ, সফ্টওয়্যার, গেম ইত্যাদি ডিজিটাল পণ্য ও সেবা নতুন নতুন উদ্যোক্তাদের দ্বারা তৈরি হচ্ছে। তথ্য প্রযুক্তি-ভিত্তিক পণ্য ও সেবা। রোবট, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, 3D প্রিন্টিং ইত্যাদি আইটি-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন নতুন পণ্য ও সেবা তৈরি হচ্ছে। এর ফলে অর্থনীতিতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে আইটির মাধ্যমে নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে এবং নতুন নতুন পণ্য ও সেবা তৈরি হচ্ছে।

এর ফলে অর্থনীতিতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিস্তারিত তথ্য প্রযুক্তি মাধ্যমে নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে। এর ফলে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। যেমন, অনলাইন ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নতুন নতুন ওয়েবসাইট তৈরি, অনলাইন মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি কাজে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। 

তথ্য প্রযুক্তি মাধ্যমে নতুন নতুন পণ্য ও সেবা তৈরি করা হচ্ছে। এর ফলে নতুন নতুন প্রযুক্তিগত দক্ষতা সম্পন্ন কর্মীদের চাহিদা বাড়ছে। যেমন, রোবট প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য রোবট ইঞ্জিনিয়ার, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য ডেটা সায়েন্সিয়ান, 3D প্রিন্টিং প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য 3D প্রিন্টিং ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি পদে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। আইটি অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। আইটি ব্যবহার করে অর্থনীতির গতিশীলতা বৃদ্ধি, দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়ানো সম্ভব। আইটির মাধ্যমে নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে এবং নতুন নতুন পণ্য ও সেবা তৈরি হচ্ছে। এর ফলে অর্থনীতিতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে।

অনলাইন ব্যবসা-বাণিজ্য হল এমন একটি ব্যবসা-বাণিজ্য ব্যবস্থা যেখানে গ্রাহক ও ব্যবসায়ীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে। অনলাইন ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। যেমন, অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট তৈরি, অনলাইন মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি কাজে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে।উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশে অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট তৈরির মাধ্যমে অনেক নতুন উদ্যোক্তা সফল হয়েছেন। এছাড়াও, অনলাইন মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি ক্ষেত্রেও অনেক নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে।

তথ্য ও প্রযুক্তি-ভিত্তিক শিল্প-কারখানাআইটি-ভিত্তিক শিল্প-কারখানা হল এমন শিল্প-কারখানা যেখানে আইটি-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। আইটি-ভিত্তিক শিল্প-কারখানার মাধ্যমে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। যেমন, রোবট ইঞ্জিনিয়ার, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য ডেটা সায়েন্সিয়ান, 3D প্রিন্টিং প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য 3D প্রিন্টিং ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি পদে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে।উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশে রোবট ব্যবহার করে বিভিন্ন শিল্প-কারখানা পরিচালনা করা হচ্ছে। এর ফলে রোবট ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা বাড়ছে। এছাড়াও, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, 3D প্রিন্টিং ইত্যাদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন নতুন শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে। এর ফলে এসব ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে।আইটির মাধ্যমে নতুন নতুন পণ্য ও সেবা তৈরি করা হচ্ছেডিজিটাল পণ্য ও সেবাডিজিটাল পণ্য ও সেবা হল এমন পণ্য ও সেবা যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবহার করা হয়। ডিজিটাল পণ্য ও সেবা তৈরির মাধ্যমে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। যেমন, মোবাইল অ্যাপ, সফ্টওয়্যার, গেম ইত্যাদি ডিজিটাল পণ্য ও সেবা নতুন নতুন উদ্যোক্তাদের দ্বারা তৈরি হচ্ছে।উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশে মোবাইল অ্যাপ, সফ্টওয়্যার, গেম ইত্যাদি ডিজিটাল পণ্য ও সেবা তৈরির মাধ্যমে অনেক নতুন উদ্যোক্তা সফল হয়েছেন। এছাড়াও, ডিজিটাল পণ্য ও সেবা তৈরির ক্ষেত্রেও অনেক নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে।আইটি-ভিত্তিক পণ্য ও তথ্য ও প্রযুক্তি-ভিত্তিক পণ্য ও সেবা হল এমন পণ্য ও সেবা যা আইটি-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। আইটি-ভিত্তিক পণ্য ও সেবা তৈরির মাধ্যমে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। যেমন, রোবট, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, 3D প্রিন্টিং ইত্যাদি আইটি-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন নতুন পণ্য ও সেবা তৈরি হচ্ছে।

Link copied